কালের কণ্ঠের সাবেক ১৩ কর্মী চাকরিকালীন আর্থিক সুবিধা না পাওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তার ছেলে, গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ কালের কণ্ঠের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে উকিল নোটিস পাঠিয়েছেন। নোটিসে উল্লেখ করা হয়েছে, সাত দিনের মধ্যে কোনো ব্যবস্থা না নিলে টাকা আদায়ের জন্য তারা হাই কোর্টে রিট আবেদন করবেন।
নোটিসদাতাদের মধ্যে রয়েছেন— মো. শাহ আলম, মো. জাহেদুল আলম, কাকলী প্রধান, দেওয়ান আতিকুর রহমান, ফারজানা রশিদ, আবু সালেহ মো. শফিক, কে এম লতিফুল হক, আসাদুর রহমান, মো. রোকনুজ্জামান, শামসুন নাহার, মো. লতিফুল বাসার (লিমন বাসার), মাহাবুর রহমান মীর ও হানযালা হান।
তাদের অভিযোগ, ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে অর্ধশতাধিক সাংবাদিককে নোটিস না দিয়ে ছাঁটাই করা হয়। পাশাপাশি, যারা বিভিন্ন সময়ে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নিয়েছেন তাদেরও সার্ভিস বেনিফিট, গ্রাচুয়িটি ও বকেয়া টাকা পরিশোধ হয়নি। সমস্যার সমাধানের জন্য তারা একাধিকবার সম্পাদক ও প্রকাশকসহ বসুন্ধরা গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেছেন, কিন্তু ফল মেলেনি।
নোটিসে বলা হয়েছে, বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষ ২০২৪ সালে বকেয়া পরিশোধের জন্য কয়েকটি চেক দিয়েছে। কিন্তু জানুয়ারি থেকে অগাস্ট পর্যন্ত দেওয়া চেকগুলো ডিসঅনার হয়েছে। চেকের মেয়াদ বাড়ানোর কথাও রাখা হয়েছিল, কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি।
নোটিসদাতাদের একজন হানযালা হান জানিয়েছেন, কিছু সাংবাদিক নিম্ন আদালতে মামলা করেছেন। দুজনের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়— কাজী মো. মোতাহার হোসেন বনাম সায়েম সোবহান আনভীর মামলায় ২০২৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। তবে এ পর্যন্ত কোনো অগ্রগতি নেই।
ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তারা এখনো নোটিস পাননি। নোটিস হাতে পেলে নিজেদের বক্তব্য জানানো হবে।
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
কালের কণ্ঠের সাবেক ১৩ কর্মী চাকরিকালীন আর্থিক সুবিধা না পাওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ও তার ছেলে, গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরসহ কালের কণ্ঠের শীর্ষ কর্মকর্তাদের কাছে উকিল নোটিস পাঠিয়েছেন। নোটিসে উল্লেখ করা হয়েছে, সাত দিনের মধ্যে কোনো ব্যবস্থা না নিলে টাকা আদায়ের জন্য তারা হাই কোর্টে রিট আবেদন করবেন।
নোটিসদাতাদের মধ্যে রয়েছেন— মো. শাহ আলম, মো. জাহেদুল আলম, কাকলী প্রধান, দেওয়ান আতিকুর রহমান, ফারজানা রশিদ, আবু সালেহ মো. শফিক, কে এম লতিফুল হক, আসাদুর রহমান, মো. রোকনুজ্জামান, শামসুন নাহার, মো. লতিফুল বাসার (লিমন বাসার), মাহাবুর রহমান মীর ও হানযালা হান।
তাদের অভিযোগ, ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসে অর্ধশতাধিক সাংবাদিককে নোটিস না দিয়ে ছাঁটাই করা হয়। পাশাপাশি, যারা বিভিন্ন সময়ে স্বেচ্ছায় অব্যাহতি নিয়েছেন তাদেরও সার্ভিস বেনিফিট, গ্রাচুয়িটি ও বকেয়া টাকা পরিশোধ হয়নি। সমস্যার সমাধানের জন্য তারা একাধিকবার সম্পাদক ও প্রকাশকসহ বসুন্ধরা গ্রুপের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে দেখা করেছেন, কিন্তু ফল মেলেনি।
নোটিসে বলা হয়েছে, বসুন্ধরা কর্তৃপক্ষ ২০২৪ সালে বকেয়া পরিশোধের জন্য কয়েকটি চেক দিয়েছে। কিন্তু জানুয়ারি থেকে অগাস্ট পর্যন্ত দেওয়া চেকগুলো ডিসঅনার হয়েছে। চেকের মেয়াদ বাড়ানোর কথাও রাখা হয়েছিল, কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি।
নোটিসদাতাদের একজন হানযালা হান জানিয়েছেন, কিছু সাংবাদিক নিম্ন আদালতে মামলা করেছেন। দুজনের মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়— কাজী মো. মোতাহার হোসেন বনাম সায়েম সোবহান আনভীর মামলায় ২০২৫ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। তবে এ পর্যন্ত কোনো অগ্রগতি নেই।
ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, তারা এখনো নোটিস পাননি। নোটিস হাতে পেলে নিজেদের বক্তব্য জানানো হবে।