# ১০ দিনে গোপনে দেড় হাজারেরও বেশি অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স
#৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাটের মহোৎসব
#অভিযোগ দুই প্যানেল মেয়রের বিরুদ্ধে
রংপুর সিটি মেয়র মোস্তফা বললেন, ‘তিনি হজ করতে পবিত্র মক্কা নগরী গিয়েছিলেন কাউকে লাইসেন্স দেবার ক্ষমতা দেয়া হয়নি। এর দায় দুই প্যানেল মেয়রের।’
রংপুর সিটি করপোরেশনে মাত্র ১০ দিনে গোপনে দেড় হাজারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দিয়ে ৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাটের মহোৎসব করার অভিযোগ উঠেছে করপোরেশনের দুই প্যানেল মেয়রের বিরুদ্ধে।
একদিকে হাইকোর্টের নির্দ্দেশনা অনুযায়ী ব্যাটারী চালিত রিকশা ও অটো রিকশা চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে অন্যদিকে সিটি মেয়রের হজে যাওয়ার সুযোগে লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা করে ঘুষ নিয়ে গোপনে এসব ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেয়া হয়েছে।
সিটি মেয়র হজ করে দেশে ফেরার পর বিষয়টি জানাজানি হলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বৃহসপতিবার কাউন্সিলরদের জনরোষে পড়ার আশংকায় দুই প্যানেল মেয়র করপোরেশন কার্যালয়ে আসেননি বলে জানা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খোদ সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। তিনি বলেছেন, ‘হজে যাওয়ার সময় দুই প্যানেল মেয়রকে রুটিন দায়িত্ব পর কথা বলে গেছেন কিন্ত কোন আর্থিক ক্ষমতা তাদের দেয়া হয়নি।’
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, বিভাগীয় নগরী রংপুরে এমনিতেই ৫ হাজকার অটো রিকশা সহ একহ্জাারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেয়া আছে। অথচ নগরীতে অবৈধ ভাবে অটো রিকশা আর ব্যাটারী চালিত রিকশা চলছে কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ হাজার যার বেশিরভাগ অবৈধ। ফলে প্রতিদিনেই যানজটে নাকাল হচ্ছেন নগরবাসি।
রংপুর মেট্রোপলিটান পুলিশ নতুন করে কোন অটো রিকশা বা ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স না দেবার জন্য করপোরেশনকে অনুরোধ জানিয়ে আসছে।
রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা জানান, রংপুরে গরীব সহায় সম্বলহীন মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে অনেকেই ব্যাটারী চালিত রিকশা ও অটো রিকশার লাইসেন্স পাবার জন্য বিভিন্ন ভাবে তদবির করলেও সিটি
করপোরেশন কতৃপক্ষ মেট্রোপলিটান পুলিশ ও প্রশাসনের অনুরোধের কারনে লাইসেন্স প্রদান বন্ধ রেখেছে।
এবার পবিত্র হজ পালনের জন্য তিনি মক্কা নগরীতে যাওয়ার আগে রংপুর সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ১ হিসেবে ৩১ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার শামসুল ইসলাম এবং প্যানেল মেয়র ২ হিসেবে ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার মাহমুদুর রহমান টিটোকে তার অনুপস্থিতিতে করপোরেশনের রুটিন দায়িত্ব পালন করার নির্দ্দেশ দিয়ে যান।
কিন্তু এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে দুই প্যানেল মেয়র শামসুল ইসলাম ও মাহমুদুর রহমান টিটো লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে মাত্র ১০ দিনে ১ হাজার ৬শ ৩৪টি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স প্রদান করেছেন।
