সাভারে কর্মরত দৈনিক বাংলা ৭১ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার প্রদীপ ঘোষাল (তপু)কে সাভার থেকে নিখোঁজের ২১ ঘন্টা সীতাকুন্ডের পাওয়া গেছে।
রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।এরআগে শনিবার বেলা ৩ টার দিকে সাভার জোরপুল এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তিনি।
সাংবাদিক তপু’র স্ত্রী বন্যা জানান,শনিবার বিকেলে একাধিক ফোন আসে তার মুঠোফোনে।পরে তিনি সংবাদ সংগ্রহের কাজে আমিন বাজার যাবেন বলে বের হন। এর কিছু সময় পর থেকেই তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় ।
পরে বোরবার বেলা ১২ টার দিকে একটি নাম্বার থেকে সীতাকুন্ড থানা এক কর্মকর্তা ফোন করে তপুকে পাওয়া গেছে বলে জানান।
সাংবাদিক তপু জানান,‘শনিবার বিকেলে সংবাদ সংগ্রহের জন্য বের হই। পরে সাভারের জোড়পুল এলাকায় নেমে একটি চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে থাকার সময় একটি প্রাইভেটকারে কয়েক জন ব্যক্তি এসে আমাকে একটি ঠিকানা পড়তে দেয়। ওই কাগজ পড়ার পর আমার আর জ্ঞান ছিল না।
সীতাকুন্ড থানা ডিউটিরত পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মজিদ জানান,রোববার বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে তপু নামে ওই ব্যক্তি থানায় আসে। পরে তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ ও থানায় যোগাযোগ করে তার পরিচয় নিশ্চিয় হয়।তবে তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই।
সাংবাদিক তপুর রবাত দিয়ে পুলিশের ওই কর্মকর্তা আরো জানান,সাংবাদিক তপুকে একটি কালো প্রাইভেটকারে করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সীতাকুন্ডে একটি জঙ্গলে ফেলে গেছে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তিনি একাই থানায় এসে বিষয়টি অবহিত করে।
এবিষয়ে সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই)আতিকুর রহমান রাসেল জানান,সীতাকুন্ডে থানা থেকে খবর পেয়ে আমি সেখান থেকে তপুকে সাভারে নিয়ে এসেছি। সে সুস্থ্য আছে। তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তার কাছে পাওয়া গেছে। তবে মোবাইল ফোন ফেলে দিয়েছে বলে জানান তিনি।
সোমবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সাভারে কর্মরত দৈনিক বাংলা ৭১ পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার প্রদীপ ঘোষাল (তপু)কে সাভার থেকে নিখোঁজের ২১ ঘন্টা সীতাকুন্ডের পাওয়া গেছে।
রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সাভার মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দীপক চন্দ্র সাহা উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।এরআগে শনিবার বেলা ৩ টার দিকে সাভার জোরপুল এলাকা থেকে নিখোঁজ হন তিনি।
সাংবাদিক তপু’র স্ত্রী বন্যা জানান,শনিবার বিকেলে একাধিক ফোন আসে তার মুঠোফোনে।পরে তিনি সংবাদ সংগ্রহের কাজে আমিন বাজার যাবেন বলে বের হন। এর কিছু সময় পর থেকেই তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায় ।
পরে বোরবার বেলা ১২ টার দিকে একটি নাম্বার থেকে সীতাকুন্ড থানা এক কর্মকর্তা ফোন করে তপুকে পাওয়া গেছে বলে জানান।
সাংবাদিক তপু জানান,‘শনিবার বিকেলে সংবাদ সংগ্রহের জন্য বের হই। পরে সাভারের জোড়পুল এলাকায় নেমে একটি চায়ের দোকানে দাঁড়িয়ে থাকার সময় একটি প্রাইভেটকারে কয়েক জন ব্যক্তি এসে আমাকে একটি ঠিকানা পড়তে দেয়। ওই কাগজ পড়ার পর আমার আর জ্ঞান ছিল না।
সীতাকুন্ড থানা ডিউটিরত পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) আব্দুল মজিদ জানান,রোববার বেলা সাড়ে ১০ টার দিকে তপু নামে ওই ব্যক্তি থানায় আসে। পরে তার পরিবারের সাথে যোগাযোগ ও থানায় যোগাযোগ করে তার পরিচয় নিশ্চিয় হয়।তবে তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই।
সাংবাদিক তপুর রবাত দিয়ে পুলিশের ওই কর্মকর্তা আরো জানান,সাংবাদিক তপুকে একটি কালো প্রাইভেটকারে করে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা সীতাকুন্ডে একটি জঙ্গলে ফেলে গেছে। পরে স্থানীয়দের সহায়তায় তিনি একাই থানায় এসে বিষয়টি অবহিত করে।
এবিষয়ে সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই)আতিকুর রহমান রাসেল জানান,সীতাকুন্ডে থানা থেকে খবর পেয়ে আমি সেখান থেকে তপুকে সাভারে নিয়ে এসেছি। সে সুস্থ্য আছে। তার শরীরে কোন আঘাতের চিহ্ন নেই। তার কাছে পাওয়া গেছে। তবে মোবাইল ফোন ফেলে দিয়েছে বলে জানান তিনি।