মতিঝিল থানায় প্রবেশ করে মব সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেপ্তার তিনজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার ৬ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আতিকুর রহমান এ আদেশ দেন।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—মহসিন রেজা (৪৫), রিমন খান (২১) ও রায়হান আহমেদ।
আদালতে সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা রুকনুজ্জামান জানান, মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সালেহ শাহীন আসামিদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী মেহেদী হাসান জামিন আবেদন করেন। বিচারক রোববার জামিন শুনানির দিন ধার্য করেন।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গ্রেপ্তার তিনজনসহ ৩০-৪০ জন মতিঝিল থানায় প্রবেশ করেন। তারা ওসিকে খুঁজতে থাকেন এবং পরে পুলিশ পরিদর্শকের (তদন্ত) কক্ষে যান, যেখানে চারজন বিচারপ্রার্থীকে নিয়ে ওসি ও পরিদর্শক আলোচনা করছিলেন।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, সেখানে গিয়ে তারা ওসিকে জিজ্ঞাসা করেন, “আপনি কোন সাহসে বাংলার বাণী অফিসে পুলিশ পাঠালেন?” তারা চিৎকার করে কৈফিয়ত জানতে চান এবং উগ্র আচরণ করতে থাকেন।
পুলিশ সদস্যরা তাদের শান্ত হওয়ার অনুরোধ জানালেও তারা থানা প্রাঙ্গণে ত্রাস সৃষ্টি করেন। এরপর থানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানায়। অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স পৌঁছালে অনেকেই পালানোর চেষ্টা করেন, তবে তিনজনকে আটক করা সম্ভব হয়।
ঘটনার পর মতিঝিল থানার এসআই মুহিউদ্দীন মাছুম দ্রুত বিচার আইনে মামলাটি করেন।
বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫
মতিঝিল থানায় প্রবেশ করে মব সৃষ্টির অভিযোগে গ্রেপ্তার তিনজনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার ৬ নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আতিকুর রহমান এ আদেশ দেন।
গ্রেপ্তার আসামিরা হলেন—মহসিন রেজা (৪৫), রিমন খান (২১) ও রায়হান আহমেদ।
আদালতে সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা রুকনুজ্জামান জানান, মতিঝিল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আবু সালেহ শাহীন আসামিদের আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী মেহেদী হাসান জামিন আবেদন করেন। বিচারক রোববার জামিন শুনানির দিন ধার্য করেন।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গ্রেপ্তার তিনজনসহ ৩০-৪০ জন মতিঝিল থানায় প্রবেশ করেন। তারা ওসিকে খুঁজতে থাকেন এবং পরে পুলিশ পরিদর্শকের (তদন্ত) কক্ষে যান, যেখানে চারজন বিচারপ্রার্থীকে নিয়ে ওসি ও পরিদর্শক আলোচনা করছিলেন।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়, সেখানে গিয়ে তারা ওসিকে জিজ্ঞাসা করেন, “আপনি কোন সাহসে বাংলার বাণী অফিসে পুলিশ পাঠালেন?” তারা চিৎকার করে কৈফিয়ত জানতে চান এবং উগ্র আচরণ করতে থাকেন।
পুলিশ সদস্যরা তাদের শান্ত হওয়ার অনুরোধ জানালেও তারা থানা প্রাঙ্গণে ত্রাস সৃষ্টি করেন। এরপর থানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানায়। অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স পৌঁছালে অনেকেই পালানোর চেষ্টা করেন, তবে তিনজনকে আটক করা সম্ভব হয়।
ঘটনার পর মতিঝিল থানার এসআই মুহিউদ্দীন মাছুম দ্রুত বিচার আইনে মামলাটি করেন।