আলোচনা সভায় বক্তাদের অভিমত
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এবং সমকাল আয়োজিত ‘বায়ু দূষণের প্রভাব : আমরা কী করতে পারি’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, বায়ু দূষণ প্রতিরোধে বিদ্যমান আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে এবং পাশাপাশি বায়ু দুষনের বিরুদ্ধে তরুণদের সক্রিয় আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
আজ মঙ্গলবার (২৮শে মার্চ) রাজধানীর তেজগাঁয়ে সমকাল কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সমকালের সহযোগী সম্পাদক শেখ রোকনের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। প্যানেল আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ইমেরটাস অধ্যাপক এবং পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাত, জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের শিশু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আব্দুল্লাহ শাহরিয়ার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। এছাড়াও বক্তব্য দেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর অপারেশনস অ্যান্ড প্রোগ্রাম কোয়ালিটি সিনিয়র ডিরেক্টর চন্দন যেড গোমেজ, শিক্ষক ও কলামিস্ট মুফতি এনায়েতুল্লাহ, আরবান ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি সজীব মিয়া, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ওয়াহিদা আহমেদ, আহসান উল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রিয়াদ, শিশু ফোরামের কনক রায় প্রমূখ।
সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন উদ্বৃত করে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, রাজধানী ঢাকার বাতাস এখন জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি। এতে শিশু থেকে শুরু করে সকল বয়সী মানুষ শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণসহ বিভিন্ন ধরণের জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বায়ু দূষণের কারণে মানুষের তাৎক্ষণিক মৃত্যু না হলেও তা ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে নেয়। বায়ু দূষণের অন্যতম কারণ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ। এছাড়া অপরিকল্পিত ইটভাটা, ফিটনেসবিহীন গাড়ি ও অতিরিক্ত যানবাহন বায়ু দূষণের জন্যও দায়ী। অবকাঠামোগত উন্নয়নে বিভিন্ন দপ্তরের আন্তঃসমন্বয়হীনতাও কম দায়ী নয় বলে তারা বলেন।
আলোচনা সভায় বক্তাদের অভিমত
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩
ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এবং সমকাল আয়োজিত ‘বায়ু দূষণের প্রভাব : আমরা কী করতে পারি’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, বায়ু দূষণ প্রতিরোধে বিদ্যমান আইন কঠোরভাবে প্রয়োগ করতে হবে এবং পাশাপাশি বায়ু দুষনের বিরুদ্ধে তরুণদের সক্রিয় আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
আজ মঙ্গলবার (২৮শে মার্চ) রাজধানীর তেজগাঁয়ে সমকাল কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সমকালের সহযোগী সম্পাদক শেখ রোকনের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। প্যানেল আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ইমেরটাস অধ্যাপক এবং পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাত, জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটের শিশু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. আব্দুল্লাহ শাহরিয়ার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও রেসপিরেটরি মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান এবং স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটির পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার। এছাড়াও বক্তব্য দেন ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ এর অপারেশনস অ্যান্ড প্রোগ্রাম কোয়ালিটি সিনিয়র ডিরেক্টর চন্দন যেড গোমেজ, শিক্ষক ও কলামিস্ট মুফতি এনায়েতুল্লাহ, আরবান ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি সজীব মিয়া, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ওয়াহিদা আহমেদ, আহসান উল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রিয়াদ, শিশু ফোরামের কনক রায় প্রমূখ।
সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদন উদ্বৃত করে আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, রাজধানী ঢাকার বাতাস এখন জনস্বাস্থ্যের জন্য বড় হুমকি। এতে শিশু থেকে শুরু করে সকল বয়সী মানুষ শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণসহ বিভিন্ন ধরণের জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। বায়ু দূষণের কারণে মানুষের তাৎক্ষণিক মৃত্যু না হলেও তা ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে নেয়। বায়ু দূষণের অন্যতম কারণ বিভিন্ন উন্নয়ন কাজ। এছাড়া অপরিকল্পিত ইটভাটা, ফিটনেসবিহীন গাড়ি ও অতিরিক্ত যানবাহন বায়ু দূষণের জন্যও দায়ী। অবকাঠামোগত উন্নয়নে বিভিন্ন দপ্তরের আন্তঃসমন্বয়হীনতাও কম দায়ী নয় বলে তারা বলেন।