বিভিন্ন সংস্থার কাছে থাকা জলাশয়, পুকুর আইন অনুযায়ী করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর না করায় দখলের আগ্রাসন বাড়ছে বলে মনে করছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আজ রাজধানী সুপার মার্কেট সংলগ্ন এলাকায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, ‘এখনো বিভিন্ন জলাশয়, পুকুর অনেক সংস্থার কাছে রয়ে গেছে। যার কারণে আমরা যথাযথ তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে চাইলেও কিন্তু নিতে পারছি না। যেমন খিলগাঁওয়ের তালতলা ঝিল। সেটাও কিন্তু আমাদের কাছে হস্তান্তর করার জন্য আমরা গণপূর্তের কাছে আবেদন করে বসে আছি। সেটাও দখল হচ্ছে। দিনে দিনে দখলের আগ্রাসন আরো বেড়ে যাচ্ছে।’
এসময় পর্চা অনুযায়ী সীমানা নির্ধারণ করে পুরান ঢাকার ডিআইটি পুকুর দখলমুক্ত করা হবে বলে জানান মেয়র তাপস। তিনি বলেন, ‘ওই জমিটা (ডিআইটি পুকুর) নিয়ে আমরা ইতোমধ্যে আমাদের সম্পত্তি বিভাগকে জরিপ করতে বলে দিয়েছি। সেটা সম্পত্তি বিভাগ জরিপ করে দেখবে। জমিটার স্বত্ব অনেকেই দাবি করছে। সে বিষয়টা সত্য নাকি। আমার ধারণা সেটা সত্য না। যদি সত্য না হয়ে থাকে তাহলে সে বিষয়টা খতিয়ে দেখে আমরা রাজউকের সাথে কথা বলে সেটা সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেবো।’ তিনি আরও বলেন, ‘কেউ এটা দখল করতে পারব না। আমরা পুরোটা আবার দখলমুক্ত করে পর্চা অনুযায়ী, মানচিত্র অনুযায়ী পুকুরের যে সীমানা- তা নির্ধারণ করে আমরা পুরোটা দখলমুক্ত করব এবং সেখানে সৌন্দয্যবর্ধন করব।’
এরআগে মেয়র মোহাম্মদ হানিফ উড়ালসেতুর নীচে সৌন্দর্যবর্ধনের লক্ষ্যে গৃহীত কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরেজমিন পরিদর্শন করেন। এছাড়াও মগবাজার উড়ালসেতুর নিচে চলমান কাজ ও পরে ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম, ধোলাইপাড় দয়াগঞ্জ রেল ব্রীজ পর্যন্ত বক্স কালভার্ট পরিষ্কার কার্যক্রম এবং ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন তিনি।
এ সময় ডিএসসিসি সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কাজী মো. বোরহান উদ্দিন, অঞ্চল-৫ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম জয়, কাউন্সিলর রোকন উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩
বিভিন্ন সংস্থার কাছে থাকা জলাশয়, পুকুর আইন অনুযায়ী করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর না করায় দখলের আগ্রাসন বাড়ছে বলে মনে করছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
আজ রাজধানী সুপার মার্কেট সংলগ্ন এলাকায় সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি বলেন, ‘এখনো বিভিন্ন জলাশয়, পুকুর অনেক সংস্থার কাছে রয়ে গেছে। যার কারণে আমরা যথাযথ তড়িৎ ব্যবস্থা নিতে চাইলেও কিন্তু নিতে পারছি না। যেমন খিলগাঁওয়ের তালতলা ঝিল। সেটাও কিন্তু আমাদের কাছে হস্তান্তর করার জন্য আমরা গণপূর্তের কাছে আবেদন করে বসে আছি। সেটাও দখল হচ্ছে। দিনে দিনে দখলের আগ্রাসন আরো বেড়ে যাচ্ছে।’
এসময় পর্চা অনুযায়ী সীমানা নির্ধারণ করে পুরান ঢাকার ডিআইটি পুকুর দখলমুক্ত করা হবে বলে জানান মেয়র তাপস। তিনি বলেন, ‘ওই জমিটা (ডিআইটি পুকুর) নিয়ে আমরা ইতোমধ্যে আমাদের সম্পত্তি বিভাগকে জরিপ করতে বলে দিয়েছি। সেটা সম্পত্তি বিভাগ জরিপ করে দেখবে। জমিটার স্বত্ব অনেকেই দাবি করছে। সে বিষয়টা সত্য নাকি। আমার ধারণা সেটা সত্য না। যদি সত্য না হয়ে থাকে তাহলে সে বিষয়টা খতিয়ে দেখে আমরা রাজউকের সাথে কথা বলে সেটা সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেবো।’ তিনি আরও বলেন, ‘কেউ এটা দখল করতে পারব না। আমরা পুরোটা আবার দখলমুক্ত করে পর্চা অনুযায়ী, মানচিত্র অনুযায়ী পুকুরের যে সীমানা- তা নির্ধারণ করে আমরা পুরোটা দখলমুক্ত করব এবং সেখানে সৌন্দয্যবর্ধন করব।’
এরআগে মেয়র মোহাম্মদ হানিফ উড়ালসেতুর নীচে সৌন্দর্যবর্ধনের লক্ষ্যে গৃহীত কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সরেজমিন পরিদর্শন করেন। এছাড়াও মগবাজার উড়ালসেতুর নিচে চলমান কাজ ও পরে ৪০ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম, ধোলাইপাড় দয়াগঞ্জ রেল ব্রীজ পর্যন্ত বক্স কালভার্ট পরিষ্কার কার্যক্রম এবং ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের নর্দমা পরিষ্কার কার্যক্রম পরিদর্শন করেন তিনি।
এ সময় ডিএসসিসি সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী আশিকুর রহমান, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী কাজী মো. বোরহান উদ্দিন, অঞ্চল-৫ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাইফুল ইসলাম জয়, কাউন্সিলর রোকন উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।