যে বাসে চড়িয়ে সাফজয়ী ফুটবল কন্যাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল, সেই বাসে করেই প্রথমবার মেট্রোরেলে চড়তে এসেছে ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া স্মৃতি আক্তার। শুক্রবার সকালে আগারগাঁও স্টেশনে দাঁড়িয়ে সে যখন মেট্রোরেলের লাইনের দিকে তাকিয়ে ছিল, তার চোখেমুখে খেলা করছিল আনন্দ আর উত্তেজনা।
মেট্রোরেলে চড়ে বসার পর জানালা দিয়ে অপার বিস্ময় নিয়ে বাইরের দৃশ্য দেখছিল স্মৃতি। তার পাশের আসনে লামিয়া, রাকিবা, ঝুমুরসহ সবার মধ্যেই একই রোমাঞ্চ।
এই শিশুদের আবাস ঢাকার দুটি এতিমখানায়। বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে শুক্রবার সকালে সুবিধাবঞ্চিত এই শিশুদের নিয়ে এ আনন্দভ্রমণের আয়োজন করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড।
সকাল সাড়ে ৯টায় দুটি ছাদখোলা বাসে তেজগাঁও ও মিরপুরের দুটি এতিমখানা থেকে ৭০জন শিশুকে নিয়ে আসা হয় আগারগাঁও স্টেশনে। এরপর ১০টায় এই স্টেশন থেকে শিশুদের নিয়ে উত্তরার দিয়াবাড়ি স্টেশনের উদ্দেশে ছেড়ে যায় বৈদ্যুতিক ট্রেন।
মেট্রোরেলের ভেতরে জানালার ধারে বসা স্মৃতি আর তার বন্ধুদের পরনে ছিল লাল পোশাকের উপরে বঙ্গবন্ধুর ছবিওয়ালা সাদা টি শার্ট, মাথায় ক্যাপ।
স্মৃতি জানাল, প্রথমবার মেট্রোরেলে চড়ার জন্য ভীষণ আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় ছিল সে।
"আমার অনেক ভালো লাগছে। এতদিন টিভিতে মেট্রোরেল দেখছি। প্রথম সামনে দেখলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ এই মেট্রোরেল করে দেওয়ার জন্য।"
মেট্রোরেলের কামরায় বসে স্মৃতির সাথে যখন কথা হচ্ছিল, তখন পাশে বসা শিশুরা স্লোগান তোলে, “শুভ শুভ শুভ দিন/ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন।“
শুক্রবার, ১৭ মার্চ ২০২৩
যে বাসে চড়িয়ে সাফজয়ী ফুটবল কন্যাদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল, সেই বাসে করেই প্রথমবার মেট্রোরেলে চড়তে এসেছে ষষ্ঠ শ্রেণি পড়ুয়া স্মৃতি আক্তার। শুক্রবার সকালে আগারগাঁও স্টেশনে দাঁড়িয়ে সে যখন মেট্রোরেলের লাইনের দিকে তাকিয়ে ছিল, তার চোখেমুখে খেলা করছিল আনন্দ আর উত্তেজনা।
মেট্রোরেলে চড়ে বসার পর জানালা দিয়ে অপার বিস্ময় নিয়ে বাইরের দৃশ্য দেখছিল স্মৃতি। তার পাশের আসনে লামিয়া, রাকিবা, ঝুমুরসহ সবার মধ্যেই একই রোমাঞ্চ।
এই শিশুদের আবাস ঢাকার দুটি এতিমখানায়। বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে শুক্রবার সকালে সুবিধাবঞ্চিত এই শিশুদের নিয়ে এ আনন্দভ্রমণের আয়োজন করে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড।
সকাল সাড়ে ৯টায় দুটি ছাদখোলা বাসে তেজগাঁও ও মিরপুরের দুটি এতিমখানা থেকে ৭০জন শিশুকে নিয়ে আসা হয় আগারগাঁও স্টেশনে। এরপর ১০টায় এই স্টেশন থেকে শিশুদের নিয়ে উত্তরার দিয়াবাড়ি স্টেশনের উদ্দেশে ছেড়ে যায় বৈদ্যুতিক ট্রেন।
মেট্রোরেলের ভেতরে জানালার ধারে বসা স্মৃতি আর তার বন্ধুদের পরনে ছিল লাল পোশাকের উপরে বঙ্গবন্ধুর ছবিওয়ালা সাদা টি শার্ট, মাথায় ক্যাপ।
স্মৃতি জানাল, প্রথমবার মেট্রোরেলে চড়ার জন্য ভীষণ আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষায় ছিল সে।
"আমার অনেক ভালো লাগছে। এতদিন টিভিতে মেট্রোরেল দেখছি। প্রথম সামনে দেখলাম। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ এই মেট্রোরেল করে দেওয়ার জন্য।"
মেট্রোরেলের কামরায় বসে স্মৃতির সাথে যখন কথা হচ্ছিল, তখন পাশে বসা শিশুরা স্লোগান তোলে, “শুভ শুভ শুভ দিন/ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন।“