ঢাকাসহ সারাদেশের অবকাঠামো উন্নয়ন ও অর্থনীতির বিকাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরে ডিএসসিসি মেয়র তাপস বলেন, বর্জ্য হতে বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদনে জাপানের ফুকুওকা ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি একসঙ্গে কাজ করবে।
অন্যদিকে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে ঢাকা ও সিঙ্গাপুরের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার ব্যাপারেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
মঙ্গলবার (২ আগস্ট) সিঙ্গাপুরের মেরিনা স্যান্ডস বে হোটেলে মেয়র তাপসের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের জাতীয় উন্নয়ন মন্ত্রী ও সামাজিক সেবা সমন্বয়করণ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী ডেসমন্ড লি এবং জাপানের ফুকুওকা শহরের মেয়র সোইচিরো তাকাসিম মধ্যকার আলাদা দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এই আশাবাদ জানানো হয়।
বৈঠকে মেয়র তাপস একটি টেকসই ও জলবায়ু সহনশীল নগর ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নে গৃহীত উদ্যোগ সম্পর্কে জানান।
এ উদ্যোগকে ‘প্রশংসনীয়’ উল্লেখ করে সিঙ্গাপুরের উন্নয়নমন্ত্রী বলেন, ‘এ ধরনের পরিকল্পনা ও সেটার যথার্থ বাস্তবায়ন নগর ব্যবস্থাপনার জন্য জরুরি। এর মাধ্যমে ঢাকা জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব কাটিয়ে ওঠার পাশাপাশি জলবায়ু অভিঘাত সহনশীল ও আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে উঠবে।’
বৈঠকে পর্যটন শিল্পের বিকাশে ঢাকা ও সিঙ্গাপুরের সম্পর্ক আরও জোরদারের বিষয়ে মেয়র তাপস ও ডেসমন্ড লি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়া ঢাকা-সিঙ্গাপুর বাণিজ্য বৃদ্ধি সংক্রান্ত নানাবিধ বিষয় নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়।
মেয়র তাপস ফুকুওকার মেয়রকে ধন্যবাদ জানিয়ে দুই শহরের অংশীদারত্ব জোরদারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এবং ফুকুওকার মেয়রকে ঢাকা পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। ফুকুওকার মেয়রও আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং ডিএসসিসি মেয়রকে ফুকুওকা পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান।
এরপর মেয়র তাপস সিঙ্গাপুরের আরবান রিডেভেলপমেন্ট অথরিটির সিইও প্রকৌশলী হুই লিমের সঙ্গেও বৈঠক করেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে ছিলেন করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. তৌহিদুল ইসলাম ও মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান।
গত ৩১ জুলাই সিঙ্গাপুরের মেরিনা স্যান্ডস বে হোটেলে ৪ দিনের ওয়ার্ল্ড সিটিজ সামিট-২০২২ শুরু হয়। আগামী ৩ আগস্ট ওয়ার্ল্ড সিটিজ সামিট-২০২২ এর সমাপ্তি ঘটবে। সামিটে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ ৬০ দেশের মেয়ররা অংশ নিচ্ছেন।
বুধবার, ০৩ আগস্ট ২০২২
ঢাকাসহ সারাদেশের অবকাঠামো উন্নয়ন ও অর্থনীতির বিকাশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরে ডিএসসিসি মেয়র তাপস বলেন, বর্জ্য হতে বিদ্যুৎ ও সার উৎপাদনে জাপানের ফুকুওকা ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি একসঙ্গে কাজ করবে।
অন্যদিকে পর্যটন শিল্পের বিকাশ ও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের মাধ্যমে ঢাকা ও সিঙ্গাপুরের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও জোরদার করার ব্যাপারেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
মঙ্গলবার (২ আগস্ট) সিঙ্গাপুরের মেরিনা স্যান্ডস বে হোটেলে মেয়র তাপসের সঙ্গে সিঙ্গাপুরের জাতীয় উন্নয়ন মন্ত্রী ও সামাজিক সেবা সমন্বয়করণ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী ডেসমন্ড লি এবং জাপানের ফুকুওকা শহরের মেয়র সোইচিরো তাকাসিম মধ্যকার আলাদা দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এই আশাবাদ জানানো হয়।
বৈঠকে মেয়র তাপস একটি টেকসই ও জলবায়ু সহনশীল নগর ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে দীর্ঘমেয়াদি মহাপরিকল্পনা প্রণয়নে গৃহীত উদ্যোগ সম্পর্কে জানান।
এ উদ্যোগকে ‘প্রশংসনীয়’ উল্লেখ করে সিঙ্গাপুরের উন্নয়নমন্ত্রী বলেন, ‘এ ধরনের পরিকল্পনা ও সেটার যথার্থ বাস্তবায়ন নগর ব্যবস্থাপনার জন্য জরুরি। এর মাধ্যমে ঢাকা জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব কাটিয়ে ওঠার পাশাপাশি জলবায়ু অভিঘাত সহনশীল ও আধুনিক নগরী হিসেবে গড়ে উঠবে।’
বৈঠকে পর্যটন শিল্পের বিকাশে ঢাকা ও সিঙ্গাপুরের সম্পর্ক আরও জোরদারের বিষয়ে মেয়র তাপস ও ডেসমন্ড লি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়া ঢাকা-সিঙ্গাপুর বাণিজ্য বৃদ্ধি সংক্রান্ত নানাবিধ বিষয় নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়।
মেয়র তাপস ফুকুওকার মেয়রকে ধন্যবাদ জানিয়ে দুই শহরের অংশীদারত্ব জোরদারে আশাবাদ ব্যক্ত করেন এবং ফুকুওকার মেয়রকে ঢাকা পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান। ফুকুওকার মেয়রও আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন এবং ডিএসসিসি মেয়রকে ফুকুওকা পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান।
এরপর মেয়র তাপস সিঙ্গাপুরের আরবান রিডেভেলপমেন্ট অথরিটির সিইও প্রকৌশলী হুই লিমের সঙ্গেও বৈঠক করেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে ছিলেন করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, সিঙ্গাপুরে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. তৌহিদুল ইসলাম ও মেয়রের একান্ত সচিব মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান।
গত ৩১ জুলাই সিঙ্গাপুরের মেরিনা স্যান্ডস বে হোটেলে ৪ দিনের ওয়ার্ল্ড সিটিজ সামিট-২০২২ শুরু হয়। আগামী ৩ আগস্ট ওয়ার্ল্ড সিটিজ সামিট-২০২২ এর সমাপ্তি ঘটবে। সামিটে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, জাপান, দক্ষিণ আফ্রিকাসহ ৬০ দেশের মেয়ররা অংশ নিচ্ছেন।