ঈদের ছুটি শেষে পুরোদমে খুলেছে অফিস, আদালত ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সরকারি-বেসরকারি অফিসে কর্মীরা ফিরলেও সেবাপ্রত্যাশী ও দর্শনার্থীদের ভিড় রোববারও (৮ মে) তেমন ছিল না। বৃস্পতিবারের (৫ মে) তুলনায় রোববার সরকারি কর্মীদের উপস্থিতি বেশি ছিল। রাজধানীর সড়কগুলোতে যানবাহন চলাচল ও মানুষের চলাফেরা বেড়েছে। তবে ঈদের ছুটির আগে স্বাভাবিক সময়ে সড়কে যানজটের যে চিত্র দেখা যেত তা ছিল না।
ঈদের টানা পাঁচ দিনের ছুটি শেষে বৃস্পতিবার সরকারি-বেসরকারি অফিস খুলে দেয়া হয়েছে। কিন্তু যারা ৫ মে ঐচ্ছিক ছুটি নিয়েছিলেন তারা ঈদে টানা ৯ দিনের ছুটি পেয়েছেন। এ হিসাবে তাদের অফিস শুরু হয়েছে রোববার।
প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয়ে রোববার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বাভাবিক উপস্থিতিই দেখা গেছে। প্রায় সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগেই স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি দেখা যায়। কিন্তু দর্শনার্থী ও সেবাপ্রত্যাশীদের আনাগোনা তেমন না থাকায় সরকারি কর্মীদের অনেককেই আয়েশি সময় কাটাতে দেখা গেছে।
রাজধানীর মতিঝিল, ফার্মগেট, ধানমন্ডি, পল্টন ও মহাখালীসহ বেশকিছু এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অফিস-আদালত এবং স্কুল-কলেজ খুলে দেয়ায় সড়কে যানবাহন কিছুটা বেড়েছে। ছুটির দিনগুলোর তুলনায় রোববার বিভিন্ন এলাকার সিগন্যালগুলোতে এবং মোড়ে যানবাহনের চাপ কিছুটা বেশি ছিল।
ফকিরাপুলের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আমি শনিবার রাতে কুমিল্লা গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকা এসেছি। টানা ৯ দিন ছুটি কাটিয়ে আজই প্রথম অফিসে বসলাম। অফিসের কিছু স্টাফ এখনও ফেরেনি। মতিঝিলে ব্যাংকে গেলাম কিন্তু তেমন গ্রাহক নেই, রাস্তায়ও মানুষ কম; এ কারণে আমি কাজ শেষ করে দুপুরেই বাসায় চলে এসেছি।’
মুহাম্মদপুর থেকে মতিঝিলে আসা একটি সরকারি ব্যাংকের কর্মী হাবিবুর রহমান বলেন, ‘স্বাভাবিক সময়ে মতিঝিলে আসতে ন্যূনতম এক থেকে দড় ঘণ্টা সময় লাগে। অফিসে পৌঁছালাম আধা ঘণ্টারও কম সময়ে। অফিসে পৌঁছে দেখি গ্রাহকের তেমন ভিড় নেই। অফিসের সহকর্মীরাও গুল্প-গুজব করে সময় কাটাচ্ছেন।’ তার ধারণা, সব অফিস ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক কর্মচাঞ্চল্য ফিরতে চলতি সপ্তাহ লেগে যাবে।
রোববার, ০৮ মে ২০২২
ঈদের ছুটি শেষে পুরোদমে খুলেছে অফিস, আদালত ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সরকারি-বেসরকারি অফিসে কর্মীরা ফিরলেও সেবাপ্রত্যাশী ও দর্শনার্থীদের ভিড় রোববারও (৮ মে) তেমন ছিল না। বৃস্পতিবারের (৫ মে) তুলনায় রোববার সরকারি কর্মীদের উপস্থিতি বেশি ছিল। রাজধানীর সড়কগুলোতে যানবাহন চলাচল ও মানুষের চলাফেরা বেড়েছে। তবে ঈদের ছুটির আগে স্বাভাবিক সময়ে সড়কে যানজটের যে চিত্র দেখা যেত তা ছিল না।
ঈদের টানা পাঁচ দিনের ছুটি শেষে বৃস্পতিবার সরকারি-বেসরকারি অফিস খুলে দেয়া হয়েছে। কিন্তু যারা ৫ মে ঐচ্ছিক ছুটি নিয়েছিলেন তারা ঈদে টানা ৯ দিনের ছুটি পেয়েছেন। এ হিসাবে তাদের অফিস শুরু হয়েছে রোববার।
প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয়ে রোববার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের স্বাভাবিক উপস্থিতিই দেখা গেছে। প্রায় সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগেই স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি দেখা যায়। কিন্তু দর্শনার্থী ও সেবাপ্রত্যাশীদের আনাগোনা তেমন না থাকায় সরকারি কর্মীদের অনেককেই আয়েশি সময় কাটাতে দেখা গেছে।
রাজধানীর মতিঝিল, ফার্মগেট, ধানমন্ডি, পল্টন ও মহাখালীসহ বেশকিছু এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, অফিস-আদালত এবং স্কুল-কলেজ খুলে দেয়ায় সড়কে যানবাহন কিছুটা বেড়েছে। ছুটির দিনগুলোর তুলনায় রোববার বিভিন্ন এলাকার সিগন্যালগুলোতে এবং মোড়ে যানবাহনের চাপ কিছুটা বেশি ছিল।
ফকিরাপুলের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার গোলাম কিবরিয়া বলেন, ‘আমি শনিবার রাতে কুমিল্লা গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকা এসেছি। টানা ৯ দিন ছুটি কাটিয়ে আজই প্রথম অফিসে বসলাম। অফিসের কিছু স্টাফ এখনও ফেরেনি। মতিঝিলে ব্যাংকে গেলাম কিন্তু তেমন গ্রাহক নেই, রাস্তায়ও মানুষ কম; এ কারণে আমি কাজ শেষ করে দুপুরেই বাসায় চলে এসেছি।’
মুহাম্মদপুর থেকে মতিঝিলে আসা একটি সরকারি ব্যাংকের কর্মী হাবিবুর রহমান বলেন, ‘স্বাভাবিক সময়ে মতিঝিলে আসতে ন্যূনতম এক থেকে দড় ঘণ্টা সময় লাগে। অফিসে পৌঁছালাম আধা ঘণ্টারও কম সময়ে। অফিসে পৌঁছে দেখি গ্রাহকের তেমন ভিড় নেই। অফিসের সহকর্মীরাও গুল্প-গুজব করে সময় কাটাচ্ছেন।’ তার ধারণা, সব অফিস ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক কর্মচাঞ্চল্য ফিরতে চলতি সপ্তাহ লেগে যাবে।