ঢাকার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় আহত তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ইউশা এবং শিক্ষিকা সুমাইয়া লরিন চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান রোববার জানান, “পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাওয়ায় শনিবার ইউশা ও সুমাইয়া লরিনকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। তাদের শরীরে গুরুতর কোনো পোড়ানোর চিহ্ন ছিল না। পরিবারের সদস্যরা তাদের বাড়ি নিয়ে গেছেন।”
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে এ পর্যন্ত মোট ১৪ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
গত ২১ জুলাই দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের এক ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এই বিমান দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৪ জন নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই শিশু। দুর্ঘটনার পরদিন জাতীয়ভাবে শোক পালন করা হয়।
আহতদের মধ্যে ৫৬ জনকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছিল; তাদের মধ্যে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৪ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন, এবং ২৪ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বিমান দুর্ঘটনার কারণে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ কয়েক দফা ছুটি বাড়িয়ে ৬ আগস্ট থেকে ক্লাস ও পরীক্ষা শুরু করেছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য স্কুলে কাউন্সেলিং সেন্টারও খোলা হয়েছে। স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা আক্তার জানিয়েছেন, ধাপে ধাপে সব শিক্ষার্থীকে এই কাউন্সেলিং সেবার আওতায় আনা হবে।
রোববার, ১০ আগস্ট ২০২৫
ঢাকার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় আহত তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী ইউশা এবং শিক্ষিকা সুমাইয়া লরিন চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছেন।
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান রোববার জানান, “পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যাওয়ায় শনিবার ইউশা ও সুমাইয়া লরিনকে হাসপাতাল থেকে ছুটি দেওয়া হয়েছে। তাদের শরীরে গুরুতর কোনো পোড়ানোর চিহ্ন ছিল না। পরিবারের সদস্যরা তাদের বাড়ি নিয়ে গেছেন।”
বিমান দুর্ঘটনায় আহতদের মধ্যে এ পর্যন্ত মোট ১৪ জন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
গত ২১ জুলাই দুপুরে বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসের এক ভবনের সামনে বিধ্বস্ত হয়। দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় এই বিমান দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৩৪ জন নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই শিশু। দুর্ঘটনার পরদিন জাতীয়ভাবে শোক পালন করা হয়।
আহতদের মধ্যে ৫৬ জনকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছিল; তাদের মধ্যে ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এখন পর্যন্ত ১৪ জন ছাড়পত্র পেয়েছেন, এবং ২৪ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
বিমান দুর্ঘটনার কারণে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ কয়েক দফা ছুটি বাড়িয়ে ৬ আগস্ট থেকে ক্লাস ও পরীক্ষা শুরু করেছে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য স্কুলে কাউন্সেলিং সেন্টারও খোলা হয়েছে। স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা আক্তার জানিয়েছেন, ধাপে ধাপে সব শিক্ষার্থীকে এই কাউন্সেলিং সেবার আওতায় আনা হবে।