হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোহেল রানা নামে এক যাত্রীর পকেট থেকে তল্লাশি করে ১৬৭২পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। গত শনিবার এই ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। গতকাল দুপুরে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) তোফায়েল আহাম্মদ সংবাদকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
এয়ারপোর্ট (১৩) আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার জানান, বিমানবন্দর ২ নং আগমনী টার্মিনালের কাছে পাবলিক টয়লেটের সামনে সোহেল রানা নামে এক ব্যক্তি সন্দেহ জনক ভাবে ঘোরাফেরা করছিল। তখন তাকে এপিবিএন অফিসে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও তার দেহ তল্লাশি করে প্যাণ্টের পকেট থেকে ৭টি প্যাকেটে মোড়ানো পোটলা উদ্ধার করা হয়। ওই সব পোটলার মধ্যে মোট ১৬৭২ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে। যার ওজন ১৬৭ গ্রাম। আর বাজার মূল্য ৫ লাখ ১ হাজার ৬শ টাকা। তার ব্রিুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত সোহেল রানার পিতার নাম তায়জল খলিফা,পাবনা জেলার সাঁথিয়া গৌরিগ্রামে তার বাড়ি। সে ইয়াবা চোরাচালানীর উদেশ্যে ওই জায়গায় অবস্থান করছিল। এর আগেও এয়ারপোর্ট আমর্ড পুলিশ বিমানবন্দরে একাধিক যাত্রীর কাছ থেকে ইয়াবার চালান উদ্ধার করেছে। এরপরও কখনো স্বর্ণ ও আবার কখনো ইয়াবা উদ্ধার হচ্ছে।
রোববার, ২১ মে ২০২৩
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সোহেল রানা নামে এক যাত্রীর পকেট থেকে তল্লাশি করে ১৬৭২পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। গত শনিবার এই ইয়াবা উদ্ধার করা হয়। গতকাল দুপুরে বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) তোফায়েল আহাম্মদ সংবাদকে এই তথ্য জানিয়েছেন।
এয়ারপোর্ট (১৩) আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার জানান, বিমানবন্দর ২ নং আগমনী টার্মিনালের কাছে পাবলিক টয়লেটের সামনে সোহেল রানা নামে এক ব্যক্তি সন্দেহ জনক ভাবে ঘোরাফেরা করছিল। তখন তাকে এপিবিএন অফিসে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ ও তার দেহ তল্লাশি করে প্যাণ্টের পকেট থেকে ৭টি প্যাকেটে মোড়ানো পোটলা উদ্ধার করা হয়। ওই সব পোটলার মধ্যে মোট ১৬৭২ পিস ইয়াবা পাওয়া গেছে। যার ওজন ১৬৭ গ্রাম। আর বাজার মূল্য ৫ লাখ ১ হাজার ৬শ টাকা। তার ব্রিুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গ্রেফতারকৃত সোহেল রানার পিতার নাম তায়জল খলিফা,পাবনা জেলার সাঁথিয়া গৌরিগ্রামে তার বাড়ি। সে ইয়াবা চোরাচালানীর উদেশ্যে ওই জায়গায় অবস্থান করছিল। এর আগেও এয়ারপোর্ট আমর্ড পুলিশ বিমানবন্দরে একাধিক যাত্রীর কাছ থেকে ইয়াবার চালান উদ্ধার করেছে। এরপরও কখনো স্বর্ণ ও আবার কখনো ইয়াবা উদ্ধার হচ্ছে।