কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় নারী সাংবাদিককে মারধর ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় অভিযুক্ত একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। শ্লীলতাহানির শিকার হওয়া স্থানীয় দৈনিক সোজাসাপটা ও অনলাইন পোর্টাল বাংলার জমিনের নারী সাংবাদিক যে তিনজনের নাম বলেছেন, গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি তাদের একজন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে ডিবির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়া হয়নি।
হামলা ও শ্লীলতাহানির পর ওই নারী সাংবাদিক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, গত শনিবার নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে তাণ্ডব চালানো হয়। এ সময় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলা ও শ্লীলতাহানির শিকার হন তিনি। দুর্বৃত্তরা তার ওপর হামলে পড়ে। তাকে টেনেহিঁচড়ে পরনের কাপড় ছিড়ে ফেলে। এ সময় সম্মান বাঁচাতে হাতজোড় করে আকুতিমিনতি জানান নারী সাংবাদিক।
বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকারও করেন। শত শত লোক এই নারী সাংবাদিককে মাঝখানে রেখে চারপাশ থেকে কিল ঘুষি ও লাথি মারে। এতে তার নাক-মুখ থেকে রক্ত ঝরে। তার শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় পিশাচের দল। জানা গেছে, সম্ভ্রম বাঁচাতে তিনি পরনের জামাকাপড় হাত দিয়ে ধরে রাখতে চাইলে হামলাকারীরা তার গালে গ্যাস লাইট দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।
ওই সাংবাদিক অভিযোগ করেন, হামলাকারীরা নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি কাউন্সিলর ইকবালের লোকজন। ধারণা করা হচ্ছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তি এই তিনজনের একজন হতে পারে।
শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলাকালে নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় নারী সাংবাদিককে মারধর ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় অভিযুক্ত একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) ওয়ারী বিভাগ। শ্লীলতাহানির শিকার হওয়া স্থানীয় দৈনিক সোজাসাপটা ও অনলাইন পোর্টাল বাংলার জমিনের নারী সাংবাদিক যে তিনজনের নাম বলেছেন, গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি তাদের একজন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে ডিবির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেয়া হয়নি।
হামলা ও শ্লীলতাহানির পর ওই নারী সাংবাদিক সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, গত শনিবার নারায়ণগঞ্জের সাইনবোর্ড এলাকায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের নামে তাণ্ডব চালানো হয়। এ সময় সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে হামলা ও শ্লীলতাহানির শিকার হন তিনি। দুর্বৃত্তরা তার ওপর হামলে পড়ে। তাকে টেনেহিঁচড়ে পরনের কাপড় ছিড়ে ফেলে। এ সময় সম্মান বাঁচাতে হাতজোড় করে আকুতিমিনতি জানান নারী সাংবাদিক।
বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকারও করেন। শত শত লোক এই নারী সাংবাদিককে মাঝখানে রেখে চারপাশ থেকে কিল ঘুষি ও লাথি মারে। এতে তার নাক-মুখ থেকে রক্ত ঝরে। তার শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় পিশাচের দল। জানা গেছে, সম্ভ্রম বাঁচাতে তিনি পরনের জামাকাপড় হাত দিয়ে ধরে রাখতে চাইলে হামলাকারীরা তার গালে গ্যাস লাইট দিয়ে পুড়িয়ে দেয়।
ওই সাংবাদিক অভিযোগ করেন, হামলাকারীরা নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ, ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী ও সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সভাপতি কাউন্সিলর ইকবালের লোকজন। ধারণা করা হচ্ছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তি এই তিনজনের একজন হতে পারে।