যেখানে রিকশার লাইসেন্স প্রদান করতে সিটি করপোরেশনকে মাত্র সাড়ে তিন হাজার টাকা দিতে হয় সেখানে প্রতি লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মেয়র বলেছেন তিনি পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান করা কালিন গোপনে লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে বলে জানতে পেরে মক্কা নগরী থেকে ফোন করে লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তাদের লাইসেন্স না দেবার নির্দ্দেশনা দিয়েছিলেন।
কিন্তু দুই প্যানেল নিজেরেদর ভারপ্রাপ্ত মেয়র পরিচয় দিয়ে উল্টো কর্মকর্তাদের ধমক দিয়ে লাইসেন্স দিতে বাধ্য করেছেন বলে অভিযোগ করেন সিটি মেয়র।
এদিকে সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, দুই প্যানেল মেয়র শামসুল ইসলাম ও মাহমুদুর রহমান টিটো ক্ষমতার অপব্যাবহার করে লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে সিটি করপোরেশনের তহবিলে লাইসেন্স প্রতি সাড়ে তিন হাজার টাকা জমা করে তিন কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাট করেছেন। এ ব্যাপারে লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তা শামীম জানান তাদের লাইসেন্স দিতে বাধ্য করা হয়েছে তাদের করনীয় কিছুই ছিলোনা। একই কথা বলেন লাইসেন্স শাখার অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এ ব্যাপারে রংপুর সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মজ্ঞু সহ বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর অভিযোগ করেন সিটি করপোরেশনের সভায় ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেবার কোন সভাও হয়নি সিদ্ধান্ত হয়নি। দুই প্যানেল মেয়র তাদের অবৈধ ভাবে লাইসেন্স দিয়েছেন এ ক্ষেত্রে কাউন্সিলরদেরকেও অন্ধকারে রাখা হয়।
নাম প্রকাশে অনিশ্চুক কয়েকজন কর্মকর্তা কর্মচারী অভিযোগ করেন দুই প্যানেল মেয়র ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে লাইসেন্স দিয়েছেন। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে সিটি করপোরেশনে মেয়রের অনুপস্থিতিতে মেয়রের গাড়ি ব্যবহার সহ নানান দূর্নিতী ও রাম রাজত্ব করেছেন।
রংপুর নগরীর শালবন এলাকার আব্দুল মালেক, মুন্সিপাড়ার সাহাব উদ্দিন , শালবনের মমিন সহ অনেকেই জানিয়েছে তাদের কাছে ৪০ হাজার টাকা আগাম নিয়ে লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। সিটি করপোরেশন তহবিলে জমা দেয়া হয়েছে সাড়ে তিন হাজার টাকা।
এ ব্যাপারে সুজন মহানগর সভাপতি অধ্যাক্ষ খন্দকার ফকরুল আনাম বেজ্ঞু অভিযোগ করেন মেয়রের অনুপস্থিতিতে মেয়র দুই প্যানেল মেয়রকে ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব পালন করার কোন লিখিত নির্দ্দেশ দিয়েছেন কিনা সেটা মেয়রকেই প্রমান করতে হবে।
এমনতিইে রংপুর যানজটের নগরীতে পরিনত হয়েছে এতো অল্প সময়ে বিপুল সংখ্যক ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেয়া উচিত হয়নি। এ ব্যাপারে দ্রুত অবৈধ ভাবে দেয়া লাইসেন্স বাতিল করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার দাবি জানান তিনি।
অন্যদিকে সিপিবি সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা শাহাদত হোসেনন বলেন রংপুর সিটি করপোরেশনে অনেক ধরনের দূর্নিতী আর নিয়মনের কথা আমরা শুনছি তার মধ্যে তড়িঘড়ি করে দেড় হাজারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেবার ঘটনা জরুরী ভিত্তিতে তদন্ত করে দায়িদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান তিনি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে দুই প্যানেল মেয়র শামসুল ইসলাম ও মাহমুদুর রহমান টিটোর সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।
