নীলফামারীর ডোমারে পাঙ্গাঁ মহেশ চন্দ্র লালা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করেছে ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা। এছাড়াও বিদ্যালয়ে কর্মচারী নিয়োগের কথা বলে অনিয়ম করে ম্যানেজিং কমিটির সদস্যেদের ফাঁকা রেজুলেশন বহিতে অতিরিক্ত স্বাক্ষর নেয়ার অভিযোগ করেন তারা।
ম্যানেজিং কমিটির ৪ সদস্যের স্বাক্ষরিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিদ্যালয়ে চলতি বছরের গত ৬ আগষ্ট একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ওই নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন করতে প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন সুকৌশলে সদস্যদের রেজুলেশন বহিতে অতিরিক্ত স্বাক্ষর করে নেন। গত ৬ মাসে সদস্যদের নিয়ে বিদ্যালয়ের কোন সভা ডাকা হয়নি। পরবর্তীতে ম্যানেজিং কমিটির সভা না ডেকে বিদ্যালয়ের আয় ব্যয়সহ বিভিন্ন হিসাব নিকাশ পূর্বে স্বাক্ষর নেয়া ফাঁকা রেজুলেশন বহিতে রেজুলেশন লিখে হিসাব নিকাশ দিতে তালবাহানা করেন। উল্লেখিত স্বাক্ষর নেয়া ফাঁকা রেজুলেশন বহি উদ্ধার ও বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল আলম বিপিএএ এর নিকট লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য নয় বলে জানান। তিনি আরো বলেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর মিটিং করা হয়েছে এবং তাদের উপস্থিতির স্বাক্ষর আছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল আলম বিপিএএ লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে তদন্ত করার জন্য বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
নীলফামারীর ডোমারে পাঙ্গাঁ মহেশ চন্দ্র লালা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ করেছে ওই বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্যরা। এছাড়াও বিদ্যালয়ে কর্মচারী নিয়োগের কথা বলে অনিয়ম করে ম্যানেজিং কমিটির সদস্যেদের ফাঁকা রেজুলেশন বহিতে অতিরিক্ত স্বাক্ষর নেয়ার অভিযোগ করেন তারা।
ম্যানেজিং কমিটির ৪ সদস্যের স্বাক্ষরিত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, বিদ্যালয়ে চলতি বছরের গত ৬ আগষ্ট একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। ওই নিয়োগ পরীক্ষা সম্পন্ন করতে প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন সুকৌশলে সদস্যদের রেজুলেশন বহিতে অতিরিক্ত স্বাক্ষর করে নেন। গত ৬ মাসে সদস্যদের নিয়ে বিদ্যালয়ের কোন সভা ডাকা হয়নি। পরবর্তীতে ম্যানেজিং কমিটির সভা না ডেকে বিদ্যালয়ের আয় ব্যয়সহ বিভিন্ন হিসাব নিকাশ পূর্বে স্বাক্ষর নেয়া ফাঁকা রেজুলেশন বহিতে রেজুলেশন লিখে হিসাব নিকাশ দিতে তালবাহানা করেন। উল্লেখিত স্বাক্ষর নেয়া ফাঁকা রেজুলেশন বহি উদ্ধার ও বিদ্যালয়ের অর্থ আত্মসাতের প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল আলম বিপিএএ এর নিকট লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
প্রধান শিক্ষক আবু জাফর সামছুদ্দিন লিটন তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য নয় বলে জানান। তিনি আরো বলেন ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের সঙ্গে সর্বশেষ ২৭ সেপ্টেম্বর মিটিং করা হয়েছে এবং তাদের উপস্থিতির স্বাক্ষর আছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাজমুল আলম বিপিএএ লিখিত অভিযোগ পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে তদন্ত করার জন্য বলা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পরে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।