করোনা সংক্রামণ বেড়ে যাওয়ায় আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত ভার্চুয়ালি চলবে।
মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) চেম্বার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আদালত চলাকালীন এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আদালত বলেছে আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে চেম্বার আদালত ভার্চুয়ালি চলবে। এসময় আদালতে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনসহ অন্যান্য আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
করোনা সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গণপরিবহনে যাত্রী পরিবহন নিয়ন্ত্রণ, উন্মুক্ত স্থানে সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও সমাবেশ বন্ধ রাখাসহ ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে এ বিধিনিষেধ কার্যকর হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক আদেশে নতুন করে এ বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
এর আগে করোনা সংক্রমণের শুরুর দিকে ভার্চুয়ালি সীমিত পরিসরে চলছিল সুপ্রিম কোর্টের বিচার কার্যক্রম। তবে ২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় (আপিল ও হাইকোর্ট) বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম শারীরিক উপস্থিতিতে চালু করে কোর্ট প্রশাসন। সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে আবার ভার্চুয়ালি আদালত চালানোর চিন্তা ভাবনা করছে প্রশাসন।
মঙ্গলবার, ১১ জানুয়ারী ২০২২
করোনা সংক্রামণ বেড়ে যাওয়ায় আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত ভার্চুয়ালি চলবে।
মঙ্গলবার (১১ জানুয়ারি) চেম্বার বিচারপতি ওবায়দুল হাসান আদালত চলাকালীন এ সিদ্ধান্তের কথা জানান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আদালত বলেছে আগামী ১৬ জানুয়ারি থেকে চেম্বার আদালত ভার্চুয়ালি চলবে। এসময় আদালতে অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিনসহ অন্যান্য আইনজীবীরা উপস্থিত ছিলেন।
করোনা সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গণপরিবহনে যাত্রী পরিবহন নিয়ন্ত্রণ, উন্মুক্ত স্থানে সব ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও সমাবেশ বন্ধ রাখাসহ ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে এ বিধিনিষেধ কার্যকর হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়। সোমবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক আদেশে নতুন করে এ বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়।
এর আগে করোনা সংক্রমণের শুরুর দিকে ভার্চুয়ালি সীমিত পরিসরে চলছিল সুপ্রিম কোর্টের বিচার কার্যক্রম। তবে ২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর থেকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের উভয় (আপিল ও হাইকোর্ট) বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম শারীরিক উপস্থিতিতে চালু করে কোর্ট প্রশাসন। সম্প্রতি করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে আবার ভার্চুয়ালি আদালত চালানোর চিন্তা ভাবনা করছে প্রশাসন।