নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ‘নারী জাগরণে বেগম রোকেয়ার পরে যদি কারও নাম নিতে হয় তাহলে সেটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। নারী জাগরণে তিনি অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশের পিছিয়ে থাকা নারীদেরকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন, সে অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’
মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এই সময় ৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ১০৫ জন নারী শিক্ষকের হাতে উপহার হিসেবে শেখ হাসিনার লেখা ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’ শিরোনামের বই তুলে দেন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে কেকও কাটা হয়।
অনুষ্ঠানে মেয়র আইভী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে এই আয়োজন। জাতীয় সংসদ, ইউনিয়ন ও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সংরক্ষিত আসনে নারীরা যাতে অংশগ্রহণ করতে পারে সেজন্য ১৯৯৭ সালে তিনি একটি আইন করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় নারীরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছে।’
নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা তুলে ধরে নাসিক মেয়র বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা বেতনে পড়ার ব্যবস্থা করেছেন তিনি। নারীরা এখন সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবন্ধীদের নিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের মতো এত পদক্ষেপ কোন সরকার নেয়নি। তাদের জন্য স্কুল-হাসপাতাল করা হয়েছে। বিশেষায়িত শিশুদের জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছেন। বিধবা ভাতা দেওয়ারও ব্যবস্থা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন। এই উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীতে এমডব্লিউ উচ্চ বিদ্যালয়ে এই আয়োজন করা হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলামের অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ্জাহান ভূঁইয়া জুলহাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা এহসান কবির, স্থানীয় কাউন্সিলর মিজানুর রহমান, রুহুল আমিন, আনোয়ারুল ইসলাম, মনোয়ারা বেগম, মিনোয়ারা বেগম, সফর আলী ভূঁইয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জাকিয়া আলী ভূঁইয়া, এমডব্লিউ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রওশন আরা প্রমুখ।
মঙ্গলবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেছেন, ‘নারী জাগরণে বেগম রোকেয়ার পরে যদি কারও নাম নিতে হয় তাহলে সেটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। নারী জাগরণে তিনি অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। তিনি বাংলাদেশের পিছিয়ে থাকা নারীদেরকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে এসেছেন, সে অবদানের কথা বলে শেষ করা যাবে না।’
মঙ্গলবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এই সময় ৩৭ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ১০৫ জন নারী শিক্ষকের হাতে উপহার হিসেবে শেখ হাসিনার লেখা ‘শেখ মুজিব আমার পিতা’ শিরোনামের বই তুলে দেন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে কেকও কাটা হয়।
অনুষ্ঠানে মেয়র আইভী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৬তম জন্মদিন উপলক্ষে এই আয়োজন। জাতীয় সংসদ, ইউনিয়ন ও সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সংরক্ষিত আসনে নারীরা যাতে অংশগ্রহণ করতে পারে সেজন্য ১৯৯৭ সালে তিনি একটি আইন করেছিলেন। তারই ধারাবাহিকতায় নারীরা জনপ্রতিনিধি হিসেবে নেতৃত্ব দিচ্ছে।’
নারীদের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রীর ভূমিকা তুলে ধরে নাসিক মেয়র বলেন, ‘নারী শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা বেতনে পড়ার ব্যবস্থা করেছেন তিনি। নারীরা এখন সর্বক্ষেত্রে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবন্ধীদের নিয়ে শেখ হাসিনার সরকারের মতো এত পদক্ষেপ কোন সরকার নেয়নি। তাদের জন্য স্কুল-হাসপাতাল করা হয়েছে। বিশেষায়িত শিশুদের জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করেছেন। বিধবা ভাতা দেওয়ারও ব্যবস্থা করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।’
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন। এই উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে সিদ্ধিরগঞ্জের আদমজীতে এমডব্লিউ উচ্চ বিদ্যালয়ে এই আয়োজন করা হয়।
বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলামের অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ডের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ্জাহান ভূঁইয়া জুলহাস, বীর মুক্তিযোদ্ধা এহসান কবির, স্থানীয় কাউন্সিলর মিজানুর রহমান, রুহুল আমিন, আনোয়ারুল ইসলাম, মনোয়ারা বেগম, মিনোয়ারা বেগম, সফর আলী ভূঁইয়া ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান জাকিয়া আলী ভূঁইয়া, এমডব্লিউ উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রওশন আরা প্রমুখ।