রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী প্রদর্শনী গ্যালারিতে চলছে পাঁচ ভাস্করের ‘গণহত্যা ৭১ : পঞ্চ-ভাস্করের যাত্রা’ শীর্ষক ভাস্কর্য প্রদর্শনী। শনিবার (২১ মে) এ প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
গণহত্যা জাদুঘরের অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এর উদ্বোধন করেন।
গণহত্যা জাদুঘরের সভাপতি বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্টের সহ-সভাপতি বরেণ্য শিল্পী হাশেম খান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ট্রাস্টের সম্পাদক ড. চৌধুরী শহীদ কাদের।
উদ্বোধনী আয়োজনে প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ভাস্কর্য কেবল সৌন্দর্যের বহিঃপ্রকাশই নয়, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বাহনও। মুক্তিযুদ্ধ এই ভুখন্ডের জনগণের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এই যুদ্ধ কেবলই বিজয়ের ইতিহাস নয়, গণহত্যা ও নিপীড়নের ইতিহাসও। যুদ্ধকালীন নানা ঘটনা, গণহত্যা, নির্যাতন, নারী নিপীড়ন ও অনুভূতিকে কেন্দ্র করে পাঁচজন ভাস্কর এই ভাস্কর্যগুলো নির্মাণ করেছেন।
ভাস্কর রেহানা ইয়াসিন, ভাস্কর রবিউল ইসলাম, ভাস্কর ফারজানা ইসলাম মিলকি, ভাস্কর মুক্তি ভৌমিক, ভাস্কর সিগমা হক অংকন। গণহত্যা জাদুঘরের অধীনে পরিচালিত গণহত্যা-নির্যাতন ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষণাকেন্দ্রের ফেলোশিপের আওতায় ভাস্কর্যগুলো নির্মাণ করেছেন তারা।
অনুষ্ঠানের সভাপতি মুনতাসীর মামুন পাঁচজন ভাস্করের কাজ নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, পঞ্চভাস্কর নির্বস্তুকতার পথে হাঁটেননি, তারা এমন বিন্যাস বা গঠন বেছে নিয়েছেন যা দর্শকদের কাছে অচেনা ঠেকবে না। আমার মনে হয়েছে, প্রদর্শিত ৩০টি ভাস্কর্য দেখলে ১৯৭১ সালের গণহত্যা-নির্যাতন-বেদনা মর্মে মর্মে অনুভব করবেন দর্শকরা।
সপ্তাহব্যাপী এ প্রদর্শনী ২৭ মে পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে।
শনিবার, ২১ মে ২০২২
রাজধানীর বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী প্রদর্শনী গ্যালারিতে চলছে পাঁচ ভাস্করের ‘গণহত্যা ৭১ : পঞ্চ-ভাস্করের যাত্রা’ শীর্ষক ভাস্কর্য প্রদর্শনী। শনিবার (২১ মে) এ প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
গণহত্যা জাদুঘরের অষ্টম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ এর উদ্বোধন করেন।
গণহত্যা জাদুঘরের সভাপতি বঙ্গবন্ধু অধ্যাপক ড. মুনতাসীর মামুন এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন ১৯৭১ : গণহত্যা-নির্যাতন আর্কাইভ ও জাদুঘর ট্রাস্টের সহ-সভাপতি বরেণ্য শিল্পী হাশেম খান। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ট্রাস্টের সম্পাদক ড. চৌধুরী শহীদ কাদের।
উদ্বোধনী আয়োজনে প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেন, ভাস্কর্য কেবল সৌন্দর্যের বহিঃপ্রকাশই নয়, ইতিহাস ও ঐতিহ্যের বাহনও। মুক্তিযুদ্ধ এই ভুখন্ডের জনগণের সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এই যুদ্ধ কেবলই বিজয়ের ইতিহাস নয়, গণহত্যা ও নিপীড়নের ইতিহাসও। যুদ্ধকালীন নানা ঘটনা, গণহত্যা, নির্যাতন, নারী নিপীড়ন ও অনুভূতিকে কেন্দ্র করে পাঁচজন ভাস্কর এই ভাস্কর্যগুলো নির্মাণ করেছেন।
ভাস্কর রেহানা ইয়াসিন, ভাস্কর রবিউল ইসলাম, ভাস্কর ফারজানা ইসলাম মিলকি, ভাস্কর মুক্তি ভৌমিক, ভাস্কর সিগমা হক অংকন। গণহত্যা জাদুঘরের অধীনে পরিচালিত গণহত্যা-নির্যাতন ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক গবেষণাকেন্দ্রের ফেলোশিপের আওতায় ভাস্কর্যগুলো নির্মাণ করেছেন তারা।
অনুষ্ঠানের সভাপতি মুনতাসীর মামুন পাঁচজন ভাস্করের কাজ নিয়ে আলোচনা করেন। তিনি বলেন, পঞ্চভাস্কর নির্বস্তুকতার পথে হাঁটেননি, তারা এমন বিন্যাস বা গঠন বেছে নিয়েছেন যা দর্শকদের কাছে অচেনা ঠেকবে না। আমার মনে হয়েছে, প্রদর্শিত ৩০টি ভাস্কর্য দেখলে ১৯৭১ সালের গণহত্যা-নির্যাতন-বেদনা মর্মে মর্মে অনুভব করবেন দর্শকরা।
সপ্তাহব্যাপী এ প্রদর্শনী ২৭ মে পর্যন্ত প্রতিদিন সকাল সাড়ে ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে।