সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারে আবেদনকারী প্রার্থীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ এবং নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশসহ ৩ দফা দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
আজ সোমবার দুপুর ১২টা থেকে ‘চরম বৈষ্যমের শিকার ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যান।
প্রার্থীদের ৩ দফার দাবির মধ্যে অন্য দুটি হলো—প্রাইমারি ও যুব উন্নয়নসহ ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের নামে অধিযাচিত কোনো পদ প্রত্যাহার করে আলাদা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ বন্ধ করা এবং ৪৩তম বিসিএসের নামে অধিযাচিত সব পদ অবশ্যই ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রার্থীরা বলেন, ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের প্রার্থীরা সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত হয়েছেন এবং দীর্ঘদিন ধরে চাকরির অপেক্ষায় রয়েছেন। পিএসসি বারবার আশ্বাস দিলেও সমাধান হয়নি। তারা দাবি করেন, পিএসসি দ্রুত নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু করে তাদের মানসিক স্বস্তি নিশ্চিত করুক।
প্রার্থীরা আরও বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়ায় লাগাতার কর্মসূচি পালন করছেন। তাদের অভিযোগ, ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের পদগুলোতে শকুনের নজর পড়েছে এবং পুরনো সিন্ডিকেট আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা সরাসরি সার্কুলারের মাধ্যমে নিয়োগ না দিয়ে এই পদগুলো দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্য করার চেষ্টা করছে। পিএসসির মধ্যে এমন একটি গ্রুপ রয়েছে, যারা বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে সরাসরি নিয়োগপ্রক্রিয়া করতে চায় না।
সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫
সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সামনে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারে আবেদনকারী প্রার্থীরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সংশোধিত বিধির গেজেট প্রকাশ এবং নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশসহ ৩ দফা দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন।
আজ সোমবার দুপুর ১২টা থেকে ‘চরম বৈষ্যমের শিকার ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীবৃন্দ’ ব্যানারে অবস্থান কর্মসূচি শুরু হয়। বিকেল সাড়ে ৫টা পর্যন্ত তারা কর্মসূচি চালিয়ে যান।
প্রার্থীদের ৩ দফার দাবির মধ্যে অন্য দুটি হলো—প্রাইমারি ও যুব উন্নয়নসহ ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের নামে অধিযাচিত কোনো পদ প্রত্যাহার করে আলাদা বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ বন্ধ করা এবং ৪৩তম বিসিএসের নামে অধিযাচিত সব পদ অবশ্যই ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তিতে অন্তর্ভুক্ত করা।
অবস্থান কর্মসূচিতে প্রার্থীরা বলেন, ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের প্রার্থীরা সবচেয়ে বেশি বঞ্চিত হয়েছেন এবং দীর্ঘদিন ধরে চাকরির অপেক্ষায় রয়েছেন। পিএসসি বারবার আশ্বাস দিলেও সমাধান হয়নি। তারা দাবি করেন, পিএসসি দ্রুত নিয়োগপ্রক্রিয়া শুরু করে তাদের মানসিক স্বস্তি নিশ্চিত করুক।
প্রার্থীরা আরও বলেন, শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন চালিয়ে আসছেন। তবে দাবি আদায় না হওয়ায় লাগাতার কর্মসূচি পালন করছেন। তাদের অভিযোগ, ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারের পদগুলোতে শকুনের নজর পড়েছে এবং পুরনো সিন্ডিকেট আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। তারা সরাসরি সার্কুলারের মাধ্যমে নিয়োগ না দিয়ে এই পদগুলো দিয়ে নিয়োগ বাণিজ্য করার চেষ্টা করছে। পিএসসির মধ্যে এমন একটি গ্রুপ রয়েছে, যারা বিসিএস নন-ক্যাডার থেকে সরাসরি নিয়োগপ্রক্রিয়া করতে চায় না।