বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলায় মামলা তুলে না নেয়ায় মো. আবু ছালেহ (৪০) নামের এক যুবলীগ নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙ্গে দিয়েছে আসামি পক্ষ। শনিবার (২২ জানুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের বগী বাজারে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত যুবলীগ নেতা আবু ছালেহকে শরণখোলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাতেই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত আবু ছালেহ বগী গ্রামের মো. আ. রহমান খলিফার ছেলে এবং বগী বন্দর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বগী বাজারের একজন মৎস্য ব্যবসায়ী। আবু ছালের মা নুরুন্নাহার বেগম বলেন, দেড় মাস আগে আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে মারধর করে স্থানীয় ইউপি সদস্য রিয়াদুল পঞ্চায়েতের ভাই মো. আসাদুল পঞ্চায়েত। এরপর সালিশ বৈঠক বসার কথা বললেও তা আর হয়নি। পরে আমার ছেলে শরণখোলা থানায় ওদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলা তুলে নিতে শনিবার রাত ৮টার দিকে আসাদুল পঞ্চায়েত, ফারুক খাঁন ও পলাশ মিলে আমার ছেলের মৎস্য আড়তে হামলা চালিয়ে তার হাত-পা ভেঙে দেয়। পরে খবর শুনে গিয়ে দেখি ছালেহ অজ্ঞান অবস্থায় দোকানের সামনে পড়ে আছে। তখন স্থানীয়রা উদ্ধার করে ছালেকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মো. রিয়াদুল পঞ্চায়েত বলেন, একটি কম্পিউটারের ডিক্স নিয়ে প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে ঝগড়া হয়। এ সময় আসাদুলকে মারধর করে হানিফসহ কয়েকজন। পরে আসাদুলসহ ১০-১২ জন এক হয়ে বগী গিয়ে ছালেহকে পেয়ে মারধর করে। শরণখোলা থানার ওসি মো. সাইদুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আসামি ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
রোববার, ২৩ জানুয়ারী ২০২২
বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলায় মামলা তুলে না নেয়ায় মো. আবু ছালেহ (৪০) নামের এক যুবলীগ নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙ্গে দিয়েছে আসামি পক্ষ। শনিবার (২২ জানুয়ারি) রাত ৮টার দিকে উপজেলার সাউথখালী ইউনিয়নের বগী বাজারে এ ঘটনা ঘটে। গুরুতর আহত যুবলীগ নেতা আবু ছালেহকে শরণখোলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাতেই খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত আবু ছালেহ বগী গ্রামের মো. আ. রহমান খলিফার ছেলে এবং বগী বন্দর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও বগী বাজারের একজন মৎস্য ব্যবসায়ী। আবু ছালের মা নুরুন্নাহার বেগম বলেন, দেড় মাস আগে আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে মারধর করে স্থানীয় ইউপি সদস্য রিয়াদুল পঞ্চায়েতের ভাই মো. আসাদুল পঞ্চায়েত। এরপর সালিশ বৈঠক বসার কথা বললেও তা আর হয়নি। পরে আমার ছেলে শরণখোলা থানায় ওদের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করে। সেই মামলা তুলে নিতে শনিবার রাত ৮টার দিকে আসাদুল পঞ্চায়েত, ফারুক খাঁন ও পলাশ মিলে আমার ছেলের মৎস্য আড়তে হামলা চালিয়ে তার হাত-পা ভেঙে দেয়। পরে খবর শুনে গিয়ে দেখি ছালেহ অজ্ঞান অবস্থায় দোকানের সামনে পড়ে আছে। তখন স্থানীয়রা উদ্ধার করে ছালেকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য মো. রিয়াদুল পঞ্চায়েত বলেন, একটি কম্পিউটারের ডিক্স নিয়ে প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে ঝগড়া হয়। এ সময় আসাদুলকে মারধর করে হানিফসহ কয়েকজন। পরে আসাদুলসহ ১০-১২ জন এক হয়ে বগী গিয়ে ছালেহকে পেয়ে মারধর করে। শরণখোলা থানার ওসি মো. সাইদুর রহমান বলেন, এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আসামি ধরতে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।