রাজধানীর কদমতলী থানার মুরাদপুর হাইস্কুলের পাশে একটি বাসায় খেলতে গিয়ে গলায় ফাঁস লেগে মো. আরাফাত ইসলাম (১০) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৩০ জুলাই) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরাফাতের মা রুনা আক্তার বলেন, বাসার বারান্দায় আমার ছেলে খেলছিল। খেলার সময় বারান্দায় থাকা পাটের রশির সঙ্গে গলায় ফাঁস লেগে যায়। পরে আমি তাকে দ্রুত অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক জানান আমার ছেলে আর নেই।
তিনি আরও বলেন, আমার ছেলে স্থানীয় একটি স্কুলের শিক্ষার্থী ছিল। আমরা কদমতলীর মুরাদপুর হাইস্কুলের পাশের ৯৬/৩ নম্বর বাসায় পরিবার নিয়ে থাকি। আমাদের বাড়ি বগুড়া জেলায়। আমার দুই ছেলে। এর মধ্যে আরাফাত ছিল বড়।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শন) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, কদমতলী থেকে এক শিশু খেলতে নিয়ে গলায় ফাঁস লেগে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তারা মরদেহটি নিয়ে চলে গেছেন। আমরা সংশ্লিষ্ট থানাকে বিষয়টি অবগত করেছি।
রোববার, ৩১ জুলাই ২০২২
রাজধানীর কদমতলী থানার মুরাদপুর হাইস্কুলের পাশে একটি বাসায় খেলতে গিয়ে গলায় ফাঁস লেগে মো. আরাফাত ইসলাম (১০) নামে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (৩০ জুলাই) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে। অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুপুর ২টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরাফাতের মা রুনা আক্তার বলেন, বাসার বারান্দায় আমার ছেলে খেলছিল। খেলার সময় বারান্দায় থাকা পাটের রশির সঙ্গে গলায় ফাঁস লেগে যায়। পরে আমি তাকে দ্রুত অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসলে চিকিৎসক জানান আমার ছেলে আর নেই।
তিনি আরও বলেন, আমার ছেলে স্থানীয় একটি স্কুলের শিক্ষার্থী ছিল। আমরা কদমতলীর মুরাদপুর হাইস্কুলের পাশের ৯৬/৩ নম্বর বাসায় পরিবার নিয়ে থাকি। আমাদের বাড়ি বগুড়া জেলায়। আমার দুই ছেলে। এর মধ্যে আরাফাত ছিল বড়।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শন) মো. বাচ্চু মিয়া বলেন, কদমতলী থেকে এক শিশু খেলতে নিয়ে গলায় ফাঁস লেগে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে। পরে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে আসলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তারা মরদেহটি নিয়ে চলে গেছেন। আমরা সংশ্লিষ্ট থানাকে বিষয়টি অবগত করেছি।