সপ্তাহ দুয়েক আগে ঢাকার সায়েন্স ল্যাবরেটরির পাশে মিরপুর রোডের শিরিন ম্যানশনে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নূর নবী মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান।
২৪ বছর বয়সী নূর নবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজের স্নাতক শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জের কুলিয়াচরে। কৃষক পরিবারের সন্তান নূর তিন ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন।
গত ৫ মার্চ সকাল পৌনে ১১টার দিকে শিরিন ম্যানশনের তৃতীয় তলায় বিকট বিস্ফোরণে পর ভবনের দেয়ালের আংশিক ধসে পরে, ক্ষতিগ্রস্ত হয় পাশের আরেকটি ভবন। এই ঘটনায় ওইদিন তিনজনের মৃত্যু হয়। আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন অন্তত ৪০ জন।
পরে আরও দুজনের মৃত্যু হয়। সবশেষ নূর নবীকে নিয়ে এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬-এ। বর্তমানে ওই ঘটনায় দগ্ধ আরও দুইজন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিউটে চিকিৎসাধীন আছেন।
ঘটনার পর ভবনটিতে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ লেখা সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। পরে ভবনটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। বর্তমানে ভবনটি পুলিশ পাহারা আছে।
ওই বিস্ফোরণ ‘দুর্ঘটনা’ বলেই ঢাকার পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের ধঅরণা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও সেখানে নাশকতার কোনো আলামত পায়নি।
ওই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে অবহেলাজনিত কারণে মৃত্যু ঘটানোর অভিযোগে এনে দণ্ডবিধির ৩০৪ (ক) ধারায় একটি মামলা করেছে। তবে কাউকে আসামি করা হয়নি। এই ভবনের মালিক দেশের বাইরে থাকেন।
মঙ্গলবার, ২১ মার্চ ২০২৩
সপ্তাহ দুয়েক আগে ঢাকার সায়েন্স ল্যাবরেটরির পাশে মিরপুর রোডের শিরিন ম্যানশনে বিস্ফোরণের ঘটনায় আহত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নূর নবী মারা গেছেন। আজ মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয় বলে মেডিকেল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান।
২৪ বছর বয়সী নূর নবী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজের স্নাতক শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তার বাড়ি কিশোরগঞ্জের কুলিয়াচরে। কৃষক পরিবারের সন্তান নূর তিন ভাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় ছিলেন।
গত ৫ মার্চ সকাল পৌনে ১১টার দিকে শিরিন ম্যানশনের তৃতীয় তলায় বিকট বিস্ফোরণে পর ভবনের দেয়ালের আংশিক ধসে পরে, ক্ষতিগ্রস্ত হয় পাশের আরেকটি ভবন। এই ঘটনায় ওইদিন তিনজনের মৃত্যু হয়। আহত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নেন অন্তত ৪০ জন।
পরে আরও দুজনের মৃত্যু হয়। সবশেষ নূর নবীকে নিয়ে এ ঘটনায় মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৬-এ। বর্তমানে ওই ঘটনায় দগ্ধ আরও দুইজন শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিউটে চিকিৎসাধীন আছেন।
ঘটনার পর ভবনটিতে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ লেখা সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয় ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। পরে ভবনটি ভেঙে ফেলার নির্দেশ দেওয়া হয়। বর্তমানে ভবনটি পুলিশ পাহারা আছে।
ওই বিস্ফোরণ ‘দুর্ঘটনা’ বলেই ঢাকার পুলিশ কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের ধঅরণা। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও সেখানে নাশকতার কোনো আলামত পায়নি।
ওই ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে অবহেলাজনিত কারণে মৃত্যু ঘটানোর অভিযোগে এনে দণ্ডবিধির ৩০৪ (ক) ধারায় একটি মামলা করেছে। তবে কাউকে আসামি করা হয়নি। এই ভবনের মালিক দেশের বাইরে থাকেন।