ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের মুক্তির দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ হয়েছে। নিজেদের প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক দাবি করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন, সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদসহ সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের মুক্তি দাবি করেন।
বৃহস্পতিবার (১২ মে) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রায় ঘোষণার আগে তারা আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হতে থাকেন। রায় ঘোষণার আগে ও পরে তারা রফিকুল আমীন ও হারুন অর রশীদসহ প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্তাদের মুক্তি দাবি করে স্লোগান দেন।
এ দিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো অপারেটিভ সোসাইটির প্রায় ১ হাজার ৮৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের এ মামলায় ৪৬ আসামির সবারই বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে রফিকুল আমীনের ১২ বছর এবং হারুন-অর-রশিদের ৪ বছরের এবং বাকি আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা রায়ের পর বলেন, এই রায় তারা ‘প্রত্যাখ্যান’ করছেন। রফিকুল আমীনসহ কর্মকর্তাদের ‘মুক্তি দিয়ে’ গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়া হোক, এটাই তারা চান।
চাঁদপুর থেকে আসা মুনসুর আলম নামে একজন নিজেকে ডেসটিনির গ্রাহক পরিচয় দিয়ে বলেন, রফিকুল আমীন মুক্তি পেলে ডেসটিনি আবার দাঁড়াবে এবং এর মাধ্যমে আমরা বিনিয়োগ করা অর্থও ফেরৎ পাব।
দুদকের উপ পরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার ও সহকারী পরিচালক মো. তৌফিকুল ইসলাম ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় ডেসিটিনির কর্তাব্যক্তিসহ অন্যদের বিরুদ্ধে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং ডেসটিনি ট্রি প্লান্টেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের দুটি মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৫ মে আদালতে উভয় মামলার অভিযোগপত্র দেয়দুদক। এর মধ্যে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় ৪৬ জন এবং ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন লিমিটেডে দুর্নীতির মামলার ১৯ জনকে আসামি করা হয়। হারুন-অর-রশিদ ও রফিকুল আমিন দুই মামলাতেই আসামি।
বৃহস্পতিবার, ১২ মে ২০২২
ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির শীর্ষ কর্মকর্তাদের মুক্তির দাবিতে আদালত প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ হয়েছে। নিজেদের প্রতিষ্ঠানটির গ্রাহক দাবি করে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) রফিকুল আমীন, সাবেক সেনাপ্রধান হারুন অর রশীদসহ সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের মুক্তি দাবি করেন।
বৃহস্পতিবার (১২ মে) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে রায় ঘোষণার আগে তারা আদালত প্রাঙ্গণে জড়ো হতে থাকেন। রায় ঘোষণার আগে ও পরে তারা রফিকুল আমীন ও হারুন অর রশীদসহ প্রতিষ্ঠানটির শীর্ষ কর্তাদের মুক্তি দাবি করে স্লোগান দেন।
এ দিন বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার চতুর্থ বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ মামলার রায় ঘোষণা করেন। ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো অপারেটিভ সোসাইটির প্রায় ১ হাজার ৮৬১ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের এ মামলায় ৪৬ আসামির সবারই বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে রফিকুল আমীনের ১২ বছর এবং হারুন-অর-রশিদের ৪ বছরের এবং বাকি আসামিদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়েছে।
বিক্ষোভকারীরা রায়ের পর বলেন, এই রায় তারা ‘প্রত্যাখ্যান’ করছেন। রফিকুল আমীনসহ কর্মকর্তাদের ‘মুক্তি দিয়ে’ গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়া হোক, এটাই তারা চান।
চাঁদপুর থেকে আসা মুনসুর আলম নামে একজন নিজেকে ডেসটিনির গ্রাহক পরিচয় দিয়ে বলেন, রফিকুল আমীন মুক্তি পেলে ডেসটিনি আবার দাঁড়াবে এবং এর মাধ্যমে আমরা বিনিয়োগ করা অর্থও ফেরৎ পাব।
দুদকের উপ পরিচালক মো. মোজাহার আলী সরদার ও সহকারী পরিচালক মো. তৌফিকুল ইসলাম ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় ডেসিটিনির কর্তাব্যক্তিসহ অন্যদের বিরুদ্ধে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং ডেসটিনি ট্রি প্লান্টেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের দুটি মামলা করেন।
তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৫ মে আদালতে উভয় মামলার অভিযোগপত্র দেয়দুদক। এর মধ্যে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় ৪৬ জন এবং ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন লিমিটেডে দুর্নীতির মামলার ১৯ জনকে আসামি করা হয়। হারুন-অর-রশিদ ও রফিকুল আমিন দুই মামলাতেই আসামি।