রাজধানীর কদমতলীর মুরাদপুর এলাকা থেকে বাবা-মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার (১৯ জুন) সকালে ওয়ারী ডিভিশনের ডিসি শাহ ইফতেখার আহামেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহতরা হলেন, মাসুদ রানা (৫০), তার স্ত্রী মৌসুমী ইসলাম (৪০) ও মেয়ে জান্নাতুল (২০)।
জানা যায়, কদমতলী মুরাদনগর এলাকায় ২৭৪/১ লাল মিঞা সরদার রোডের বাড়ির দোতালায় ২১০ নম্বর ফ্লাটে মাসুদ রানা তার স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক মেয়ের জামাইকে নিয়ে বসবাস করতেন।
ডিসি শাহ ইফতেখার আহামেদ জানান, এ ঘটনায় সংকটাপন্ন অবস্থায় তার অপর মেয়ে মেহজাবিন মুনের স্বামী শফিকুল ইসলামকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জামাল উদ্দিন মীর জানান, এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে নিহত দম্পতির আরেক মেয়ে মেহজাবিনকে আটক করা হয়েছে। তাকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিন ইউনিট।
শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
রাজধানীর কদমতলীর মুরাদপুর এলাকা থেকে বাবা-মা ও মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় ১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
শনিবার (১৯ জুন) সকালে ওয়ারী ডিভিশনের ডিসি শাহ ইফতেখার আহামেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
নিহতরা হলেন, মাসুদ রানা (৫০), তার স্ত্রী মৌসুমী ইসলাম (৪০) ও মেয়ে জান্নাতুল (২০)।
জানা যায়, কদমতলী মুরাদনগর এলাকায় ২৭৪/১ লাল মিঞা সরদার রোডের বাড়ির দোতালায় ২১০ নম্বর ফ্লাটে মাসুদ রানা তার স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক মেয়ের জামাইকে নিয়ে বসবাস করতেন।
ডিসি শাহ ইফতেখার আহামেদ জানান, এ ঘটনায় সংকটাপন্ন অবস্থায় তার অপর মেয়ে মেহজাবিন মুনের স্বামী শফিকুল ইসলামকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
কদমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জামাল উদ্দিন মীর জানান, এ ঘটনায় সন্দেহভাজন হিসেবে নিহত দম্পতির আরেক মেয়ে মেহজাবিনকে আটক করা হয়েছে। তাকে থানায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। ঘটনাস্থলে গিয়ে আলামত সংগ্রহের কাজ শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) ক্রাইম সিন ইউনিট।