মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় হত দরিদ্রদের জন্য সরকারে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ১০ টাকা কেজির ৭১ বস্তা চাল উপজেলা প্রশাসন আটক করেছে। অবৈধ ভাবে চাল গুলো একটি বাড়িতে মজুদ করা হয়েছিলো। প্রশাসন চাল রাখার ঘরটি সিলগালা করে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
সোনাতলা উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ জানায়, খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর ১০ টাকা কেজির চাল মজুদ করা রাখার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া আফরিনের নেতৃত্বে উপজেলার কাবিলপুর এলাকার আছির উদ্দিন ওরফে বিশু সরকারের বাড়িতে অভিযান চালান হয়। এসময় সেখানে হতদরিদ্রদের জন্য ১০ টাকা কেজির ৭১ বস্তা চাল পাওয়া যায়। বাড়ির মালিককে পুলিশ পায়নি। এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, যেখানে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর চাল বিতরণ করা হচ্ছিল তার নিকটবর্তী এলাকায় ওই চাল গুলো পাওয়া যায়। তবে নিশ্চিত হওয়া গেছে এটি খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর চাল। তবে কি ভাবে এবং কারা চাল গুলো মজুদ করেছিলো তা জানা যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ও সমাজসেবা কর্মকর্তাকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের প্রতিবেদন পাওেয়ার পরেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা গোলাম মওলা জানান, ১০ টাকা কেজির চালের প্রতি বস্তায় ৩০ কেজি চাল থাকে। তিনি দাবি করেন, তাদের ডিলারের নিকট বিতরণের জন্য দেয়া চাল ঠিক রয়েছে। আটক চালের বস্তা তিনি দেখেননি বলে জানান। সোনাতলা থানার ওসি জানান, বেলা ১১টা দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে চালানো এই অভিযানে পুলিশ ছিলো। তবে সেখানে বাড়ির মালিক ছিলেন না। কাউকে আটক করা হয়নি।
মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর ২০২১
মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) বগুড়ার সোনাতলা উপজেলায় হত দরিদ্রদের জন্য সরকারে খাদ্য বান্ধব কর্মসূচীর ১০ টাকা কেজির ৭১ বস্তা চাল উপজেলা প্রশাসন আটক করেছে। অবৈধ ভাবে চাল গুলো একটি বাড়িতে মজুদ করা হয়েছিলো। প্রশাসন চাল রাখার ঘরটি সিলগালা করে এ বিষয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে।
সোনাতলা উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ জানায়, খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর ১০ টাকা কেজির চাল মজুদ করা রাখার খবর পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সাদিয়া আফরিনের নেতৃত্বে উপজেলার কাবিলপুর এলাকার আছির উদ্দিন ওরফে বিশু সরকারের বাড়িতে অভিযান চালান হয়। এসময় সেখানে হতদরিদ্রদের জন্য ১০ টাকা কেজির ৭১ বস্তা চাল পাওয়া যায়। বাড়ির মালিককে পুলিশ পায়নি। এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান, যেখানে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর চাল বিতরণ করা হচ্ছিল তার নিকটবর্তী এলাকায় ওই চাল গুলো পাওয়া যায়। তবে নিশ্চিত হওয়া গেছে এটি খাদ্যবান্ধব কর্মসুচীর চাল। তবে কি ভাবে এবং কারা চাল গুলো মজুদ করেছিলো তা জানা যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা ও সমাজসেবা কর্মকর্তাকে সদস্য করে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের প্রতিবেদন পাওেয়ার পরেই ব্যবস্থা নেয়া হবে। উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তা গোলাম মওলা জানান, ১০ টাকা কেজির চালের প্রতি বস্তায় ৩০ কেজি চাল থাকে। তিনি দাবি করেন, তাদের ডিলারের নিকট বিতরণের জন্য দেয়া চাল ঠিক রয়েছে। আটক চালের বস্তা তিনি দেখেননি বলে জানান। সোনাতলা থানার ওসি জানান, বেলা ১১টা দিকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে চালানো এই অভিযানে পুলিশ ছিলো। তবে সেখানে বাড়ির মালিক ছিলেন না। কাউকে আটক করা হয়নি।