রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ছেলে রিয়াদ আহমেদ তুষারের ব্যক্তিগত গাড়িচালককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে কৌশিক সরকার সাম্য নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের এক কর্মীর বিরুদ্ধে।
সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম হলের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
পরে ওয়ারী থানায় সাম্যসহ অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন গাড়িচালক নজরুল ইসলাম।
সাম্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ও শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসেনের কর্মী।
তবে নিজের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাম্যর ছবি থাকলেও তাকে ছাত্রলীগের কর্মী বলে স্বীকার করেননি আকতার হোসাইন।
তিনি বলেন, ‘সাম্য গত কয়েকটি কর্মসূচিতে আসেননি। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ও ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দেওয়ার সময় ছিলেন না। কেউ আমার সঙ্গে ছবি তুললে মানা তো করতে পারি না।’
ওয়ারী থানার ওসি কবীর হোসেন হাওলাদার জানান, ‘সাইড দেওয়া নিয়ে কথা কাটাকাটির জের ধরে নজরুলকে ধরে নিয়ে মারধর করা হয়। পরে ভুক্তভোগী মামলা করেন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ওয়ারী থানা থেকেই বিষয়টি জানানো হয়েছে। রাষ্ট্রপতির ছেলের সঙ্গে ফোনে তারা কথা বলে জেনেছেন- মামলাকারী তার গাড়িচালক।’
মঙ্গলবার, ২৮ জুন ২০২২
রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ছেলে রিয়াদ আহমেদ তুষারের ব্যক্তিগত গাড়িচালককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে কৌশিক সরকার সাম্য নামে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের এক কর্মীর বিরুদ্ধে।
সোমবার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম হলের কাছে এ ঘটনা ঘটে।
পরে ওয়ারী থানায় সাম্যসহ অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন গাড়িচালক নজরুল ইসলাম।
সাম্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ও শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসেনের কর্মী।
তবে নিজের সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাম্যর ছবি থাকলেও তাকে ছাত্রলীগের কর্মী বলে স্বীকার করেননি আকতার হোসাইন।
তিনি বলেন, ‘সাম্য গত কয়েকটি কর্মসূচিতে আসেননি। পদ্মা সেতুর উদ্বোধন ও ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দেওয়ার সময় ছিলেন না। কেউ আমার সঙ্গে ছবি তুললে মানা তো করতে পারি না।’
ওয়ারী থানার ওসি কবীর হোসেন হাওলাদার জানান, ‘সাইড দেওয়া নিয়ে কথা কাটাকাটির জের ধরে নজরুলকে ধরে নিয়ে মারধর করা হয়। পরে ভুক্তভোগী মামলা করেন। আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক মোস্তফা কামাল বলেন, ‘ওয়ারী থানা থেকেই বিষয়টি জানানো হয়েছে। রাষ্ট্রপতির ছেলের সঙ্গে ফোনে তারা কথা বলে জেনেছেন- মামলাকারী তার গাড়িচালক।’