মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র ফটোকপি করতে গিয়ে ১৭ বছর বয়সের এক ছাত্রী অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর গোয়াডাঙ্গায় গত ৮ সেপ্টম্বর দুপুরে এই ঘটনা ঘটেছে।
অপহরণের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (২-এপিবিএন) টিম অভিযান চালিয়ে দুই অপহরণকারিকে গ্রেফতার করেছে। তারা হলো তারেক হাসান ও আল-আমিন।
তাদের দেয়া তথ্য মতে, গত রোববার গভীররাতে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার ২-আমর্ড পুলিশ প্রধান কার্যালয় থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
২-এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আলি আহমদ খান সংবাদকে জানান, ছাত্রীর পিতা শফিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, তার ছোট মেয়ে এই বছর গোয়াডাঙ্গা ফাযিল মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাস করেছেন। সম্প্রতি সে মাদ্রাসায় আলিম শ্রেণীতে (উচ্চ মাধ্যমিক সমমানের) ভর্তি জন্য মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে অভিযুক্ত অপহরণকারি তারেক হাসান তাকে কু-প্রস্তাব দেয়।
গত ৮ই সেপ্টম্বর দুপুর ২টার দিকে ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র ফটোকপি করতে বের হয়। সে স্থানীয় বাইটকান্দি বাজারে যায়। কিন্তু অনেক রাত হলেও বাসায় না ফেরায় এবং খোজ খবর নিয়েও তার কোন হদিস পায়নি পরিবার।
ওই ছাত্রীর পিতা জানতে পারে,অভিযুক্ত তারেক হাসান ও আল-আমিন তাকে পথ থেকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। ঘটনায় প্রথমে ময়মনসিংহ ফুলপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। এরপর জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে সহায়তা চায়। জাতীয় জরুরি সেবার পক্ষ থেকে ২-এপিবিএন মুক্তাগাছা অফিসে যোগাযোগ করা হয়।
এরপর এপিবিএন (২) টিম আধুৃনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহ ভাজন দুই অপহরণকারির অবস্থান নিশ্চিত করে। গত রোববার ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট বিলডোরা এলাকা থেকে গভীররাতে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার ও তাদেরহেফাজত থেকে ছাত্রীকে উদ্ধার করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জেলার ফুলপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩
মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র ফটোকপি করতে গিয়ে ১৭ বছর বয়সের এক ছাত্রী অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর গোয়াডাঙ্গায় গত ৮ সেপ্টম্বর দুপুরে এই ঘটনা ঘটেছে।
অপহরণের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে আমর্ড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (২-এপিবিএন) টিম অভিযান চালিয়ে দুই অপহরণকারিকে গ্রেফতার করেছে। তারা হলো তারেক হাসান ও আল-আমিন।
তাদের দেয়া তথ্য মতে, গত রোববার গভীররাতে ওই ছাত্রীকে উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল সোমবার ২-আমর্ড পুলিশ প্রধান কার্যালয় থেকে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
২-এপিবিএনের অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি) আলি আহমদ খান সংবাদকে জানান, ছাত্রীর পিতা শফিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, তার ছোট মেয়ে এই বছর গোয়াডাঙ্গা ফাযিল মাদ্রাসা থেকে দাখিল পাস করেছেন। সম্প্রতি সে মাদ্রাসায় আলিম শ্রেণীতে (উচ্চ মাধ্যমিক সমমানের) ভর্তি জন্য মাদ্রাসায় যাওয়ার পথে অভিযুক্ত অপহরণকারি তারেক হাসান তাকে কু-প্রস্তাব দেয়।
গত ৮ই সেপ্টম্বর দুপুর ২টার দিকে ওই ছাত্রী বাড়ি থেকে মাদ্রাসায় ভর্তি হওয়ার কাগজপত্র ফটোকপি করতে বের হয়। সে স্থানীয় বাইটকান্দি বাজারে যায়। কিন্তু অনেক রাত হলেও বাসায় না ফেরায় এবং খোজ খবর নিয়েও তার কোন হদিস পায়নি পরিবার।
ওই ছাত্রীর পিতা জানতে পারে,অভিযুক্ত তারেক হাসান ও আল-আমিন তাকে পথ থেকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। ঘটনায় প্রথমে ময়মনসিংহ ফুলপুর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। এরপর জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে সহায়তা চায়। জাতীয় জরুরি সেবার পক্ষ থেকে ২-এপিবিএন মুক্তাগাছা অফিসে যোগাযোগ করা হয়।
এরপর এপিবিএন (২) টিম আধুৃনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সন্দেহ ভাজন দুই অপহরণকারির অবস্থান নিশ্চিত করে। গত রোববার ময়মনসিংহ জেলার হালুয়াঘাট বিলডোরা এলাকা থেকে গভীররাতে দুই অভিযুক্তকে গ্রেফতার ও তাদেরহেফাজত থেকে ছাত্রীকে উদ্ধার করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে জেলার ফুলপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।