বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান এবং দুদক থেকে বরখাস্ত পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের ঘুষ গ্রহণের মামলায় সর্বোচ্চ সাজা দাবি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সোমবার (২৪ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলমের আদালতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনে এ দাবি জানান দুদক প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল।
এদিন দুদকের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন তিনি। এরপর আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য সময় আবেদন করেন। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের তারিখ ধার্য করেন।
এদিন শুনানিকালে ডিআইজি মিজান এবং বাছিরকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গত ৩ জানুয়ারি আত্মপক্ষ শুনানিতে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন মিজানুর রহমান এবং এনামুল বাছির। ওইদিন তারা লিখিত বক্তব্য জমা দেবেন বলে আদালতকে জানান। এদিন তারা লিখিত বক্তব্য আদালতে জমা দেন। ডিআইজি মিজান ৬ পৃষ্ঠা এবং এনামুল বাছির ১২ পৃষ্ঠার লিখিত বক্তব্য জমা দেন।
গত ২৩ ডিসেম্বর মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। এ নিয়ে মামলাটিতে ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো। ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ডিআইজি মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ পাওয়ার পর দুই প্রতিষ্ঠান থেকেই ডিআইজি মিজান ও এনামুল বাছিরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পুলিশের বিতর্কিত এই কর্মকর্তা। ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের ঘটনা তদন্ত করছিলেন এনামুল বাছির।
ঘুষ নেওয়ার কথোপকথন সংক্রান্ত অডিও রেকর্ড বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে সরবরাহ করেন ডিআইজি মিজান। অডিওটি প্রকাশ পেলে দুদক তিন সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে। সেই কমিটির তদন্তের ভিত্তিতে কমিশন খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করে। পরে দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোরশেদকে নতুন অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।
সোমবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২২
বরখাস্ত হওয়া পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমান এবং দুদক থেকে বরখাস্ত পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরের ঘুষ গ্রহণের মামলায় সর্বোচ্চ সাজা দাবি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সোমবার (২৪ জানুয়ারি) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলমের আদালতে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনে এ দাবি জানান দুদক প্রসিকিউটর মোশাররফ হোসেন কাজল।
এদিন দুদকের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেন তিনি। এরপর আসামিপক্ষ যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের জন্য সময় আবেদন করেন। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের তারিখ ধার্য করেন।
এদিন শুনানিকালে ডিআইজি মিজান এবং বাছিরকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। গত ৩ জানুয়ারি আত্মপক্ষ শুনানিতে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন মিজানুর রহমান এবং এনামুল বাছির। ওইদিন তারা লিখিত বক্তব্য জমা দেবেন বলে আদালতকে জানান। এদিন তারা লিখিত বক্তব্য আদালতে জমা দেন। ডিআইজি মিজান ৬ পৃষ্ঠা এবং এনামুল বাছির ১২ পৃষ্ঠার লিখিত বক্তব্য জমা দেন।
গত ২৩ ডিসেম্বর মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। এ নিয়ে মামলাটিতে ১৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হলো। ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই ডিআইজি মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্যা। ঘুষ লেনদেনের অভিযোগ পাওয়ার পর দুই প্রতিষ্ঠান থেকেই ডিআইজি মিজান ও এনামুল বাছিরকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পুলিশের বিতর্কিত এই কর্মকর্তা। ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের ঘটনা তদন্ত করছিলেন এনামুল বাছির।
ঘুষ নেওয়ার কথোপকথন সংক্রান্ত অডিও রেকর্ড বেসরকারি একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে সরবরাহ করেন ডিআইজি মিজান। অডিওটি প্রকাশ পেলে দুদক তিন সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করে। সেই কমিটির তদন্তের ভিত্তিতে কমিশন খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করে। পরে দুদকের পরিচালক মঞ্জুর মোরশেদকে নতুন অনুসন্ধান কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।