শনিবার, ৩০ জুলাই ২০২২
# ১০ দিনে গোপনে দেড় হাজারেরও বেশি অবৈধ ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স
#৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাটের মহোৎসব
#অভিযোগ দুই প্যানেল মেয়রের বিরুদ্ধে
রংপুর সিটি মেয়র মোস্তফা বললেন, ‘তিনি হজ করতে পবিত্র মক্কা নগরী গিয়েছিলেন কাউকে লাইসেন্স দেবার ক্ষমতা দেয়া হয়নি। এর দায় দুই প্যানেল মেয়রের।’
রংপুর সিটি করপোরেশনে মাত্র ১০ দিনে গোপনে দেড় হাজারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দিয়ে ৩ কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাটের মহোৎসব করার অভিযোগ উঠেছে করপোরেশনের দুই প্যানেল মেয়রের বিরুদ্ধে।
একদিকে হাইকোর্টের নির্দ্দেশনা অনুযায়ী ব্যাটারী চালিত রিকশা ও অটো রিকশা চলাচল নিষিদ্ধ ঘোষনা করা হয়েছে অন্যদিকে সিটি মেয়রের হজে যাওয়ার সুযোগে লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা করে ঘুষ নিয়ে গোপনে এসব ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেয়া হয়েছে।
সিটি মেয়র হজ করে দেশে ফেরার পর বিষয়টি জানাজানি হলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। বৃহসপতিবার কাউন্সিলরদের জনরোষে পড়ার আশংকায় দুই প্যানেল মেয়র করপোরেশন কার্যালয়ে আসেননি বলে জানা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন খোদ সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা। তিনি বলেছেন, ‘হজে যাওয়ার সময় দুই প্যানেল মেয়রকে রুটিন দায়িত্ব পর কথা বলে গেছেন কিন্ত কোন আর্থিক ক্ষমতা তাদের দেয়া হয়নি।’
সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, বিভাগীয় নগরী রংপুরে এমনিতেই ৫ হাজকার অটো রিকশা সহ একহ্জাারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেয়া আছে। অথচ নগরীতে অবৈধ ভাবে অটো রিকশা আর ব্যাটারী চালিত রিকশা চলছে কমপক্ষে ২৫ থেকে ৩০ হাজার যার বেশিরভাগ অবৈধ। ফলে প্রতিদিনেই যানজটে নাকাল হচ্ছেন নগরবাসি।
রংপুর মেট্রোপলিটান পুলিশ নতুন করে কোন অটো রিকশা বা ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স না দেবার জন্য করপোরেশনকে অনুরোধ জানিয়ে আসছে।
রংপুর সিটি মেয়র মোস্তাফিজার রহমান মোস্তফা জানান, রংপুরে গরীব সহায় সম্বলহীন মানুষের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে অনেকেই ব্যাটারী চালিত রিকশা ও অটো রিকশার লাইসেন্স পাবার জন্য বিভিন্ন ভাবে তদবির করলেও সিটি
করপোরেশন কতৃপক্ষ মেট্রোপলিটান পুলিশ ও প্রশাসনের অনুরোধের কারনে লাইসেন্স প্রদান বন্ধ রেখেছে।
এবার পবিত্র হজ পালনের জন্য তিনি মক্কা নগরীতে যাওয়ার আগে রংপুর সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র ১ হিসেবে ৩১ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার শামসুল ইসলাম এবং প্যানেল মেয়র ২ হিসেবে ১৯ নম্বর ওয়ার্ড কমিশনার মাহমুদুর রহমান টিটোকে তার অনুপস্থিতিতে করপোরেশনের রুটিন দায়িত্ব পালন করার নির্দ্দেশ দিয়ে যান।
কিন্তু এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে দুই প্যানেল মেয়র শামসুল ইসলাম ও মাহমুদুর রহমান টিটো লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে মাত্র ১০ দিনে ১ হাজার ৬শ ৩৪টি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স প্রদান করেছেন।
