রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি ব্র্যান্ডের ভেজাল প্রসাধনী জব্দ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এর গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগ।
এসময় কারখানায় থাকা ৭ কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা হলো- মো. জাহিদ খান ওরফে বাদশা, মো. আরিফ হোসেন, মো. নাজিম উদ্দিন ওরফে বিপ্লব, রবিউল হোসেন ওরফে রবিন, মো. মারুফ হোসেন, মো. জামাল হোসেন ও মো. হারুন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কামরাঙ্গীরচর থানার ইব্রাহীমনগর বালুরমাঠ এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও মাদক নিয়ন্ত্রণ টিম।
অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফজলুর রহমান বলেন, খবর পাওয়া যায় কামরাঙ্গীরচরের ইব্রাহীমনগর বালুরমাঠ এলাকায় একটি কারখানায় অবৈধ ভেজাল ক্রিম, বডি লোশন, তেল, হেয়ার স্পা, জেল ও ফেস প্যাকসহ বিভিন্ন প্রসাধনী তৈরি করা হয়।
পরে সেখানে অভিযান চালিয়ে নকল প্রসাধনীসহ জাহিদ, আরিফ, নাজিম, রবিউল, মারুফ, জামাল ও হারুনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা সবাই ওই কারখানার কর্মচারী। তবে অভিযানের আগেই কারখানার মালিক মো. সবুর ইসলাম ওরফে সবুজ ও বাড়ির মালিক হাজী ছারওয়ার আলমসহ আরও দুইজন পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মানব দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্যান্ডের ভেজাল প্রসাধনী ক্রিম, বডি লোশন, তেল, হেয়ার স্পা, জেল ও ফেস প্যাক ঢাকা মহানগরসহ সারা দেশে তারা বিক্রি করে আসছিল।
এ বিষয়ে কামরাঙ্গীরচর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের হয়েছে বলেও জানান ডিবির এই কর্মকর্তা।
মঙ্গলবার, ০৪ অক্টোবর ২০২২
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশি-বিদেশি ব্র্যান্ডের ভেজাল প্রসাধনী জব্দ করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এর গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগ।
এসময় কারখানায় থাকা ৭ কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তাররা হলো- মো. জাহিদ খান ওরফে বাদশা, মো. আরিফ হোসেন, মো. নাজিম উদ্দিন ওরফে বিপ্লব, রবিউল হোসেন ওরফে রবিন, মো. মারুফ হোসেন, মো. জামাল হোসেন ও মো. হারুন।
আজ মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কামরাঙ্গীরচর থানার ইব্রাহীমনগর বালুরমাঠ এলাকার একটি বাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও মাদক নিয়ন্ত্রণ টিম।
অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগের সহকারী পুলিশ কমিশনার মো. ফজলুর রহমান বলেন, খবর পাওয়া যায় কামরাঙ্গীরচরের ইব্রাহীমনগর বালুরমাঠ এলাকায় একটি কারখানায় অবৈধ ভেজাল ক্রিম, বডি লোশন, তেল, হেয়ার স্পা, জেল ও ফেস প্যাকসহ বিভিন্ন প্রসাধনী তৈরি করা হয়।
পরে সেখানে অভিযান চালিয়ে নকল প্রসাধনীসহ জাহিদ, আরিফ, নাজিম, রবিউল, মারুফ, জামাল ও হারুনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তাররা সবাই ওই কারখানার কর্মচারী। তবে অভিযানের আগেই কারখানার মালিক মো. সবুর ইসলাম ওরফে সবুজ ও বাড়ির মালিক হাজী ছারওয়ার আলমসহ আরও দুইজন পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
মানব দেহের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর দেশি-বিদেশি বিভিন্ন ব্যান্ডের ভেজাল প্রসাধনী ক্রিম, বডি লোশন, তেল, হেয়ার স্পা, জেল ও ফেস প্যাক ঢাকা মহানগরসহ সারা দেশে তারা বিক্রি করে আসছিল।
এ বিষয়ে কামরাঙ্গীরচর থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের হয়েছে বলেও জানান ডিবির এই কর্মকর্তা।