টেন্ডারের শর্ত শিথিলসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া প্রকৌশলী মো. লুৎফর রহমানের অনিয়মের বিষয়টি অধিকতর তদন্তেও উঠে এসেছে। তাঁর শাস্তি নির্ধারণে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেট।
বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের এক নিয়মিত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। গত ৩০ আগস্ট লুৎফর রহমানের অনিয়ম নিয়ে প্রথম আলোয় প্রতিবেদন প্রকাশের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান একটি প্রাথমিক তদন্ত কমিটি করে দেন। ওই কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ৩০ নভেম্বর লুৎফরসহ তিনজনকে সাময়িক বরখাস্ত করে অভিযোগের অধিকতর তদন্তে আরও একটি কমিটি করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী সর্বোচ্চ ফোরাম সিন্ডিকেট।
গত ৩০ আগস্ট গনমাধ্যমে ‘ঢাবিতে সাড়ে ১৭ লাখ টাকার কাজে অনিয়মের অভিযোগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি হল ও আবাসিক ভবনে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম লোড ব্রেক সুইচ (এলবিএস) স্থাপনের প্রায় সাড়ে ১৭ লাখ টাকার কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কাজটি শেষ না হতেই ঠিকাদারকে তড়িঘড়ি করে চূড়ান্ত বিল পরিশোধের চেষ্টা চলছে। কাজ শেষ না হওয়া সত্ত্বেও গত জুনে এ-সংক্রান্ত বিলটি ‘পাস করা যায়’ বলে মতামত দেন প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ জোন-১) মো. লুৎফর রহমান।
বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২১
টেন্ডারের শর্ত শিথিলসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাময়িক বরখাস্ত হওয়া প্রকৌশলী মো. লুৎফর রহমানের অনিয়মের বিষয়টি অধিকতর তদন্তেও উঠে এসেছে। তাঁর শাস্তি নির্ধারণে প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী ফোরাম সিন্ডিকেট।
বুধবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের এক নিয়মিত সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়। গত ৩০ আগস্ট লুৎফর রহমানের অনিয়ম নিয়ে প্রথম আলোয় প্রতিবেদন প্রকাশের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান একটি প্রাথমিক তদন্ত কমিটি করে দেন। ওই কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ৩০ নভেম্বর লুৎফরসহ তিনজনকে সাময়িক বরখাস্ত করে অভিযোগের অধিকতর তদন্তে আরও একটি কমিটি করে দেয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিনির্ধারণী সর্বোচ্চ ফোরাম সিন্ডিকেট।
গত ৩০ আগস্ট গনমাধ্যমে ‘ঢাবিতে সাড়ে ১৭ লাখ টাকার কাজে অনিয়মের অভিযোগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি হল ও আবাসিক ভবনে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম লোড ব্রেক সুইচ (এলবিএস) স্থাপনের প্রায় সাড়ে ১৭ লাখ টাকার কাজে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। কাজটি শেষ না হতেই ঠিকাদারকে তড়িঘড়ি করে চূড়ান্ত বিল পরিশোধের চেষ্টা চলছে। কাজ শেষ না হওয়া সত্ত্বেও গত জুনে এ-সংক্রান্ত বিলটি ‘পাস করা যায়’ বলে মতামত দেন প্রধান প্রকৌশলীর কার্যালয়ের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (বিদ্যুৎ জোন-১) মো. লুৎফর রহমান।