রাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি বাসা থেকে লামিয়া আক্তার অর্পিতা (২৩) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পর থেকে ওই গৃহবধূর স্বামী পলাতক রয়েছেন।
রোববার (২৬ মার্চ) রাতে খিলগাঁও থানার নবীনবাগ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। পরে রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়।
খিলগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোনিয়া আক্তার বলেন, আমরা খবর পেয়ে খিলগাঁওয়ের নবীনবাগ এলাকার ২৪৮/৯ সি নম্বর বাসা থেকে ওই গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠাই।
তিনি বলেন, বিয়ের পর থেকে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ কম ছিল বলে আমরা জানতে পেরেছি। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তার স্বামীকে পাইনি। তার স্বামী পলাতক রয়েছেন। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
নিহতের বোন মানসুরা আক্তার বলেন, এক বছর আগে সাইফ নামের এক ছেলের সঙ্গে আমার বোনের প্রেম করে বিয়ে হয়। তারপর থেকে আমাদের সঙ্গে আর তেমন যোগাযোগ ছিল না।গত রাতে অর্পিতার স্বামী সাইফ আমাকে ফোন দিয়ে বলে আপনার বোন দরজা খুলছে না। পরে বাসায় গিয়ে জানালা দিয়ে দেখি সে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়েছে। পরে আমরা পুলিশকে খবর দিলে রাত আড়াইটার দিকে এসে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
তিনি বলেন, ঘটনার পর থেকে আমরা সাইফকে আর খুঁজে পাইনি। সাইফকে পাওয়া গেলে কী ঘটেছিল সে বিষয়টি জানা যাবে। আমাদের গ্রামের বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ থানার শতরাজ গ্রামে।
সোমবার, ২৭ মার্চ ২০২৩
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে একটি বাসা থেকে লামিয়া আক্তার অর্পিতা (২৩) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এই ঘটনার পর থেকে ওই গৃহবধূর স্বামী পলাতক রয়েছেন।
রোববার (২৬ মার্চ) রাতে খিলগাঁও থানার নবীনবাগ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। পরে রাতেই মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়।
খিলগাঁও থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সোনিয়া আক্তার বলেন, আমরা খবর পেয়ে খিলগাঁওয়ের নবীনবাগ এলাকার ২৪৮/৯ সি নম্বর বাসা থেকে ওই গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠাই।
তিনি বলেন, বিয়ের পর থেকে তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ কম ছিল বলে আমরা জানতে পেরেছি। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তার স্বামীকে পাইনি। তার স্বামী পলাতক রয়েছেন। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
নিহতের বোন মানসুরা আক্তার বলেন, এক বছর আগে সাইফ নামের এক ছেলের সঙ্গে আমার বোনের প্রেম করে বিয়ে হয়। তারপর থেকে আমাদের সঙ্গে আর তেমন যোগাযোগ ছিল না।গত রাতে অর্পিতার স্বামী সাইফ আমাকে ফোন দিয়ে বলে আপনার বোন দরজা খুলছে না। পরে বাসায় গিয়ে জানালা দিয়ে দেখি সে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ওড়না পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়েছে। পরে আমরা পুলিশকে খবর দিলে রাত আড়াইটার দিকে এসে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায়।
তিনি বলেন, ঘটনার পর থেকে আমরা সাইফকে আর খুঁজে পাইনি। সাইফকে পাওয়া গেলে কী ঘটেছিল সে বিষয়টি জানা যাবে। আমাদের গ্রামের বাড়ি বরিশালের বাকেরগঞ্জ থানার শতরাজ গ্রামে।