রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অভিভাবকেরা যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য ন্যায়বিচার এবং ক্ষতিপূরণের দাবিতে নয় দফা দাবি উত্থাপন করেছেন।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে দিয়াবাড়ি গোলচত্বরে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা মানববন্ধন করেন।
অভিভাবকেরা অভিযোগ করেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ কোচিং ব্যবসার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ওপর অযথা চাপ সৃষ্টি করছে এবং এর মূল হোতা হিসেবে স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিসকে চিহ্নিত করেন। তাঁকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ ও বিচার দাবি করেন তারা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করা, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ, দুর্ঘটনার দিনের স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ, নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারকে সরকারিভাবে পাঁচ কোটি টাকা এবং আহতদের এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ, স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আলাদা ক্ষতিপূরণ, রানওয়ে থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরিয়ে নেওয়া বা রানওয়ের স্থান পরিবর্তন, বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ জনবসতিহীন এলাকায় স্থানান্তর, এবং মানববন্ধনে অভিভাবকের ওপর হাত তোলা শিক্ষককে অপসারণ।
নিহত শিক্ষার্থী মারিয়াম উম্মে আফিয়ার মা উম্মে তামিমা আক্তার বলেন, তাঁর মেয়ে কোচিং না করলে শিক্ষকদের আচরণে বৈষম্য দেখা দিত। নিহত বোরহান উদ্দীন বাপ্পীর বাবা মোহাম্মদ আবু শাহীনও একই অভিযোগ করে জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাতে কোচিং করাতে বাধ্য করে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী অভিভাবকেরা অভিযোগ করেন, দুর্ঘটনার পরও স্কুল কর্তৃপক্ষের কেউ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। উল্টো মানববন্ধনে আসা কিছু শিক্ষার্থীকে স্কুলে ডেকে নেওয়া হয়।
অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা হাতে নিহতদের ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্লোগান দেন—‘কোচিংয়ের নামে ব্যবসা, বন্ধ কর’, ‘ফুল-পাখি সব পুড়ল কেন, জবাব চাই’, ‘শিক্ষা না ব্যবসা—শিক্ষা শিক্ষা’।
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
রাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের অভিভাবকেরা যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের জন্য ন্যায়বিচার এবং ক্ষতিপূরণের দাবিতে নয় দফা দাবি উত্থাপন করেছেন।
মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে দিয়াবাড়ি গোলচত্বরে নিহত ও আহত শিক্ষার্থীদের পরিবারের সদস্যরা মানববন্ধন করেন।
অভিভাবকেরা অভিযোগ করেন, স্কুল কর্তৃপক্ষ কোচিং ব্যবসার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ওপর অযথা চাপ সৃষ্টি করছে এবং এর মূল হোতা হিসেবে স্কুল শাখার প্রধান শিক্ষক খাদিজা মিসকে চিহ্নিত করেন। তাঁকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ ও বিচার দাবি করেন তারা।
দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করা, সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোচিং বাণিজ্য বন্ধ, দুর্ঘটনার দিনের স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ প্রকাশ, নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারকে সরকারিভাবে পাঁচ কোটি টাকা এবং আহতদের এক কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ, স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে আলাদা ক্ষতিপূরণ, রানওয়ে থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরিয়ে নেওয়া বা রানওয়ের স্থান পরিবর্তন, বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ জনবসতিহীন এলাকায় স্থানান্তর, এবং মানববন্ধনে অভিভাবকের ওপর হাত তোলা শিক্ষককে অপসারণ।
নিহত শিক্ষার্থী মারিয়াম উম্মে আফিয়ার মা উম্মে তামিমা আক্তার বলেন, তাঁর মেয়ে কোচিং না করলে শিক্ষকদের আচরণে বৈষম্য দেখা দিত। নিহত বোরহান উদ্দীন বাপ্পীর বাবা মোহাম্মদ আবু শাহীনও একই অভিযোগ করে জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ নানা অজুহাতে কোচিং করাতে বাধ্য করে।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী অভিভাবকেরা অভিযোগ করেন, দুর্ঘটনার পরও স্কুল কর্তৃপক্ষের কেউ তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। উল্টো মানববন্ধনে আসা কিছু শিক্ষার্থীকে স্কুলে ডেকে নেওয়া হয়।
অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা হাতে নিহতদের ছবিসংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে স্লোগান দেন—‘কোচিংয়ের নামে ব্যবসা, বন্ধ কর’, ‘ফুল-পাখি সব পুড়ল কেন, জবাব চাই’, ‘শিক্ষা না ব্যবসা—শিক্ষা শিক্ষা’।