সিলেটের বিয়ানীবাজারে বৃষ্টিতে আশ্রয় দেয়ার কথা বলে বিউটি পার্লার কর্মীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশ। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে ঘটনার মূল হোতা সাকেল আহমদ পলাতক রয়েছে। ধর্ষণের শিকার ওই তরুণী চারখাই বাজারের একটি বিউটি পার্লারে শিক্ষানবিশ হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মামলা সূত্র জানায়, বিয়ানীবাজারের শেওলা ইউনিয়নের দিঘলবাক গ্রাম থেকে নিয়মিত বিউটি পার্লারে যাতায়াত করতেন ভিকটিম ওই তরুণী। রবিবার দুপুরের দিকে বৃষ্টি বর্ষণকালে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে একটি দোকানে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় একটি সিএনজি অটোরিক্সা নিয়ে আসেন ওই দোকান মালিক। তিনিও চারখাই যাবেন বলে তরুনীসহ সিএনজি ফোরষ্ট্রোকে ওঠে পড়েন। পরে ওই ব্যবসায়ী এবং সিএনজি চালক পরস্পরের সহায়তায় গাড়ি নিয়ে গোল্ডেন কমিউনিটি সেন্টারে থামেন। এরপর সেখানকার রান্নাঘরে ওই তরুণীকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন তারা।
এ ঘটনায় ভিকটিম তরুণী বাদী হয়ে বিয়ানীবাজার থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোফাখখর জানান, পুলিশের তদন্তে ধর্ষনের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ধৃত আসামী জামিল উদ্দিন (৩৭) কে জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। সে দিঘলবাক গ্রামের মৃত মিছির আলীর ছেলে।
বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী জানান, মূল আসামীকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। আমরা ভিকটিম তরুণীর জবানবন্দি রেকর্ড করেছি। তদন্ত কাজ দ্রুত গতিতে চলছে।
সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সিলেটের বিয়ানীবাজারে বৃষ্টিতে আশ্রয় দেয়ার কথা বলে বিউটি পার্লার কর্মীকে জোরপূর্বক ধর্ষণের অভিযোগে একজনকে গ্রেফতার করেছে বিয়ানীবাজার থানা পুলিশ। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তবে ঘটনার মূল হোতা সাকেল আহমদ পলাতক রয়েছে। ধর্ষণের শিকার ওই তরুণী চারখাই বাজারের একটি বিউটি পার্লারে শিক্ষানবিশ হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
মামলা সূত্র জানায়, বিয়ানীবাজারের শেওলা ইউনিয়নের দিঘলবাক গ্রাম থেকে নিয়মিত বিউটি পার্লারে যাতায়াত করতেন ভিকটিম ওই তরুণী। রবিবার দুপুরের দিকে বৃষ্টি বর্ষণকালে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে একটি দোকানে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় একটি সিএনজি অটোরিক্সা নিয়ে আসেন ওই দোকান মালিক। তিনিও চারখাই যাবেন বলে তরুনীসহ সিএনজি ফোরষ্ট্রোকে ওঠে পড়েন। পরে ওই ব্যবসায়ী এবং সিএনজি চালক পরস্পরের সহায়তায় গাড়ি নিয়ে গোল্ডেন কমিউনিটি সেন্টারে থামেন। এরপর সেখানকার রান্নাঘরে ওই তরুণীকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন তারা।
এ ঘটনায় ভিকটিম তরুণী বাদী হয়ে বিয়ানীবাজার থানায় মামলা দায়ের করেছেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মোফাখখর জানান, পুলিশের তদন্তে ধর্ষনের প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ধৃত আসামী জামিল উদ্দিন (৩৭) কে জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার প্রকৃত কারণ জানা যাবে। সে দিঘলবাক গ্রামের মৃত মিছির আলীর ছেলে।
বিয়ানীবাজার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এনামুল হক চৌধুরী জানান, মূল আসামীকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। আমরা ভিকটিম তরুণীর জবানবন্দি রেকর্ড করেছি। তদন্ত কাজ দ্রুত গতিতে চলছে।