রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সার্ভার হ্যাক করে কয়েকটি ভবনের নকশার ভূয়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি জানার পর ভূয়া অনুমোদন করা নকশাগুলো বাতিল করেছে রাজুউক কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয,হ্যাক করার পর কিছু সময়ের জন্য রাজউকের ভবন অনুমোদন কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাজউকের ইসিপিএস সার্ভারে ‘অনুপ্রবেশ করে’ একটি চক্র। ১৭ মিনিটের মধ্যে একটি ভবনের অনুমোদনের ঘটনা নজরে আসে রাজউকের। ১৫ তলার ১৮৫ ইউনিটের ভবনটি জলাভূমি ও উচ্চতা সীমা এলাকায় হওয়ায় অনুমোদন পায়নি। চক্রটি ওই ভবনের নকশা অনুমোদন করিয়ে নেয়।
রাজউক বলছে, তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এমন আরও তিনটি ভবনের অনুমোদন প্রক্রিয়া প্রায় শেষ করে এনেছিল চক্রটি। সে সময় সার্ভার বন্ধ করে মতিঝিল থানায় জিডি করা হয়।
রাজউক বলছে, অনুমোদন দেওয়া নকশা ধরে রাবেয়া বারী নামে এক প্রকৌশলীর সন্ধান পায় রাজউক, যার সই নকশায় ছিল। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, মতিঝিলের ‘নীল নকশা’ নামে একটি কম্পিউটারের দোকানের কর্মী স্বপন ওই ঘটনায় জড়িত।
রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান চালিয়ে অননুমোদিত নকশা অনুমোদনের সঙ্গে ওই ভবনের সম্পৃক্ততা পায়। ওই দোকানের মালিক এনামুলের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে রাজউকের ফি পরিশোধ করা হয়েছিল।
রাজউক চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম বলেন, "এ ধরনের ঘটনা অনভিপ্রেত। সংশ্লিষ্টদের খুঁজে বের করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, নেওয়া হবে সে ব্যবস্থাও।"
শুক্রবার, ২৩ মে ২০২৫
রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের সার্ভার হ্যাক করে কয়েকটি ভবনের নকশার ভূয়া অনুমোদন দেওয়া হয়েছিল। বিষয়টি জানার পর ভূয়া অনুমোদন করা নকশাগুলো বাতিল করেছে রাজুউক কর্তৃপক্ষ।
বৃহস্পতিবার রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয,হ্যাক করার পর কিছু সময়ের জন্য রাজউকের ভবন অনুমোদন কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমবার রাজউকের ইসিপিএস সার্ভারে ‘অনুপ্রবেশ করে’ একটি চক্র। ১৭ মিনিটের মধ্যে একটি ভবনের অনুমোদনের ঘটনা নজরে আসে রাজউকের। ১৫ তলার ১৮৫ ইউনিটের ভবনটি জলাভূমি ও উচ্চতা সীমা এলাকায় হওয়ায় অনুমোদন পায়নি। চক্রটি ওই ভবনের নকশা অনুমোদন করিয়ে নেয়।
রাজউক বলছে, তদন্ত করতে গিয়ে দেখা যায়, এমন আরও তিনটি ভবনের অনুমোদন প্রক্রিয়া প্রায় শেষ করে এনেছিল চক্রটি। সে সময় সার্ভার বন্ধ করে মতিঝিল থানায় জিডি করা হয়।
রাজউক বলছে, অনুমোদন দেওয়া নকশা ধরে রাবেয়া বারী নামে এক প্রকৌশলীর সন্ধান পায় রাজউক, যার সই নকশায় ছিল। তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায়, মতিঝিলের ‘নীল নকশা’ নামে একটি কম্পিউটারের দোকানের কর্মী স্বপন ওই ঘটনায় জড়িত।
রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান চালিয়ে অননুমোদিত নকশা অনুমোদনের সঙ্গে ওই ভবনের সম্পৃক্ততা পায়। ওই দোকানের মালিক এনামুলের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে রাজউকের ফি পরিশোধ করা হয়েছিল।
রাজউক চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম বলেন, "এ ধরনের ঘটনা অনভিপ্রেত। সংশ্লিষ্টদের খুঁজে বের করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ভবিষ্যতে যেন এমন না ঘটে, নেওয়া হবে সে ব্যবস্থাও।"