রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের প্রকৌশলী সুব্রত সাহার মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে। এতে সরাসরি কাউকে আসামি না করা হলেও এজাহারগর্ভে সন্দেহভাজন হিসেবে দুই প্রকৌশলীর নাম বলা হয়েছে। তারা হলেন, আশ্রাফুর রহিম ও আজিজার রহমান।
রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম বলেন, সুব্রত সাহার বড় ভাই স্বপন সাহা বাদী হয়ে বুধবার রাতেই অজ্ঞাতপরিচয়ের আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। বাদীর অভিযোগ, অফিসের কাজ নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
পুলিশ সূত্র জানায়, সরকারি কোম্পানি বাংলাদেশ সার্ভিস লিমিটেডের (বিএসএল) মালিকানাধীন এই হোটেলটি বর্তমানে পরিচালনা করছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ এশিয়া প্যাসিফিক। এই হোটেলে বিএসএলের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপক হিসেবে ছিলেন প্রকৌশলী সুব্রত সাহা। আর মামলায় অভিযুক্ত আশ্রাফুর বিএসএলের চিফ অব প্ল্যানিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আজিজার প্ল্যানিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
অভিযুক্ত প্রকৌশলী আশ্রাফুর রহিম সাংবাদিকদের জানান, সুব্রত সাহাকে অফিসের নির্দেশে হিসাব বিভাগের কিছু কাজ দেওয়া হয়েছিল। তবে তিনি ব্যক্তিগতভাবে কখনও কোনো চাপ দেননি।
গতকাল বুধবার দুপুরে মিন্টো রোডের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের দ্বিতীয় তলার কার্নিশ থেকে অতিরিক্ত ম্যানেজার প্রকৌশলী সুব্রত সাহার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি বাংলাদেশ সার্ভিস লিমিটেড (বিএসএল) শাখার কর্মী।
নিহতের স্ত্রী নুপুর সাহা অভিযোগ করেন, তাঁর স্বামী ২২ বছর ধরে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে চাকরি করে আসছিলেন। গত ৬ মাস ধরে কর্মস্থলে নানাভাবে চাপে ছিলেন। তিনি যে কাজ করতেন সেখান থেকে সরিয়ে অন্য কাজে দেওয়া হয়। যেটা তার পক্ষে করা সম্ভব না। তিনি পরিবর্তন করতে চাইলেও সেটা তাঁকে দেওয়া হয়নি। তাঁকে সব সময় চাপে রাখা হতো। তাঁকে ঠিকভাবে কাজ করতে দেওয়া হতো না।
বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের প্রকৌশলী সুব্রত সাহার মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা হয়েছে। এতে সরাসরি কাউকে আসামি না করা হলেও এজাহারগর্ভে সন্দেহভাজন হিসেবে দুই প্রকৌশলীর নাম বলা হয়েছে। তারা হলেন, আশ্রাফুর রহিম ও আজিজার রহমান।
রমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুল ইসলাম বলেন, সুব্রত সাহার বড় ভাই স্বপন সাহা বাদী হয়ে বুধবার রাতেই অজ্ঞাতপরিচয়ের আসামিদের বিরুদ্ধে মামলা করেন। বাদীর অভিযোগ, অফিসের কাজ নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে তাকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।
পুলিশ সূত্র জানায়, সরকারি কোম্পানি বাংলাদেশ সার্ভিস লিমিটেডের (বিএসএল) মালিকানাধীন এই হোটেলটি বর্তমানে পরিচালনা করছে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলস গ্রুপ এশিয়া প্যাসিফিক। এই হোটেলে বিএসএলের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপক হিসেবে ছিলেন প্রকৌশলী সুব্রত সাহা। আর মামলায় অভিযুক্ত আশ্রাফুর বিএসএলের চিফ অব প্ল্যানিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আজিজার প্ল্যানিং অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
অভিযুক্ত প্রকৌশলী আশ্রাফুর রহিম সাংবাদিকদের জানান, সুব্রত সাহাকে অফিসের নির্দেশে হিসাব বিভাগের কিছু কাজ দেওয়া হয়েছিল। তবে তিনি ব্যক্তিগতভাবে কখনও কোনো চাপ দেননি।
গতকাল বুধবার দুপুরে মিন্টো রোডের হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের দ্বিতীয় তলার কার্নিশ থেকে অতিরিক্ত ম্যানেজার প্রকৌশলী সুব্রত সাহার মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। তিনি বাংলাদেশ সার্ভিস লিমিটেড (বিএসএল) শাখার কর্মী।
নিহতের স্ত্রী নুপুর সাহা অভিযোগ করেন, তাঁর স্বামী ২২ বছর ধরে ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে চাকরি করে আসছিলেন। গত ৬ মাস ধরে কর্মস্থলে নানাভাবে চাপে ছিলেন। তিনি যে কাজ করতেন সেখান থেকে সরিয়ে অন্য কাজে দেওয়া হয়। যেটা তার পক্ষে করা সম্ভব না। তিনি পরিবর্তন করতে চাইলেও সেটা তাঁকে দেওয়া হয়নি। তাঁকে সব সময় চাপে রাখা হতো। তাঁকে ঠিকভাবে কাজ করতে দেওয়া হতো না।