বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজে ব্যবহৃত ১০টি টায়ার বেসরকারি এয়ারলাইন্স কর্মকর্তার কাছে দেওয়ার অভিযোগে সংস্থার দুই কর্মীর চাকরি চলে গেছে। চাকরিচ্যুতরা হলেন—ম্যাটেরিয়াল ম্যানেজমেন্ট সুপারভাইজার আরমান হোসেন ও স্টোর হেলপার সামসুল হক।
বৃহস্পতিবার বিমান প্রশাসন ও মানবসম্পদ পরিদপ্তরের চিঠিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ বিমান করপোরেশন কর্মচারী প্রবিধানমালার ৫২ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে তাঁদের চাকরি অবিলম্বে অবসান করা হয়েছে। এক মাসের বেতন নোটিশ পে হিসেবে প্রদান করা হবে এবং আইনানুগ পাওনা অর্থ পরিদপ্তর পরিশোধ করবে।
বিমানের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ বি এম রওশন কবীর জানান, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, চাকাগুলো সরানোর সময় নিরাপত্তাকর্মীরা টের পেলে আর নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এর আগে বিমানের সহকারী ব্যবস্থাপক (নিরাপত্তা) মোশারেফ হোসেন বিমানবন্দর থানায় একটি জিডি করেন। সেখানে বলা হয়, গত ১৬ আগস্ট বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গার কমপ্লেক্সের অকশন শেড থেকে ১০টি ‘আনসার্ভিসেবল টায়ার’ খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, এগুলো ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে ব্যবহার করার জন্য দেওয়া হয়েছে, তবে কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে।
বিমানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। সম্প্রতি এক মাসে আটবার বিমানের উড়োজাহাজে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়, যার মধ্যে চাকা ফেটে ফ্লাইট বিলম্ব ও বাতিল হওয়ার ঘটনাও ছিল। ঠিক এমন সময়েই ‘চাকা চুরির’ অভিযোগ নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে।
শুক্রবার, ২২ আগস্ট ২০২৫
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের উড়োজাহাজে ব্যবহৃত ১০টি টায়ার বেসরকারি এয়ারলাইন্স কর্মকর্তার কাছে দেওয়ার অভিযোগে সংস্থার দুই কর্মীর চাকরি চলে গেছে। চাকরিচ্যুতরা হলেন—ম্যাটেরিয়াল ম্যানেজমেন্ট সুপারভাইজার আরমান হোসেন ও স্টোর হেলপার সামসুল হক।
বৃহস্পতিবার বিমান প্রশাসন ও মানবসম্পদ পরিদপ্তরের চিঠিতে জানানো হয়, বাংলাদেশ বিমান করপোরেশন কর্মচারী প্রবিধানমালার ৫২ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে তাঁদের চাকরি অবিলম্বে অবসান করা হয়েছে। এক মাসের বেতন নোটিশ পে হিসেবে প্রদান করা হবে এবং আইনানুগ পাওনা অর্থ পরিদপ্তর পরিশোধ করবে।
বিমানের জনসংযোগ বিভাগের মহাব্যবস্থাপক এ বি এম রওশন কবীর জানান, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, চাকাগুলো সরানোর সময় নিরাপত্তাকর্মীরা টের পেলে আর নেওয়া সম্ভব হয়নি।
এর আগে বিমানের সহকারী ব্যবস্থাপক (নিরাপত্তা) মোশারেফ হোসেন বিমানবন্দর থানায় একটি জিডি করেন। সেখানে বলা হয়, গত ১৬ আগস্ট বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গার কমপ্লেক্সের অকশন শেড থেকে ১০টি ‘আনসার্ভিসেবল টায়ার’ খুঁজে পাওয়া যায়নি। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, এগুলো ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা শফিকুল ইসলামকে ব্যবহার করার জন্য দেওয়া হয়েছে, তবে কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে।
বিমানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। সম্প্রতি এক মাসে আটবার বিমানের উড়োজাহাজে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়, যার মধ্যে চাকা ফেটে ফ্লাইট বিলম্ব ও বাতিল হওয়ার ঘটনাও ছিল। ঠিক এমন সময়েই ‘চাকা চুরির’ অভিযোগ নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে বিমানের রক্ষণাবেক্ষণ নিয়ে।