সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানার চৌকশ পুলিশ বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে আন্তঃজেলা প্রতারক চক্রের নারীসহ ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। এ নিয়ে সর্বত্র রীতিমতো তোলপাড় চলছে।
প্রথমে প্রতারকরা কৌশলে ফোনালাপে মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে কমদামে ডলার বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে ডলারের বান্ডিলের বাইরে ডলার ও ভেতরে সাদা কাগজ দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা। এতে নিঃস্ব হন প্রতারণার শিকার হওয়া ব্যক্তির। অজ্ঞাত ফোনকলে বন্ধুত্বের ফাঁদে ফেলে প্রতারণার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে নিঃস্ব করে এমন সংঘবদ্ধ আন্তঃজেলা প্রতারক চক্রকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করায় থানা পুলিশকে অনেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, জগন্নাথপুর পৌর এলাকার কেশবপুর গ্রামের মৃত ময়না মিয়ার ছেলে রাজু মিয়া (৫০), নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ থানার ফেরিরচর গ্রামের মৃত রহিম উদ্দিনের ছেলে আবুল মিয়া (৫০), জগন্নাথপুর পৌর এলাকার ইসহাকপুর গ্রামের মুহিত মিয়ার স্ত্রী ও বর্তমান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা বাজার এলাকার বাসিন্দা সমলা বেগম (৪০), কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন থানার ডোহাজোড়া গ্রামের বাক্কার মিয়া ওরফে আবু বকর এর স্ত্রী বর্তমান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানার টুকেরবাজার এলাকার বাসিন্দা আনারকলি (৩০) ও জগন্নাথপুর পৌর এলাকার ইসহাকপুর গ্রামের মৃত আমির উদ্দিনের স্ত্রী বর্তমান হাবিবনগর গ্রামের বাসিন্দা নেছাফুল বেগম (৬০)। পুলিশ ও ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, সিলেটের জাহিদুল ইসলাম নামের এক ব্যবসায়ীর কাছে অজ্ঞাত মোবাইল ফোন নম্বর থেকে কল আসলে কথাবার্তার মাধ্যমে সম্পর্ক তৈরি করে ওই সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।
শুক্রবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৩
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানার চৌকশ পুলিশ বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে আন্তঃজেলা প্রতারক চক্রের নারীসহ ৫ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। এ নিয়ে সর্বত্র রীতিমতো তোলপাড় চলছে।
প্রথমে প্রতারকরা কৌশলে ফোনালাপে মানুষের সঙ্গে বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে কমদামে ডলার বিক্রির প্রলোভন দেখিয়ে চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে ডলারের বান্ডিলের বাইরে ডলার ও ভেতরে সাদা কাগজ দিয়ে প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা। এতে নিঃস্ব হন প্রতারণার শিকার হওয়া ব্যক্তির। অজ্ঞাত ফোনকলে বন্ধুত্বের ফাঁদে ফেলে প্রতারণার মাধ্যমে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে নিঃস্ব করে এমন সংঘবদ্ধ আন্তঃজেলা প্রতারক চক্রকে শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করায় থানা পুলিশকে অনেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, জগন্নাথপুর পৌর এলাকার কেশবপুর গ্রামের মৃত ময়না মিয়ার ছেলে রাজু মিয়া (৫০), নেত্রকোনা জেলার মোহনগঞ্জ থানার ফেরিরচর গ্রামের মৃত রহিম উদ্দিনের ছেলে আবুল মিয়া (৫০), জগন্নাথপুর পৌর এলাকার ইসহাকপুর গ্রামের মুহিত মিয়ার স্ত্রী ও বর্তমান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানা বাজার এলাকার বাসিন্দা সমলা বেগম (৪০), কিশোরগঞ্জ জেলার মিঠামইন থানার ডোহাজোড়া গ্রামের বাক্কার মিয়া ওরফে আবু বকর এর স্ত্রী বর্তমান সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ থানার টুকেরবাজার এলাকার বাসিন্দা আনারকলি (৩০) ও জগন্নাথপুর পৌর এলাকার ইসহাকপুর গ্রামের মৃত আমির উদ্দিনের স্ত্রী বর্তমান হাবিবনগর গ্রামের বাসিন্দা নেছাফুল বেগম (৬০)। পুলিশ ও ঘটনার বিবরণে জানা গেছে, সিলেটের জাহিদুল ইসলাম নামের এক ব্যবসায়ীর কাছে অজ্ঞাত মোবাইল ফোন নম্বর থেকে কল আসলে কথাবার্তার মাধ্যমে সম্পর্ক তৈরি করে ওই সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্র।