যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমান সুমনের অবৈধ সম্পদ মামলার রায় বৃহস্পতিবার ঘোষণা করবেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবু তাহের।
দুদকের কৌঁসুলি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জানিয়েছেন, রায়ে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি আশা করছেন তারা। এর আগে গত ৭ আগস্ট রায়ের দিন ধার্য হওয়ার পর যুক্তিতর্কে দুদক আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির আবেদন জানায়। তবে পাপিয়া দম্পতির আইনজীবীর সময় চাওয়ার আবেদন আদালত নামঞ্জুর করায় তিনি যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে পারেননি। বর্তমানে পাপিয়া ও তার স্বামী জামিনে আছেন।
দুদকের মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলের বিভিন্ন স্যুটে অবস্থান করে পাপিয়া প্রায় তিন কোটি ২৩ লাখ টাকার বিল নগদ পরিশোধ করেন। এছাড়া ৪০ লাখ টাকার কেনাকাটা, মাসিক ৫০ হাজার টাকা করে ৩০ লাখ টাকার বাসা ভাড়া, গাড়ির ব্যবসায় এক কোটি টাকা ও নরসিংদীতে কার ওয়াশে ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তিনি। বিভিন্ন ব্যাংকে তাদের নামে আরও ৩০ লাখ টাকার জমা পাওয়া যায়, যার বৈধ উৎস তারা দেখাতে পারেননি।
২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তারের পর র্যাব ঢাকায় ও নরসিংদীতে অভিযান চালিয়ে তাদের বিপুল পরিমাণ সম্পদ জব্দ করে। মোট ছয় কোটি ২৪ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয় পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে।
পাপিয়া এর আগে অর্থ পাচারের মামলায় চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছেন, তবে স্বামী মফিজুর রহমানসহ আরও কয়েকজন আসামি খালাস পান।
বৃহস্পতিবার, ১৪ আগস্ট ২০২৫
যুব মহিলা লীগের বহিষ্কৃত নেত্রী শামীমা নূর পাপিয়া ও তার স্বামী মফিজুর রহমান সুমনের অবৈধ সম্পদ মামলার রায় বৃহস্পতিবার ঘোষণা করবেন ঢাকার তৃতীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক আবু তাহের।
দুদকের কৌঁসুলি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর জানিয়েছেন, রায়ে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি আশা করছেন তারা। এর আগে গত ৭ আগস্ট রায়ের দিন ধার্য হওয়ার পর যুক্তিতর্কে দুদক আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির আবেদন জানায়। তবে পাপিয়া দম্পতির আইনজীবীর সময় চাওয়ার আবেদন আদালত নামঞ্জুর করায় তিনি যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে পারেননি। বর্তমানে পাপিয়া ও তার স্বামী জামিনে আছেন।
দুদকের মামলায় অভিযোগ করা হয়, ২০১৯ সালের অক্টোবর থেকে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত গুলশানের ওয়েস্টিন হোটেলের বিভিন্ন স্যুটে অবস্থান করে পাপিয়া প্রায় তিন কোটি ২৩ লাখ টাকার বিল নগদ পরিশোধ করেন। এছাড়া ৪০ লাখ টাকার কেনাকাটা, মাসিক ৫০ হাজার টাকা করে ৩০ লাখ টাকার বাসা ভাড়া, গাড়ির ব্যবসায় এক কোটি টাকা ও নরসিংদীতে কার ওয়াশে ২০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেন তিনি। বিভিন্ন ব্যাংকে তাদের নামে আরও ৩০ লাখ টাকার জমা পাওয়া যায়, যার বৈধ উৎস তারা দেখাতে পারেননি।
২০২০ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে গ্রেপ্তারের পর র্যাব ঢাকায় ও নরসিংদীতে অভিযান চালিয়ে তাদের বিপুল পরিমাণ সম্পদ জব্দ করে। মোট ছয় কোটি ২৪ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয় পাপিয়া ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে।
পাপিয়া এর আগে অর্থ পাচারের মামলায় চার বছরের সশ্রম কারাদণ্ডপ্রাপ্ত হয়েছেন, তবে স্বামী মফিজুর রহমানসহ আরও কয়েকজন আসামি খালাস পান।