alt

বাহারি ইফতার দেখে মন ভরলেও দামে ‘অসন্তোষ’ ক্রেতাদের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩

বেইলি রোড ইফতার বাজার

ইফতার বিকিকিনির জন্য পুরান ঢাকার চকবাজারের পর যে নামটি সবার আগে আসে সেটি হলো বেইলি রোড। সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের জন্য সুপরিচিত এ এলাকায় রমজান মাসজুড়ে রেস্টুরেন্টগুলো বাহারি ইফতারের পসরা নিয়ে বসে। এখানকার বাহারি ইফতারে বুদ হওয়াদের অনেকেই দূরদূরান্ত থেকে আসেন পছন্দের আইটেম কিনতে। তবে এই ইফতারের বাজারে সাজানো আইটেমের যে দাম রাখা হচ্ছে, তা নিয়ে অনেক ক্রেতাই অভিযোগ করেছেন।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বেইলি রোডের ইফতারের দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, এসব দোকানে জিলাপি ও হালিমের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। মাংসের পদ দিয়ে বানানো ইফতারের চাহিদাও কোন অংশে কম নয়। এছাড়া গরমের কারণে লাচ্ছি ও ফালুদা বিক্রি হচ্ছে বেশ।

বেইলি রোডে ইফতারের জন্য বিখ্যাত ‘ক্যাপিটাল’। এ রেস্টুরেন্টে ইফতারির ১০০ আইটেম পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে সুতি কাবাব কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, মাটন চাপ কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা, বিফ চাপ কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা, বিফ কালাভুনা কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা, বিফ কিমা কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, বিফ কলিজা কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, ব্রেইন মসল্লা কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা, কাবলি চানা ১ কেজি ৫০০ টাকা, চিকেন ঝালফ্রাই কেজি ১ হাজার টাকা, চিকেন দোপেঁয়াজা কেজি ১ হাজার টাকা, জাফরানি জিলাপি কেজি ৪০০ টাকা, গ্রিল চিকেন ফুল ৪৮০ টাকা, মাটন লেগ প্রতি পিস ৬৫০ টাকা, মালাই কাবাব ২২০ টাকা, খাসির হালিম ৪০০, ৬০০ ও ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ক্যাপিটালে কথা হয় মগবাজারের বাসিন্দা ইয়াকুব খানের সঙ্গে। তিনি বলেন, এখান থেকে মাংসের কিছু আইটেম কিনলাম। ওদের কিছু আইটেম বাসায় খুব পছন্দ করে। প্রতি বছরই দেখছি দাম বাড়ছে। দাম বাড়ার কথা বললেই ওদের উত্তর রেডি থাকে, জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে।

বিক্রয়কর্মী আরিফ মাহমুদ জানান, এ রেস্টুরেন্টের মাংসের আইটেমের একটা খ্যাতি রয়েছে। সব ধরনের মাংসের দাম অনেক বাড়তি। যে কারণে গত বছর যে দামে বিক্রি করা হয়েছে, সেই দামে এবার বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।

সরেজমিন দেখা গেছে, বেইলি রোডের দোকানগুলোতে ৫০০, ৮০০, ১২০০ টাকা মূল্যের বিভিন্ন আকারের হাঁড়িতে হালিম কিনছেন ক্রেতারা। সঙ্গে ছোলা, মুড়ি, বেগুনি, আলুরচপ, পেঁয়াজু, জিলাপি ছাড়াও অনেকে পিৎজা, চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল, পেস্ট্রিসহ বিভিন্ন আইটেমের খাবার কিনে বাসায় ফিরছেন অনেকে।

মোহাম্মদ শিপন নামের এক ক্রেতা ইফতারের দাম নিয়ে অস্বস্তি প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, কোন আইটেমে হাত দেয়া যায় না। মাংস জাতীয় খাবার বাদই দিলাম, ৫০ টাকার নিচে কেউ ছোলা বিক্রি করতে রাজি না। বেগুনি, আলুরচপ বা পেঁয়াজু কিনবেন, নরমাল একটা দোকানেও প্রতি পিছ ১০ টাকার নিচে নাই। অনেক দোকানে তো প্রতি পিছ বিক্রি করছে ২০ টাকা করে। যে যেভাবে পারছে টাকা নিচ্ছে।