যেখানে রিকশার লাইসেন্স প্রদান করতে সিটি করপোরেশনকে মাত্র সাড়ে তিন হাজার টাকা দিতে হয় সেখানে প্রতি লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা নেয়া হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। মেয়র বলেছেন তিনি পবিত্র মক্কা নগরীতে অবস্থান করা কালিন গোপনে লাইসেন্স দেয়া হচ্ছে বলে জানতে পেরে মক্কা নগরী থেকে ফোন করে লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তাদের লাইসেন্স না দেবার নির্দ্দেশনা দিয়েছিলেন।
কিন্তু দুই প্যানেল নিজেরেদর ভারপ্রাপ্ত মেয়র পরিচয় দিয়ে উল্টো কর্মকর্তাদের ধমক দিয়ে লাইসেন্স দিতে বাধ্য করেছেন বলে অভিযোগ করেন সিটি মেয়র।
এদিকে সিটি করপোরেশন সূত্রে জানা গেছে, দুই প্যানেল মেয়র শামসুল ইসলাম ও মাহমুদুর রহমান টিটো ক্ষমতার অপব্যাবহার করে লাইসেন্স প্রতি ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে সিটি করপোরেশনের তহবিলে লাইসেন্স প্রতি সাড়ে তিন হাজার টাকা জমা করে তিন কোটি টাকারও বেশি অর্থ লুটপাট করেছেন। এ ব্যাপারে লাইসেন্স শাখার কর্মকর্তা শামীম জানান তাদের লাইসেন্স দিতে বাধ্য করা হয়েছে তাদের করনীয় কিছুই ছিলোনা। একই কথা বলেন লাইসেন্স শাখার অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এ ব্যাপারে রংপুর সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর মজ্ঞু সহ বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর অভিযোগ করেন সিটি করপোরেশনের সভায় ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেবার কোন সভাও হয়নি সিদ্ধান্ত হয়নি। দুই প্যানেল মেয়র তাদের অবৈধ ভাবে লাইসেন্স দিয়েছেন এ ক্ষেত্রে কাউন্সিলরদেরকেও অন্ধকারে রাখা হয়।
নাম প্রকাশে অনিশ্চুক কয়েকজন কর্মকর্তা কর্মচারী অভিযোগ করেন দুই প্যানেল মেয়র ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নিয়ে লাইসেন্স দিয়েছেন। তারা ক্ষমতার অপব্যবহার করে সিটি করপোরেশনে মেয়রের অনুপস্থিতিতে মেয়রের গাড়ি ব্যবহার সহ নানান দূর্নিতী ও রাম রাজত্ব করেছেন।
রংপুর নগরীর শালবন এলাকার আব্দুল মালেক, মুন্সিপাড়ার সাহাব উদ্দিন , শালবনের মমিন সহ অনেকেই জানিয়েছে তাদের কাছে ৪০ হাজার টাকা আগাম নিয়ে লাইসেন্স দেয়া হয়েছে। সিটি করপোরেশন তহবিলে জমা দেয়া হয়েছে সাড়ে তিন হাজার টাকা।
এ ব্যাপারে সুজন মহানগর সভাপতি অধ্যাক্ষ খন্দকার ফকরুল আনাম বেজ্ঞু অভিযোগ করেন মেয়রের অনুপস্থিতিতে মেয়র দুই প্যানেল মেয়রকে ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব পালন করার কোন লিখিত নির্দ্দেশ দিয়েছেন কিনা সেটা মেয়রকেই প্রমান করতে হবে।
এমনতিইে রংপুর যানজটের নগরীতে পরিনত হয়েছে এতো অল্প সময়ে বিপুল সংখ্যক ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেয়া উচিত হয়নি। এ ব্যাপারে দ্রুত অবৈধ ভাবে দেয়া লাইসেন্স বাতিল করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার দাবি জানান তিনি।
অন্যদিকে সিপিবি সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা শাহাদত হোসেনন বলেন রংপুর সিটি করপোরেশনে অনেক ধরনের দূর্নিতী আর নিয়মনের কথা আমরা শুনছি তার মধ্যে তড়িঘড়ি করে দেড় হাজারেরও বেশি ব্যাটারী চালিত রিকশার লাইসেন্স দেবার ঘটনা জরুরী ভিত্তিতে তদন্ত করে দায়িদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের দাবি জানান তিনি।
সার্বিক বিষয়ে জানতে দুই প্যানেল মেয়র শামসুল ইসলাম ও মাহমুদুর রহমান টিটোর সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।