রাজধানীর মিরপুর বেড়িবাঁধে বাস ও লেগুনার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় মিলন গাজী (৪৫) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ জনে।
রোববার (৩১ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যাজুয়ালিটি বিভাগের চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো. বাচ্চু মিয়া।
নিহতের ফুফাতো ভাই সাইফুল ইসলাম রতন জানান, মিলনের বাড়ি ঝালকাঠি সদর উপজেলার দক্ষিণ কিস্তাকাঠী গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত তানজের গাজী। স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে সাভার সাদুল্লাপুর এলাকায় থাকতেন। ঠিকাদারি কাজ করতেন তিনি। দুপুরে বাসা থেকে কাজের উদ্দেশ্যেই মিরপুর ১ নম্বর সেকশনে আসতেছিলেন বিরুলিয়া এলাকা দিয়ে। পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। বিকেলে খবর পেয়ে ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে আহত অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়। এরপর তাকে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তার মৃত্যু হয়।
এ দুর্ঘটনায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মারা যান জুবায়ের (২২) নামে এক শিক্ষার্থী এবং বিকেলে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রবিউল ইসলাম রুবেল (৩৭) নামে এক ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী। এ দুর্ঘটনায় আরও ৫ জন আহত হয়েছেন। তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
শাহআলী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, দুপুরে বেড়িবাঁধে একটি বাস যাত্রীবাহী লেগুনায় ধাক্কা দেয়। দুর্ঘটনায় আহতদের উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে যুবায়ের নামে একজন মারা যায়। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে আরও একজনের মৃত্যু হয়। বাকি পাঁচজনকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। ঘটনার পরপরই বাস ও লেগুনা পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।
সোমবার, ০১ আগস্ট ২০২২
রাজধানীর মিরপুর বেড়িবাঁধে বাস ও লেগুনার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনায় মিলন গাজী (৪৫) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ জনে।
রোববার (৩১ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ক্যাজুয়ালিটি বিভাগের চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) মো. বাচ্চু মিয়া।
নিহতের ফুফাতো ভাই সাইফুল ইসলাম রতন জানান, মিলনের বাড়ি ঝালকাঠি সদর উপজেলার দক্ষিণ কিস্তাকাঠী গ্রামে। তার বাবার নাম মৃত তানজের গাজী। স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে সাভার সাদুল্লাপুর এলাকায় থাকতেন। ঠিকাদারি কাজ করতেন তিনি। দুপুরে বাসা থেকে কাজের উদ্দেশ্যেই মিরপুর ১ নম্বর সেকশনে আসতেছিলেন বিরুলিয়া এলাকা দিয়ে। পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। বিকেলে খবর পেয়ে ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে আহত অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়। এরপর তাকে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে তার মৃত্যু হয়।
এ দুর্ঘটনায় সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে মারা যান জুবায়ের (২২) নামে এক শিক্ষার্থী এবং বিকেলে ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রবিউল ইসলাম রুবেল (৩৭) নামে এক ভাঙাড়ি ব্যবসায়ী। এ দুর্ঘটনায় আরও ৫ জন আহত হয়েছেন। তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
শাহআলী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, দুপুরে বেড়িবাঁধে একটি বাস যাত্রীবাহী লেগুনায় ধাক্কা দেয়। দুর্ঘটনায় আহতদের উদ্ধার করে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে যুবায়ের নামে একজন মারা যায়। আর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকা মেডিকেলে আরও একজনের মৃত্যু হয়। বাকি পাঁচজনকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়। ঘটনার পরপরই বাস ও লেগুনা পুলিশ হেফাজতে নেয়া হয়েছে।