ফাইল ছবি
ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টম জোনে মালয়েশিয়া থেকে আসা যাত্রীকে চড় দেওয়া সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহেল রানাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে ঢাকা কাস্টম হাউস। রোববার (৭ আগস্ট) সেই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটের দিকে মালোয়েশিয়া থেকে মালিন্দো এয়ারের ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন ইমতিয়াজ মাহমদ। কাস্টম জোনে আসলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এআরও সোহেল রানা। এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে সোহেল রানা যাত্রী ইমতিয়াজের গালে চড় দেন। এরপর কাস্টমসের অন্যান্য কর্মকর্তারা তাকে দীর্ঘসময় কাস্টমস ডেস্কে আটকে রেখে তার লাগেজ তল্লাশিও করেন। তবে কিছু না পাওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ঢাকা কাস্টম হাউসের উপ-কমিশনার মো. সানোয়ারুল কবির বলেন, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহেল রানাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এদিকে, যাত্রীকে চড় মারার ঘটনা শুরুতে অস্বীকার করেন ঢাকা কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা। তারা যাত্রীর বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ করেন। যাত্রীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হলেও চড় মারার ঘটনা ঘটেনি বলেও দাবি করেন। শুরুতে এই ঘটনা এড়ানোর চেষ্টা করলেও গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশ হলে চাপে পড়ে ঢাকা কাস্টম হাউস।
এ ঘটনা ছাড়াও সম্প্রতি যাত্রীদের সঙ্গে ‘খারাপ আচরণের’ এমন অভিযোগ প্রায়শই পাওয়া যায়। যাত্রীদের ভাষ্য, কাস্টম জোনে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে, কেউ প্রতিবাদ জানালে খারাপ ব্যবহার করা হয়।
ফাইল ছবি
সোমবার, ০৮ আগস্ট ২০২২
ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টম জোনে মালয়েশিয়া থেকে আসা যাত্রীকে চড় দেওয়া সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহেল রানাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে ঢাকা কাস্টম হাউস। রোববার (৭ আগস্ট) সেই কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
জানা যায়, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টা ১০ মিনিটের দিকে মালোয়েশিয়া থেকে মালিন্দো এয়ারের ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন ইমতিয়াজ মাহমদ। কাস্টম জোনে আসলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এআরও সোহেল রানা। এক পর্যায়ে উত্তেজিত হয়ে সোহেল রানা যাত্রী ইমতিয়াজের গালে চড় দেন। এরপর কাস্টমসের অন্যান্য কর্মকর্তারা তাকে দীর্ঘসময় কাস্টমস ডেস্কে আটকে রেখে তার লাগেজ তল্লাশিও করেন। তবে কিছু না পাওয়ায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
ঢাকা কাস্টম হাউসের উপ-কমিশনার মো. সানোয়ারুল কবির বলেন, সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহেল রানাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তদন্ত করে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
এদিকে, যাত্রীকে চড় মারার ঘটনা শুরুতে অস্বীকার করেন ঢাকা কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা। তারা যাত্রীর বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ করেন। যাত্রীর সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হলেও চড় মারার ঘটনা ঘটেনি বলেও দাবি করেন। শুরুতে এই ঘটনা এড়ানোর চেষ্টা করলেও গণমাধ্যমে এ খবর প্রকাশ হলে চাপে পড়ে ঢাকা কাস্টম হাউস।
এ ঘটনা ছাড়াও সম্প্রতি যাত্রীদের সঙ্গে ‘খারাপ আচরণের’ এমন অভিযোগ প্রায়শই পাওয়া যায়। যাত্রীদের ভাষ্য, কাস্টম জোনে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে, কেউ প্রতিবাদ জানালে খারাপ ব্যবহার করা হয়।