নারায়ণগঞ্জের বন্দরে পুরোনো দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় মো. মনিরুজ্জামান ওরফে মনুর মৃত্যু হয়েছে৷ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে মদনপুর ইউনিয়নের মুরাদপুরে বাড়ির সামনে তাকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়৷
পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর দুইটার দিকে তিনি মারা যান বলে জানান বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা৷
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি ও স্থানীয়ভাবে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মনিরুজ্জামান ও তার পরিবারের সাথে স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী বাহিনীর পুরোনো দ্বন্দ্ব রয়েছে৷ মনিরের ভাই কামরুজ্জামান ওরফে কামু (মৃত) এক সময় একটি সন্ত্রাসী বাহিনীর নেতৃত্ব দিতেন৷ কামুর স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও এ দ্বন্দ্বের জেরে মনির ছাড়াও তার মা ও অপর দুই ভাই বিভিন্ন সময় প্রতিপক্ষের হামলায় খুন হন৷
নিহত মনিরুজ্জামানের স্ত্রী সাবিনা আক্তার বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে কাপাসিয়ায় শ্বশুরবাড়িতেই বেশি সময় থাকতেন মনির৷ কাঁচপুরে এক আত্মীয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে এসেছিল৷ এই খবর পেয়ে সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান নুরা মিয়া ও তার ছেলেরা মিলে আমার স্বামীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে৷ আমি এর বিচার চাই৷’
বন্দর থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘পুরোনে শত্রুতার জেরে এ খুন হয়েছে৷ নিহত ব্যক্তির বিরুদ্ধেও অপরাধমূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে৷ আমরা পুলিশ এ খুনের ঘটনায় যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনবো৷’ তবে, সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি বলে জানান ওসি৷
শুক্রবার, ০৭ জুন ২০২৪
নারায়ণগঞ্জের বন্দরে পুরোনো দ্বন্দ্বের জেরে প্রতিপক্ষ সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় মো. মনিরুজ্জামান ওরফে মনুর মৃত্যু হয়েছে৷ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে মদনপুর ইউনিয়নের মুরাদপুরে বাড়ির সামনে তাকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে জখম করা হয়৷
পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুপুর দুইটার দিকে তিনি মারা যান বলে জানান বন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মোস্তফা৷
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি ও স্থানীয়ভাবে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মনিরুজ্জামান ও তার পরিবারের সাথে স্থানীয় একটি সন্ত্রাসী বাহিনীর পুরোনো দ্বন্দ্ব রয়েছে৷ মনিরের ভাই কামরুজ্জামান ওরফে কামু (মৃত) এক সময় একটি সন্ত্রাসী বাহিনীর নেতৃত্ব দিতেন৷ কামুর স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও এ দ্বন্দ্বের জেরে মনির ছাড়াও তার মা ও অপর দুই ভাই বিভিন্ন সময় প্রতিপক্ষের হামলায় খুন হন৷
নিহত মনিরুজ্জামানের স্ত্রী সাবিনা আক্তার বলেন, ‘বিয়ের পর থেকে কাপাসিয়ায় শ্বশুরবাড়িতেই বেশি সময় থাকতেন মনির৷ কাঁচপুরে এক আত্মীয়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে এসেছিল৷ এই খবর পেয়ে সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান নুরা মিয়া ও তার ছেলেরা মিলে আমার স্বামীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে৷ আমি এর বিচার চাই৷’
বন্দর থানার ওসি গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘পুরোনে শত্রুতার জেরে এ খুন হয়েছে৷ নিহত ব্যক্তির বিরুদ্ধেও অপরাধমূলক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে৷ আমরা পুলিশ এ খুনের ঘটনায় যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনবো৷’ তবে, সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত এ ঘটনায় কাউকে গ্রেপ্তার করা যায়নি বলে জানান ওসি৷