রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ আরও দুই শিক্ষার্থী মারা গেছে।
আজ শুক্রবার দুপুর ১টা ৫ মিনিটে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় মুসাব্বির মাকিন (১৩)। তার শরীরের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল বলে জানিয়েছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান।
মুসাব্বির মাইলস্টোন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবার নাম মো. মহসিন, তিনি স্যানিটারি ব্যবসায়ী। গ্রামের বাড়ি গাজীপুরে। দুই ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল ছোট।
এর আগে সকাল ৯টা ৩২ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তাসনিম আফরোজ আইমান (১০)। তার শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। সে মাইলস্টোন স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল। উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরে মা–বাবার সঙ্গে থাকত। তার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরে। বাবার নাম ইসমাইল হোসেন, পেশায় ব্যবসায়ী।
গত সোমবার বেলা সোয়া একটার দিকে দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আজ দুপুর ১২টার তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও ৫১ জন।
তবে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছিল। সেদিন রাতে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যু হলে সংখ্যাটি ৩২-এ পৌঁছে।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জানায়, দুর্ঘটনায় তাদের ২০ শিক্ষার্থী, ২ শিক্ষক ও ২ অভিভাবক প্রাণ হারিয়েছেন।
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দগ্ধ আরও দুই শিক্ষার্থী মারা গেছে।
আজ শুক্রবার দুপুর ১টা ৫ মিনিটে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় মুসাব্বির মাকিন (১৩)। তার শরীরের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল বলে জানিয়েছেন বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান।
মুসাব্বির মাইলস্টোন স্কুলের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল। তার বাবার নাম মো. মহসিন, তিনি স্যানিটারি ব্যবসায়ী। গ্রামের বাড়ি গাজীপুরে। দুই ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল ছোট।
এর আগে সকাল ৯টা ৩২ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায় তাসনিম আফরোজ আইমান (১০)। তার শরীরের ৪৫ শতাংশ পুড়ে গিয়েছিল। সে মাইলস্টোন স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী ছিল। উত্তরা ১৭ নম্বর সেক্টরে মা–বাবার সঙ্গে থাকত। তার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরে। বাবার নাম ইসমাইল হোসেন, পেশায় ব্যবসায়ী।
গত সোমবার বেলা সোয়া একটার দিকে দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের একটি ভবনে বিমানবাহিনীর একটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। এতে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের আজ দুপুর ১২টার তথ্য অনুযায়ী, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩২ জনের মৃত্যু হয়েছে। বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আরও ৫১ জন।
তবে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) মঙ্গলবার দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩১ জনের মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছিল। সেদিন রাতে বার্ন ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজনের মৃত্যু হলে সংখ্যাটি ৩২-এ পৌঁছে।
মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় জানায়, দুর্ঘটনায় তাদের ২০ শিক্ষার্থী, ২ শিক্ষক ও ২ অভিভাবক প্রাণ হারিয়েছেন।