রাজধানীর পানির সংকট এমনিতেই তীব্র। বিদ্যুতের লোডশেডিং বাড়তে থাকায় পানি সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ঢাকা ওয়াসার আওতাধীন অর্ধেকের বেশি এলাকায় সরবরাহ বজায় রাখতে হিমশিম খাচ্ছে।
তাই বিদ্যুৎ সংকট তীব্রতর হলে প্রয়োজনে পানি সরবরাহে রেশনিং করার কথা ভাবছে সংস্থাটি।
আজ ওয়াসা ভবনে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংকট বাড়লে প্রয়োজনে রেশনিংয়ের মাধ্যমে কোনো এলাকায় আট ঘণ্টা পানি বন্ধ রেখে অন্য এলাকায় পানি দেওয়া হবে।’
পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ না থাকাকে বড় সমস্যা হিসেবে অভিহিত করেন তাকসিম।
তিনি বলেন, ‘পানির ব্যবহার কমানো গেলে সেবা দেওয়া সহজ হয়। যেসব বাড়িতে দুই দিনের পানি মজুত রাখা হয়, সেসব এলাকায় এক দিন কমিয়ে অন্য জায়গায় পানি দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।’
পানির সংকট কাটাতে নগরবাসীকে পানি ব্যবহার কমানোর পরামর্শ দেন ওয়াসার এমডি।
তিনি বলেন, ‘এই সংকটের সময় রানিং পানি (টেপ খুলে) ব্যবহার না করে, পাত্রে পানি নিয়ে ব্যবহার করুন।’
বিদ্যুতের সরবরাহ ঘাটতি মেটাতে জেনারেটরসহ যে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তা যথেষ্ট হয় না বলেও জানিয়েছেন ওয়াসার এমডি।
‘বহু স্থানে গভীর নলকূপ চালানো যাচ্ছে না। এতে ওয়াসার ৬২ ভাগ এলাকায় পানি সমস্যা দেখা দিয়েছে। ৩৫ ভাগ এলাকায় পানি সরবরাহ ঠিক আছে। যেসব এলাকায় পানির সমস্যা হচ্ছে, সেখানে ওয়াসার গাড়ির মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে। এই কাজে পানিবাহী ৪৮টি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে। ছোট রাস্তার জন্য ১৭টি ট্রলির মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে’ বলেন তিনি।
বৃহস্পতিবার, ০৮ জুন ২০২৩
রাজধানীর পানির সংকট এমনিতেই তীব্র। বিদ্যুতের লোডশেডিং বাড়তে থাকায় পানি সরবরাহের দায়িত্বে থাকা ঢাকা ওয়াসার আওতাধীন অর্ধেকের বেশি এলাকায় সরবরাহ বজায় রাখতে হিমশিম খাচ্ছে।
তাই বিদ্যুৎ সংকট তীব্রতর হলে প্রয়োজনে পানি সরবরাহে রেশনিং করার কথা ভাবছে সংস্থাটি।
আজ ওয়াসা ভবনে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) তাকসিম এ খান সাংবাদিকদের বলেন, ‘সংকট বাড়লে প্রয়োজনে রেশনিংয়ের মাধ্যমে কোনো এলাকায় আট ঘণ্টা পানি বন্ধ রেখে অন্য এলাকায় পানি দেওয়া হবে।’
পানি সরবরাহের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ না থাকাকে বড় সমস্যা হিসেবে অভিহিত করেন তাকসিম।
তিনি বলেন, ‘পানির ব্যবহার কমানো গেলে সেবা দেওয়া সহজ হয়। যেসব বাড়িতে দুই দিনের পানি মজুত রাখা হয়, সেসব এলাকায় এক দিন কমিয়ে অন্য জায়গায় পানি দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।’
পানির সংকট কাটাতে নগরবাসীকে পানি ব্যবহার কমানোর পরামর্শ দেন ওয়াসার এমডি।
তিনি বলেন, ‘এই সংকটের সময় রানিং পানি (টেপ খুলে) ব্যবহার না করে, পাত্রে পানি নিয়ে ব্যবহার করুন।’
বিদ্যুতের সরবরাহ ঘাটতি মেটাতে জেনারেটরসহ যে বিকল্প ব্যবস্থা নেওয়া হয়, তা যথেষ্ট হয় না বলেও জানিয়েছেন ওয়াসার এমডি।
‘বহু স্থানে গভীর নলকূপ চালানো যাচ্ছে না। এতে ওয়াসার ৬২ ভাগ এলাকায় পানি সমস্যা দেখা দিয়েছে। ৩৫ ভাগ এলাকায় পানি সরবরাহ ঠিক আছে। যেসব এলাকায় পানির সমস্যা হচ্ছে, সেখানে ওয়াসার গাড়ির মাধ্যমে সরবরাহ করা হচ্ছে। এই কাজে পানিবাহী ৪৮টি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে। ছোট রাস্তার জন্য ১৭টি ট্রলির মাধ্যমে পানি সরবরাহ করা হচ্ছে’ বলেন তিনি।