হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো থেকে এনওসি বহির্ভূতভাবে আনা ১৭টি বিদেশি ব্রাউনি প্যাঁচা জব্দ করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় ১৯ লাখ ৫২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্যাঁচাগুলো জব্দ করা হয়। পরে আমদানিকারকের বিরুদ্ধে মামলা ও বন বিভাগের কাছে সেগুলো হস্তান্তর করা হয়। রাতেই পাখিগুলো গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে হস্তান্তর করেন বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ।
বিভাগের পরিদর্শক নিগার সুলতানা সাংবাদিকদের জানান, মেসার্স শাহজালাল পেটস অ্যান্ড ফার্মিং নামে একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মালি থেকে বৈধভাবে ১৫টি হর্ণবিল পাখি আনেন। তারা পাখিগুলোর সঙ্গে এনওসি বহির্ভূত ১৭টি প্যাঁচা এনেছেন। খবর পেয়ে সন্ধ্যার দিকে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ এনওসি বহির্ভূত ব্রাউনি প্যাঁচাগুলো জব্দ করেন। তারা বিষয়টি বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগকে জানায়। কাস্টমস আইন ১৯৬৯ লঙ্ঘন করায় আমদানিকারকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৯ লাখ ৫২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
অবৈধভাবে আনা প্যাঁচাগুলো সংরক্ষণের জন্য রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমদানিকারকের চালানে প্রতিটি প্যাঁচার দাম দেখানো হয়েছে ৮৪৪ মার্কিন ডলার। অবৈধ ভাবে আনা পশুপাখি জব্দ করতে এবং নিয়মিত মনিটরিংয়ের জন্য বিমানবন্দরে বন কর্মকর্তাদের জন্য নির্দিষ্ট একটি কক্ষ থাকা দরকার।
শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর ২০২২
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আমদানি কার্গো থেকে এনওসি বহির্ভূতভাবে আনা ১৭টি বিদেশি ব্রাউনি প্যাঁচা জব্দ করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। এ ঘটনায় ১৯ লাখ ৫২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্যাঁচাগুলো জব্দ করা হয়। পরে আমদানিকারকের বিরুদ্ধে মামলা ও বন বিভাগের কাছে সেগুলো হস্তান্তর করা হয়। রাতেই পাখিগুলো গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে হস্তান্তর করেন বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ।
বিভাগের পরিদর্শক নিগার সুলতানা সাংবাদিকদের জানান, মেসার্স শাহজালাল পেটস অ্যান্ড ফার্মিং নামে একটি আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান মালি থেকে বৈধভাবে ১৫টি হর্ণবিল পাখি আনেন। তারা পাখিগুলোর সঙ্গে এনওসি বহির্ভূত ১৭টি প্যাঁচা এনেছেন। খবর পেয়ে সন্ধ্যার দিকে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ এনওসি বহির্ভূত ব্রাউনি প্যাঁচাগুলো জব্দ করেন। তারা বিষয়টি বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগকে জানায়। কাস্টমস আইন ১৯৬৯ লঙ্ঘন করায় আমদানিকারকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে ১৯ লাখ ৫২ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
অবৈধভাবে আনা প্যাঁচাগুলো সংরক্ষণের জন্য রাত সাড়ে ৮টার দিকে সাফারি পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমদানিকারকের চালানে প্রতিটি প্যাঁচার দাম দেখানো হয়েছে ৮৪৪ মার্কিন ডলার। অবৈধ ভাবে আনা পশুপাখি জব্দ করতে এবং নিয়মিত মনিটরিংয়ের জন্য বিমানবন্দরে বন কর্মকর্তাদের জন্য নির্দিষ্ট একটি কক্ষ থাকা দরকার।