মাগুরায় আট বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি হিটু শেখ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
শনিবার সন্ধ্যায় মাগুরার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সব্যসাচী রায়ের খাস কামরায় ১৬৪ ধারায় এই জবানবন্দি দেন তিনি। বাদীপক্ষের আইনজীবী শাহেদ হাসান টগর জানান, আসামি বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জবানবন্দি দিয়েছেন।
মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিরাজুল ইসলাম বলেন, "জবানবন্দির বিস্তারিত পরে জানানো হবে। মামলার অন্য তিন আসামিও রিমান্ডে রয়েছেন।"
৬ মার্চ মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয় বলে অভিযোগ করেছে তার পরিবার। এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
শিশুটির মা ৮ মার্চ মাগুরা সদর থানায় চারজনকে আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। আসামিরা হলেন—ভগ্নিপতি সজীব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), সজীবের অপ্রাপ্তবয়স্ক ভাই (১৭) এবং তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)।
পুলিশ তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করে এবং ১০ মার্চ আদালত হিটু শেখের সাত দিন ও বাকি তিনজনের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
নির্যাতনের পর শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে তাকে ৬ মার্চ ঢাকার পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয়।
৭ মার্চ রাতে শিশুটিকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয় এবং পরদিন সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে ১৪ মার্চ দুপুর ১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
মাগুরায় আট বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় মামলার প্রধান আসামি হিটু শেখ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
শনিবার সন্ধ্যায় মাগুরার জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম সব্যসাচী রায়ের খাস কামরায় ১৬৪ ধারায় এই জবানবন্দি দেন তিনি। বাদীপক্ষের আইনজীবী শাহেদ হাসান টগর জানান, আসামি বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত জবানবন্দি দিয়েছেন।
মামলার তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিরাজুল ইসলাম বলেন, "জবানবন্দির বিস্তারিত পরে জানানো হবে। মামলার অন্য তিন আসামিও রিমান্ডে রয়েছেন।"
৬ মার্চ মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়ে শিশুটি ধর্ষণের শিকার হয় বলে অভিযোগ করেছে তার পরিবার। এই ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
শিশুটির মা ৮ মার্চ মাগুরা সদর থানায় চারজনকে আসামি করে ধর্ষণ ও হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। আসামিরা হলেন—ভগ্নিপতি সজীব হোসেন (১৮), বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া (৪২), সজীবের অপ্রাপ্তবয়স্ক ভাই (১৭) এবং তাদের মা জাবেদা বেগম (৪০)।
পুলিশ তাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করে এবং ১০ মার্চ আদালত হিটু শেখের সাত দিন ও বাকি তিনজনের পাঁচ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
নির্যাতনের পর শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে তাকে ৬ মার্চ ঢাকার পেডিয়াট্রিক ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিআইসিইউ) ভর্তি করা হয়।
৭ মার্চ রাতে শিশুটিকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয় এবং পরদিন সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু সব প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে ১৪ মার্চ দুপুর ১টায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় শিশুটি মারা যায়।