নবাবীভোজের মূল্য তালিকায় দেখা যায়, শাহী ছোলা বিক্রি হচ্ছে কেজি ৩০০ টাকায়, পেঁয়াজু, বেগুনি, সবজি পাকোড়া বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিচ ১৫ টাকায়। সুইট লাচ্ছি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়, পেস্তা বাদামের শরবত বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়।

এ দোকানের স্পেশাল রেশমি জিলাপি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে। আর পাঁচ ধরনের বাটিতে বিক্রি হচ্ছে গরু, খাসি ও মুরগির হালিম। দাম ৫০০ থেকে শুরু করে এক হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত।

বেইলি রোডের বাসিন্দা শামসুর নাহার বলেন, ইফতারির অনেক আইটেম বাসায় করা হয়। কিন্তু এখানকার হালিমটা ভালো, তাই নেয়া। কিন্তু দাম আরও কিছুটা কম হলে ভালো হতো।

নবাবী ভোজের সহকারী ম্যানেজার সারোয়ার হোসেন মাহতাব বলেন, দাম নিয়ে অভিযোগ থাকতেই পারে ক্রেতাদের। কিন্তু আমার মনে হয়, খুব বেশি দাম রাখা হচ্ছে না। বর্তমান দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সমন্বয় করে দাম ঠিক করা হয়।

ছবি

সাতরাস্তা মোড়ে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল স্থবির

ছবি

স্বতন্ত্র কাঠামোর দাবিতে তিতুমীর কলেজ শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

ছবি

যমুনা অভিমুখী বেসরকারি শিক্ষকদের পিটিয়ে সরাল পুলিশ

ছবি

আশুলিয়ায় একই পরিবারের তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

ছবি

ধানমন্ডিতে ১২ সাবেক সচিব-অধিকর্তাকে ফ্ল্যাট বরাদ্দ বাতিলের পর দুদকে তলব

ছবি

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: অভিযোগ গঠনের আদেশ মঙ্গলবার

ছবি

দুর্গাপূজা নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার মন্তব্য প্রত্যাহার ও ক্ষমা প্রার্থনার দাবি করেছেন ২২ বিশিষ্ট নাগরিক

ছবি

ডাকসু নির্বাচন: রাজধানীতে বন্ধ থাকবে যেসব সড়ক

ছবি

চেক জালিয়াতির মামলায় গ্রেপ্তার পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

ছবি

চানখাঁরপুলে গুলিতে নিহত আনাসের রক্তে ভেসে গিয়েছিল শরীর: ট্রাইব্যুনালে মায়ের সাক্ষ্য

ছবি

ডিএসসিসিতে কোটি টাকার জ্বালানি খরচের ‘অনিয়ম’, দুদকের অভিযান

ছবি

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার হামলায় আরও দুজন গ্রেপ্তার

ছবি

সোহাগ পরিবহনের কাউন্টার ও মালিকের বাসায় হামলার মামলায় এক আসামি রিমান্ডে, আরেকজন কারাগারে

ছবি

সংস্কারে আরো দৃষ্টিনন্দন করা হচ্ছে ‘চাঁদপুর ইলিশ চত্বর’

ছবি

ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিষয়ক র‌্যালি

ছবি

আদাবরে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে গিয়ে পুলিশের গাড়িচালককে কুপিয়ে জখম

ছবি

৩৮ লাখ টাকার অভিযোগে ঢাকার সহকারী কর কমিশনার মিতু সাময়িক বরখাস্ত

ছবি

একাধিক অভিযোগে বরখাস্ত হল চিকিৎসক ফাতেমা দোজা

ছবি

ডিআরইউ আলোচনায় হামলার শিকার অধ্যাপক কার্জনের জামিন নামঞ্জুর

ছবি

সহকারী শিক্ষকদের আল্টিমেটাম :  ২৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে পদক্ষেপ না নিলে আমরণ অনশন

