আগামী ১২ ডিসেম্বর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথমবার পরীক্ষামূলকভাবে মেট্রোরেল চলাচল করবে। এর জন্য রেললাইন, বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন ও স্টেশনের যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। আগামী ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এ অংশে বাণিজ্যিক চলাচলের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাস্তবায়নকারী সংস্থা ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কর্তৃপক্ষ (ডিএমটিসিএল)।
বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কর্তৃপক্ষ (ডিএমটিসিএল)র এমডি এম এ এন সিদ্দিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে আগারগাঁও ও ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের দিকে মতিঝিল পর্যন্ত সরাসরি যাত্রী পরিবহন করবে মেট্রোরেল।
জানাগেছে, দিয়াবাড়ির ডিপো থেকে ধাপে ধাপে ট্র্যাকে উঠেছে মেট্রোর একেকটি ট্রেন সেট। শুরুটা হয়েছিল ডিপো থেকে স্টেশন এক পর্যন্ত। এরপর স্টেশন দুই, তিন হয়ে পল্লবী। এরই মধ্যে মিরপুর ১০ পর্যন্ত মেট্রোরেলের ট্রায়াল হয়ে গেছে। ট্রায়াল রানের জন্য তৈরি হয়ে গেছে কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও স্টেশনের অবকাঠামোও।
মেট্রোরেলের প্রতিটি সেটে থাকবে চারটি যাত্রীবাহী কোচ, দুইদিকে দুটো ইঞ্জিন। ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রতি স্কয়ার মিটারে ৮ জনের হিসাবে ব্যস্ততম সময়ে প্রায় ১ হাজার ৭০০ যাত্রী চলাচল করতে পারবে।
বৃহস্পতিবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২১
আগামী ১২ ডিসেম্বর উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত প্রথমবার পরীক্ষামূলকভাবে মেট্রোরেল চলাচল করবে। এর জন্য রেললাইন, বৈদ্যুতিক সঞ্চালন লাইন ও স্টেশনের যাবতীয় প্রস্তুতি শেষ করা হয়েছে। আগামী ২০২২ সালের ডিসেম্বরে এ অংশে বাণিজ্যিক চলাচলের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে বাস্তবায়নকারী সংস্থা ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কর্তৃপক্ষ (ডিএমটিসিএল)।
বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কর্তৃপক্ষ (ডিএমটিসিএল)র এমডি এম এ এন সিদ্দিক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, ২০২২ সালের ডিসেম্বরে আগারগাঁও ও ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের দিকে মতিঝিল পর্যন্ত সরাসরি যাত্রী পরিবহন করবে মেট্রোরেল।
জানাগেছে, দিয়াবাড়ির ডিপো থেকে ধাপে ধাপে ট্র্যাকে উঠেছে মেট্রোর একেকটি ট্রেন সেট। শুরুটা হয়েছিল ডিপো থেকে স্টেশন এক পর্যন্ত। এরপর স্টেশন দুই, তিন হয়ে পল্লবী। এরই মধ্যে মিরপুর ১০ পর্যন্ত মেট্রোরেলের ট্রায়াল হয়ে গেছে। ট্রায়াল রানের জন্য তৈরি হয়ে গেছে কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া ও আগারগাঁও স্টেশনের অবকাঠামোও।
মেট্রোরেলের প্রতিটি সেটে থাকবে চারটি যাত্রীবাহী কোচ, দুইদিকে দুটো ইঞ্জিন। ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রতি স্কয়ার মিটারে ৮ জনের হিসাবে ব্যস্ততম সময়ে প্রায় ১ হাজার ৭০০ যাত্রী চলাচল করতে পারবে।