চাকরি স্থায়িকরণের দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারীরা। গত রোবিবার থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সারাদেশের ১৪টি গ্যাসফিল্ডের প্রায় ৫ শতাধিক কর্মচারী অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন। গতকাল লাগাতার আন্দোলনের ৬ দিন পার করেছে আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করবেন। আমরণ অনশন পালন করারও হুমকি দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা।
বাপেক্স ভবনে কর্মরত মেকানিক মো. ফয়সাল আহমেদ বলেন, বাপেক্সের অস্থায়ীভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীদের কেউ কেউ ৩০ বছর পর্যন্ত কাজ করছেন। তারা অনেক অভিজ্ঞ এবং স্ব স্ব গ্যাস ক্ষেত্রের সব বিষয় সম্পর্কে তাদের জানাশোনা আছে। কিন্তু প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা একটি চক্র অস্থায়ীভাবে নিয়োগ প্রাপ্তদের স্থায়ী নিয়োগ না দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কাজ পরিচালনা করার হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এমনকি অভিজ্ঞ অস্থায়ী কর্মচারীদেরকেও আউটসোর্সিংয়ে কাজ করানোর কথা বলা হচ্ছে। যা একটি হাস্যকর ব্যাপার।
স্টোরকিপার বায়েজিদ বলেন, আমাদের প্রশাসন আশ্বাস দিয়েছিলেন যে আমাদের চাকরি স্থায়ী হবে। আমরা আর অন্য কোন চাকরির দিকে মনোনিবেশ করি নাই। এখন যদি আমাদের চাকরি স্থায়ী না হয় তাহলে আমরা না খেয়ে মরবো। আমাদের মতো অভিজ্ঞ এবং দীর্ঘদিনের কাজ করা কর্মচারীদের বাদ দিয়ে অদক্ষ ও নতুনদের নিয়োগ দিলে বাপেক্সের সব কাজ বাধাগ্রস্থ হবে। এতে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হবে।
আন্দোলনকারীরা জানান, তারা প্রধানমন্ত্রী, জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী, বাপেক্সের এমডি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছেন। কোন সারা না পেয়ে তারা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। তাদের চাকরি স্থায়ী না করা পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
শুক্রবার, ১০ মার্চ ২০২৩
চাকরি স্থায়িকরণের দাবিতে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরশন অ্যান্ড প্রোডাকশন কোম্পানি লিমিটেডের কর্মচারীরা। গত রোবিবার থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সারাদেশের ১৪টি গ্যাসফিল্ডের প্রায় ৫ শতাধিক কর্মচারী অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন। গতকাল লাগাতার আন্দোলনের ৬ দিন পার করেছে আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা জানান, তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান করবেন। আমরণ অনশন পালন করারও হুমকি দিয়েছেন কর্মচারী নেতারা।
বাপেক্স ভবনে কর্মরত মেকানিক মো. ফয়সাল আহমেদ বলেন, বাপেক্সের অস্থায়ীভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মচারীদের কেউ কেউ ৩০ বছর পর্যন্ত কাজ করছেন। তারা অনেক অভিজ্ঞ এবং স্ব স্ব গ্যাস ক্ষেত্রের সব বিষয় সম্পর্কে তাদের জানাশোনা আছে। কিন্তু প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে থাকা একটি চক্র অস্থায়ীভাবে নিয়োগ প্রাপ্তদের স্থায়ী নিয়োগ না দিয়ে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কাজ পরিচালনা করার হীন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। এমনকি অভিজ্ঞ অস্থায়ী কর্মচারীদেরকেও আউটসোর্সিংয়ে কাজ করানোর কথা বলা হচ্ছে। যা একটি হাস্যকর ব্যাপার।
স্টোরকিপার বায়েজিদ বলেন, আমাদের প্রশাসন আশ্বাস দিয়েছিলেন যে আমাদের চাকরি স্থায়ী হবে। আমরা আর অন্য কোন চাকরির দিকে মনোনিবেশ করি নাই। এখন যদি আমাদের চাকরি স্থায়ী না হয় তাহলে আমরা না খেয়ে মরবো। আমাদের মতো অভিজ্ঞ এবং দীর্ঘদিনের কাজ করা কর্মচারীদের বাদ দিয়ে অদক্ষ ও নতুনদের নিয়োগ দিলে বাপেক্সের সব কাজ বাধাগ্রস্থ হবে। এতে রাষ্ট্রের কোটি কোটি টাকার ক্ষতি হবে।
আন্দোলনকারীরা জানান, তারা প্রধানমন্ত্রী, জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী, বাপেক্সের এমডি বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছেন। কোন সারা না পেয়ে তারা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। তাদের চাকরি স্থায়ী না করা পর্যন্ত তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।