ছবি

কাকরাইলে জাপা কার্যালয়ের সামনে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, আহত কয়েকজন

ছবি

আগারগাঁও অবরোধে শেকৃবি শিক্ষার্থীরা, তিন দফা দাবিতে দুর্ভোগে যাত্রীরা

ছবি

ডিএমপি কমিশনারের দুঃখ প্রকাশের পর শাহবাগ ছাড়লেন প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা

ছবি

কাকরাইলে আন্দোলনকারী ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ

ছবি

বুয়েট উপাচার্যের ক্ষোভ: শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ গ্রহণযোগ্য নয়

ছবি

শাহবাগে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের অবস্থান, পুলিশের হামলার বিরুদ্ধে পাঁচ দফা দাবি

ছবি

বিআইপি অভিযোগ: রাজউক ও গৃহায়ন মন্ত্রণালয় আবাসন ব্যবসায়ীদের পক্ষে কাজ করছে

ছবি

হিজাব বিতর্কে শিক্ষক বরখাস্ত, শিক্ষার্থীদের আন্দোলন ভিকারুননিসা নূন স্কুলে

ছবি

যমুনামুখী হতে চাইলে প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ

ছবি

শাহবাগে দ্বিতীয় দিনের মতো প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের অবরোধ, তীব্র যানজট

ছবি

ঢাকায় ৮ কেজি কোকেনসহ গায়ানার নাগরিক গ্রেপ্তার

ছবি

শাহবাগ মোড়ে প্রকৌশলী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, তিন দাবিতে সড়ক অবরোধ

ছবি

রাজধানীতে সমাবেশের জন্য ডিএমপির চিহ্নিত ৯১ বিকল্প স্থান

ছবি

সহপাঠীকে মারধরের অভিযোগে বিক্ষুব্ধ বুয়েট শিক্ষার্থীদের যমুনায় যাওয়ার চেষ্টা

ছবি

জুলাই আন্দোলনে চোখের ক্ষতির শিকারদের চিত্র ট্রাইব্যুনালে

ছবি

রামপুরার মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলা : ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুরসহ চারজন পলাতক আসামিকে আত্মসমর্পণের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

tab

বাহারি ইফতার দেখে মন ভরলেও দামে ‘অসন্তোষ’ ক্রেতাদের

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বেইলি রোড ইফতার বাজার

মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩

ইফতার বিকিকিনির জন্য পুরান ঢাকার চকবাজারের পর যে নামটি সবার আগে আসে সেটি হলো বেইলি রোড। সাংস্কৃতিক কর্মকা-ের জন্য সুপরিচিত এ এলাকায় রমজান মাসজুড়ে রেস্টুরেন্টগুলো বাহারি ইফতারের পসরা নিয়ে বসে। এখানকার বাহারি ইফতারে বুদ হওয়াদের অনেকেই দূরদূরান্ত থেকে আসেন পছন্দের আইটেম কিনতে। তবে এই ইফতারের বাজারে সাজানো আইটেমের যে দাম রাখা হচ্ছে, তা নিয়ে অনেক ক্রেতাই অভিযোগ করেছেন।

মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) বিকেলে বেইলি রোডের ইফতারের দোকানগুলো ঘুরে দেখা গেছে, এসব দোকানে জিলাপি ও হালিমের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। মাংসের পদ দিয়ে বানানো ইফতারের চাহিদাও কোন অংশে কম নয়। এছাড়া গরমের কারণে লাচ্ছি ও ফালুদা বিক্রি হচ্ছে বেশ।

