জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে হাজির হয়ে মতিউর কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং জামিনের জন্য অনুরোধ করেন।
মতিউর আদালতে বলেন,
> “আমার পরিবার ধ্বংস হয়ে গেছে। আমি ও আমার স্ত্রী দুজনই কারাগারে। মা প্যারালাইজড, দেখার কেউ নেই। আমাকে জামিন দিলে আমার কাছে যে নথি আছে তা দিয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারব।”
বিচারক তাকে ধৈর্য ধরতে পরামর্শ দিয়ে জানান, মামলাটি এখন তদন্তাধীন, দোষী বা নির্দোষ নির্ধারণের সময় হয়নি। এরপর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
**পটভূমি:**
২০২৪ সালের কোরবানির আগে ঢাকার মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রো থেকে ইফাত নামে এক তরুণের ১৫ লাখ টাকার ছাগল কেনার ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। তদন্তে উঠে আসে, ইফাত হলেন মতিউরের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী থেকে জন্ম নেওয়া ছেলে, যদিও প্রথমে তিনি ছেলের পরিচয় অস্বীকার করেন।
এ ঘটনার পর মতিউর ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তিনটি মামলা করে। চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি মতিউর ও তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।
মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক কর্মকর্তা মতিউর রহমানের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ জাকির হোসেন গালিবের আদালতে হাজির হয়ে মতিউর কান্নায় ভেঙে পড়েন এবং জামিনের জন্য অনুরোধ করেন।
মতিউর আদালতে বলেন,
> “আমার পরিবার ধ্বংস হয়ে গেছে। আমি ও আমার স্ত্রী দুজনই কারাগারে। মা প্যারালাইজড, দেখার কেউ নেই। আমাকে জামিন দিলে আমার কাছে যে নথি আছে তা দিয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করতে পারব।”
বিচারক তাকে ধৈর্য ধরতে পরামর্শ দিয়ে জানান, মামলাটি এখন তদন্তাধীন, দোষী বা নির্দোষ নির্ধারণের সময় হয়নি। এরপর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন।
**পটভূমি:**
২০২৪ সালের কোরবানির আগে ঢাকার মোহাম্মদপুরের সাদিক অ্যাগ্রো থেকে ইফাত নামে এক তরুণের ১৫ লাখ টাকার ছাগল কেনার ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। তদন্তে উঠে আসে, ইফাত হলেন মতিউরের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী থেকে জন্ম নেওয়া ছেলে, যদিও প্রথমে তিনি ছেলের পরিচয় অস্বীকার করেন।
এ ঘটনার পর মতিউর ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) তিনটি মামলা করে। চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি মতিউর ও তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে ডিবি পুলিশ।