পণ্য রপ্তানির আড়ালে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার সালমান এফ রহমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা করেছে সিআইডি।
মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী অনুসন্ধান শেষে সংস্থাটি এসব মামলা করেছে বলে মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সালমান এফ রহমান ও তার ভাই সোহাইল ফাসিহুর রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের ১৭টি প্রতিষ্ঠান ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯৩টি এলসি বা ঋণপত্রের বিপরীতে পণ্য রপ্তানি করে।
নির্ধারিত সময় পার হলেও রপ্তানির প্রায় ৮৩ মিলিয়ন ডলার (৯৯৬ কোটি টাকা) দেশে না আনায় পাচারের ‘প্রাথমিক সত্যতা’ পাওয়ার কথা বলছে সিআইডি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিদেশে রপ্তানি হওয়া পণ্যের বেশিরভাগই পাঠানো হয়েছে সালমানপুত্র আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান এবং সোহাইলপুত্র আহমেদ শাহরিয়ার রহমানের যৌথ মালিকানাধীন আরআর গ্লোবাল ট্রেডিংয়ের শারজাহ (সংযুক্ত আরব আমিরাত) এবং সৌদি আরবের ঠিকানায়।
এছাড়া জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশে পণ্য রপ্তানির আড়ালে অর্থপাচারের তথ্য সিআইডি জানতে পেরেছে।
নিজের ভাই আহমেদ সোহাইল ফাসিহুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে সালমান ফজলুর রহমান (সালমান এফ রহমান) ১৯৭০ সালে গঠন করেন বেক্সিমকো (বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড), যা পরে গ্রুপ হিসেবে ব্যবসা সম্প্রসারণ করে বিভিন্ন খাতে।
ওষুধ, বস্ত্র, আমদানি-রপ্তানি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, হোটেল, প্রকৌশল, মিডিয়াসহ নানা খাতে ছড়িয়ে আছে সালমানের বেক্সিমকো গ্রুপের ব্যবসা। পুঁজিবাজারেও তার প্রভাব নিয়েও নানা আলোচনা-সমালোচনা রয়েছে।
কাগজে কলমে গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও পরিচালক হলেও সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বেই এসব কোম্পানি পরিচালিত হয়েছে। তার ভাই ও উদ্যোক্তা সহযোগী আহমেদ সোহাইল ফাসিহুর রহমান বেক্সিমকো গ্রুপের ও কোম্পানিগুলোর চেয়ারম্যানের পাশাপাশি ব্যবস্থাপনা পরিচালকও।
বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
পণ্য রপ্তানির আড়ালে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে বেক্সিমকো গ্রুপের কর্ণধার সালমান এফ রহমানসহ ২৮ জনের বিরুদ্ধে ১৭টি মামলা করেছে সিআইডি।
মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও বিধি অনুযায়ী অনুসন্ধান শেষে সংস্থাটি এসব মামলা করেছে বলে মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, সালমান এফ রহমান ও তার ভাই সোহাইল ফাসিহুর রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের ১৭টি প্রতিষ্ঠান ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত জনতা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯৩টি এলসি বা ঋণপত্রের বিপরীতে পণ্য রপ্তানি করে।
নির্ধারিত সময় পার হলেও রপ্তানির প্রায় ৮৩ মিলিয়ন ডলার (৯৯৬ কোটি টাকা) দেশে না আনায় পাচারের ‘প্রাথমিক সত্যতা’ পাওয়ার কথা বলছে সিআইডি।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিদেশে রপ্তানি হওয়া পণ্যের বেশিরভাগই পাঠানো হয়েছে সালমানপুত্র আহমেদ শায়ান ফজলুর রহমান এবং সোহাইলপুত্র আহমেদ শাহরিয়ার রহমানের যৌথ মালিকানাধীন আরআর গ্লোবাল ট্রেডিংয়ের শারজাহ (সংযুক্ত আরব আমিরাত) এবং সৌদি আরবের ঠিকানায়।
এছাড়া জার্মানি, নেদারল্যান্ডস, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, শ্রীলঙ্কাসহ বিভিন্ন দেশে পণ্য রপ্তানির আড়ালে অর্থপাচারের তথ্য সিআইডি জানতে পেরেছে।
নিজের ভাই আহমেদ সোহাইল ফাসিহুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে সালমান ফজলুর রহমান (সালমান এফ রহমান) ১৯৭০ সালে গঠন করেন বেক্সিমকো (বাংলাদেশ এক্সপোর্ট ইমপোর্ট কোম্পানি লিমিটেড), যা পরে গ্রুপ হিসেবে ব্যবসা সম্প্রসারণ করে বিভিন্ন খাতে।
ওষুধ, বস্ত্র, আমদানি-রপ্তানি, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, হোটেল, প্রকৌশল, মিডিয়াসহ নানা খাতে ছড়িয়ে আছে সালমানের বেক্সিমকো গ্রুপের ব্যবসা। পুঁজিবাজারেও তার প্রভাব নিয়েও নানা আলোচনা-সমালোচনা রয়েছে।
কাগজে কলমে গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান ও পরিচালক হলেও সালমান এফ রহমানের নেতৃত্বেই এসব কোম্পানি পরিচালিত হয়েছে। তার ভাই ও উদ্যোক্তা সহযোগী আহমেদ সোহাইল ফাসিহুর রহমান বেক্সিমকো গ্রুপের ও কোম্পানিগুলোর চেয়ারম্যানের পাশাপাশি ব্যবস্থাপনা পরিচালকও।