বেইলি রোডে ইফতারের জন্য বিখ্যাত ‘ক্যাপিটাল’। এ রেস্টুরেন্টে ইফতারির ১০০ আইটেম পাওয়া যাচ্ছে। এর মধ্যে সুতি কাবাব কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, মাটন চাপ কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা, বিফ চাপ কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা, বিফ কালাভুনা কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা, বিফ কিমা কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, বিফ কলিজা কেজি ১ হাজার ৫০০ টাকা, ব্রেইন মসল্লা কেজি ১ হাজার ৬০০ টাকা, কাবলি চানা ১ কেজি ৫০০ টাকা, চিকেন ঝালফ্রাই কেজি ১ হাজার টাকা, চিকেন দোপেঁয়াজা কেজি ১ হাজার টাকা, জাফরানি জিলাপি কেজি ৪০০ টাকা, গ্রিল চিকেন ফুল ৪৮০ টাকা, মাটন লেগ প্রতি পিস ৬৫০ টাকা, মালাই কাবাব ২২০ টাকা, খাসির হালিম ৪০০, ৬০০ ও ৮০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ক্যাপিটালে কথা হয় মগবাজারের বাসিন্দা ইয়াকুব খানের সঙ্গে। তিনি বলেন, এখান থেকে মাংসের কিছু আইটেম কিনলাম। ওদের কিছু আইটেম বাসায় খুব পছন্দ করে। প্রতি বছরই দেখছি দাম বাড়ছে। দাম বাড়ার কথা বললেই ওদের উত্তর রেডি থাকে, জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে।

বিক্রয়কর্মী আরিফ মাহমুদ জানান, এ রেস্টুরেন্টের মাংসের আইটেমের একটা খ্যাতি রয়েছে। সব ধরনের মাংসের দাম অনেক বাড়তি। যে কারণে গত বছর যে দামে বিক্রি করা হয়েছে, সেই দামে এবার বিক্রি করা সম্ভব হচ্ছে না।

সরেজমিন দেখা গেছে, বেইলি রোডের দোকানগুলোতে ৫০০, ৮০০, ১২০০ টাকা মূল্যের বিভিন্ন আকারের হাঁড়িতে হালিম কিনছেন ক্রেতারা। সঙ্গে ছোলা, মুড়ি, বেগুনি, আলুরচপ, পেঁয়াজু, জিলাপি ছাড়াও অনেকে পিৎজা, চিকেন ফ্রাই, চিকেন রোল, পেস্ট্রিসহ বিভিন্ন আইটেমের খাবার কিনে বাসায় ফিরছেন অনেকে।

মোহাম্মদ শিপন নামের এক ক্রেতা ইফতারের দাম নিয়ে অস্বস্তি প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, কোন আইটেমে হাত দেয়া যায় না। মাংস জাতীয় খাবার বাদই দিলাম, ৫০ টাকার নিচে কেউ ছোলা বিক্রি করতে রাজি না। বেগুনি, আলুরচপ বা পেঁয়াজু কিনবেন, নরমাল একটা দোকানেও প্রতি পিছ ১০ টাকার নিচে নাই। অনেক দোকানে তো প্রতি পিছ বিক্রি করছে ২০ টাকা করে। যে যেভাবে পারছে টাকা নিচ্ছে।

নবাবীভোজের মূল্য তালিকায় দেখা যায়, শাহী ছোলা বিক্রি হচ্ছে কেজি ৩০০ টাকায়, পেঁয়াজু, বেগুনি, সবজি পাকোড়া বিক্রি হচ্ছে প্রতি পিচ ১৫ টাকায়। সুইট লাচ্ছি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকায়, পেস্তা বাদামের শরবত বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়।

এ দোকানের স্পেশাল রেশমি জিলাপি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা কেজি দরে। আর পাঁচ ধরনের বাটিতে বিক্রি হচ্ছে গরু, খাসি ও মুরগির হালিম। দাম ৫০০ থেকে শুরু করে এক হাজার ৮০০ টাকা পর্যন্ত।

বেইলি রোডের বাসিন্দা শামসুর নাহার বলেন, ইফতারির অনেক আইটেম বাসায় করা হয়। কিন্তু এখানকার হালিমটা ভালো, তাই নেয়া। কিন্তু দাম আরও কিছুটা কম হলে ভালো হতো।

নবাবী ভোজের সহকারী ম্যানেজার সারোয়ার হোসেন মাহতাব বলেন, দাম নিয়ে অভিযোগ থাকতেই পারে ক্রেতাদের। কিন্তু আমার মনে হয়, খুব বেশি দাম রাখা হচ্ছে না। বর্তমান দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে সমন্বয় করে দাম ঠিক করা হয়।

back to top