তের বছর আগে ঢাকার বক্ষব্যাধি হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া চারজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার ঢাকার দশম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক রেজাউল করিম এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—কামরুল হাসান অরুন, মাসুম মিন্টু, সাইদ ব্যাপারী, বকুল মিয়া এবং সাইদ মিজি।
আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—আবুল কালাম, সাইদুল, ফয়সাল এবং পেদা মাসুম।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন রফিকুল ইসলাম।
সংশ্লিষ্ট আদালতের প্রসিকিউটর মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, রায় ঘোষণার সময় ১০ আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
ডা. নিতাই সে সময় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ–সমর্থিত স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের নেতা এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন।
২০১২ সালের ২৩ অগাস্ট রাতে মহাখালীতে বক্ষব্যাধি হাসপাতালের আবাসিক এলাকায় নিজ বাসায় খুন হন তিনি। ওই রাতে দোতলা বাড়িতে ডা. নিতাইয়ের সঙ্গে ছিলেন কেবল তার বৃদ্ধা মা। স্ত্রী লাকী চৌধুরী তখন চট্টগ্রামে অবস্থান করছিলেন।
হত্যাকাণ্ডের পরদিন নিতাইয়ের বাবা বনানী থানায় মামলা দায়ের করেন।
রোববার, ১৭ আগস্ট ২০২৫
তের বছর আগে ঢাকার বক্ষব্যাধি হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. নারায়ণ চন্দ্র দত্ত নিতাই হত্যা মামলায় পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে আদালত। এছাড়া চারজনকে আমৃত্যু কারাদণ্ড এবং একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
রোববার ঢাকার দশম বিশেষ জজ আদালতের বিচারক রেজাউল করিম এ রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—কামরুল হাসান অরুন, মাসুম মিন্টু, সাইদ ব্যাপারী, বকুল মিয়া এবং সাইদ মিজি।
আমৃত্যু কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—আবুল কালাম, সাইদুল, ফয়সাল এবং পেদা মাসুম।
যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন রফিকুল ইসলাম।
সংশ্লিষ্ট আদালতের প্রসিকিউটর মোয়াজ্জেম হোসেন বলেন, রায় ঘোষণার সময় ১০ আসামিকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। রায় শেষে সাজা পরোয়ানা দিয়ে তাদের আবার কারাগারে পাঠানো হয়।
ডা. নিতাই সে সময় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ–সমর্থিত স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের নেতা এবং বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিষদের সদস্য ছিলেন।
২০১২ সালের ২৩ অগাস্ট রাতে মহাখালীতে বক্ষব্যাধি হাসপাতালের আবাসিক এলাকায় নিজ বাসায় খুন হন তিনি। ওই রাতে দোতলা বাড়িতে ডা. নিতাইয়ের সঙ্গে ছিলেন কেবল তার বৃদ্ধা মা। স্ত্রী লাকী চৌধুরী তখন চট্টগ্রামে অবস্থান করছিলেন।
হত্যাকাণ্ডের পরদিন নিতাইয়ের বাবা বনানী থানায় মামলা দায়ের করেন।