রাজধানীতে পৃথক অভিযানে সৌদি আরবে মানবপাচারকারী চক্রের দুজন মূলহোতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে পল্টন ও যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- চক্রের মূলহোতা মো. শহীদুল ইসলাম (৪৫) ও মো. শাহিন (৩৭), মো. তৈয়বা (৫৫), মো. কাইয়ুম শাওন (৩৪) এবং মো. লিটন মিয়া। আজ বৃহস্পতিবার সকালে র্যাব-৩’র অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গতকাল রাতে রাজধানীর পল্টন ও যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে পৃথক দুটি অভিযান পরিচালনা করে সৌদি আরবে মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা শহীদুল ও শাহিনসহ তাদের তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
লে. কর্নেল আরিফ বলেন, গ্রেপ্তারদের জনশক্তি রপ্তানির কোনো বৈধ লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও সৌদি আরবে উচ্চ বেতনে চাকরি, বছরে দুটি বোনাস, থাকা-খাওয়া ফ্রিসহ চাকরি দেওয়ার লোভনীয় কথাবার্তা বলে তারা মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
এ ছাড়া সৌদিতে পাঠিয়ে তাদের সেখানকার সহযোগীদের মাধ্যমে মানুষকে জিম্মি করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানো হতো। দাবি করা হতো মুক্তিপণের অর্থ। এভাবে চক্রটি দেশের বিভিন্ন এলাকার সাধারণ লোকজনকে প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে মানবপাচারের মাধ্যমে প্রতারণা করে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা সংঘবদ্ধ মানবপাচার চক্রের সক্রিয় সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান র্যাব-৩’র অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।
বৃহস্পতিবার, ০২ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
রাজধানীতে পৃথক অভিযানে সৌদি আরবে মানবপাচারকারী চক্রের দুজন মূলহোতাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে পল্টন ও যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- চক্রের মূলহোতা মো. শহীদুল ইসলাম (৪৫) ও মো. শাহিন (৩৭), মো. তৈয়বা (৫৫), মো. কাইয়ুম শাওন (৩৪) এবং মো. লিটন মিয়া। আজ বৃহস্পতিবার সকালে র্যাব-৩’র অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, গতকাল রাতে রাজধানীর পল্টন ও যাত্রাবাড়ী এলাকা থেকে পৃথক দুটি অভিযান পরিচালনা করে সৌদি আরবে মানবপাচারকারী চক্রের মূলহোতা শহীদুল ও শাহিনসহ তাদের তিন সহযোগীকে গ্রেপ্তার করা হয়।
লে. কর্নেল আরিফ বলেন, গ্রেপ্তারদের জনশক্তি রপ্তানির কোনো বৈধ লাইসেন্স না থাকা সত্ত্বেও সৌদি আরবে উচ্চ বেতনে চাকরি, বছরে দুটি বোনাস, থাকা-খাওয়া ফ্রিসহ চাকরি দেওয়ার লোভনীয় কথাবার্তা বলে তারা মানুষের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
এ ছাড়া সৌদিতে পাঠিয়ে তাদের সেখানকার সহযোগীদের মাধ্যমে মানুষকে জিম্মি করে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালানো হতো। দাবি করা হতো মুক্তিপণের অর্থ। এভাবে চক্রটি দেশের বিভিন্ন এলাকার সাধারণ লোকজনকে প্রলোভন দেখিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে মানবপাচারের মাধ্যমে প্রতারণা করে আসছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা সংঘবদ্ধ মানবপাচার চক্রের সক্রিয় সদস্য। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান র্যাব-৩’র অধিনায়ক লে. কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।